শুক্রবার, ১২ ফেব্রুয়ারী, ২০২১

Upokontha sahitya patrika web megazine-12/02/2021

 Upokontha sahitya patrika web megazine-12/02/2021

প্রমিস ডে
রাজা দেবরায়

আজ ডে প্রমিস,
তোমায় করতে চাইনা মিস।
দিলাম তোমায় প্রতিশ্রুতি,
ঠিক থাকবে মোর মতিগতি!
দিনরাত করবো তোমার যত্ন,
তুমিই তো আমার দামী রত্ন!
তুমি পড়লে যেকোনো বিপদে,
পাশে থাকবো প্রতি পদে পদে।
পাশে থাকবো তোমার সুখে ও দুঃখে,
কটু কথা কখনো আসবেনা মোর মুখে।
থাকবো বিশ্বাসযোগ্য এবং সৎ,
পাল্টাবেনা কখনো মোর এই মত।
তোমায় কখনো কষ্ট বা আঘাত দেবোনা,
দোহাই মিথ্যেবাদী মোরে কখনো ভেবোনা।

এত প্রতিশ্রুতির বন্যা দেওয়া যায় আর কাকে,
তাই প্রমিস করলাম আসলে নিজেই নিজেকে!

Promise Day!
~ Raja Debroy & Panchali Deb

I promise to keep you close to my heart.
I will be loyal to you and we shall never depart!
I will care for you day and night.
You are my precious gem,
Any danger befalls, I will fight.
I will be by you side in joy and sorrow.
I will never hurt you with my words or action, nor I shall delay your wishes for tomorrow.
I will be constant and would never change.
You will be my aerial, always in my range.

I promise all these to myself.
As promises made to others can be broken.
But man loves himself the most, so he won't delve.



ওরা   দিনগোনে
         পিনাকী  মুখার্জী
    
            গাঁদা  ফুলের  দল , সকাল
              থেকেই  আনন্দে  মেতে  !!
         শীত   থেকেই   দিনগোনে ওরা ,
              বসন্তের  ছোঁয়া  পেতে  !!

              বসন্ত  ও    বড্ড  রঙিন
           মেজাজ  ,  সামনেই  দোল  !!
            জুড়বে  সাথে  রাঙা  পলাশ ,
                ধামসা   আর  মাদল  !!

              লাল  গাঁদা  হলুদ  গাঁদা ,
                 সেরার  সেরা  বাসন্তী  !!
              মা  সরস্বতী  অবাক ,  চোখ
                 মেললেই  রং  মিলান্তি  !!

              ঠান্ডা - গরম  উত্তুরে ,  কত
                 বইছে   বদল - হাওয়া !!
            বদলে  গেছে  হাওয়ায়  ভেসে ,
                 প্রথম  চাওয়া পাওয়া  !!
               ************************



ডা: নরেন্দ্র নাথ নস্কর এর কবিতা

তোমার কালো কেশের আড়ালে
জানিনা কি লুকায়ে আছে;
অদৃশ্য সুগন্ধ তোমার অঙ্গে নাচে।

তোমার কোমল হাতে যেন জাদুর পরশ মাখা;
তোমার তনুর তালে অজান্তে মন ঢাকে।

তোমার নূপুর ধ্বনি  কিসের সুর আনে?
  সুপ্ত আবেশ আসে তোমার মধুর গানে।

তোমার চলার ছন্দ  হাওয়ায় সুর তোলে;
তোমার আবেদন হৃদয়ে ঢেউ তোলে।

তোমার কাঁকন কিঙ্কিনি মিষ্টি শব্দে ভাসে;
তোমার হৃদির সৃষ্টি এ মন যে ভালবাসে।




শরীর আর মন
শুকদেব পাল

যখন মন শত্রুতা করে তখন শরীরের মৃত্যু হয়
অভিমানের মৃত্যু হয় না ।
অভিমান এক ভাষাহীন বিমূর্ত ছবি যেখানে রঙ এতটাই ফিকে যে অদৃশ্য ক্যানভাস ।
জানি না সব কথা কেন বোঝানো যায় না ।
সব ব্যথার সীমানা নিখোঁজ অন্তরের গহিনে
উন্মাদনার কারাগারে গভীর নিরাশ
অন্ধকার এতই গাঢ় যে হাতরে ঠাহর পায় না ।
উপলব্ধি ভেঙ্গে গড়ে প্রতিদিনে
জানি না এ কি সৃষ্টি নাকি ধ্বংসের আভাস ?
আবেগ বুঝি কালো ছায়া ফেলে যায়
হৃদয় আর হাসে না ।
মন তুমি এই দুর্দিনে শত্রুতা ভুলে মৌন থাক বরং
যদিও শরীরের কিছু যায় আসে না ।
শরীর যেদিন মন থেকে হয় ভিন্ন
বুঝবে সেদিন হঠাৎ এই পরিবর্তনের প্রয়াস --
কিছু অবলম্বনে খুঁজে বেঁচে থাকার জন্য ।




  স্বপ্নের পসরা
মিনতি গোস্বামী

স্বপ্নের পসরা সাজিয়ে
ফিরি করতে করতে
আজ আমি স্বপ্নের ফেরিওয়ালা,
হাসার কথা ছিল যাদের
তারা কাঁদে গুমরে গুমরে
লোকে ভাবে স্বপ্নের দেয়ালা।

প্রতিটি পদে খেয়েছি হোঁচট
রক্ত মুছে সাজিয়েছি পসরা
সবাই গেছে পাশ কাটিয়ে,
ফিরি করতে দক্ষিণা লাগে
লাগে কারো দক্ষিণ হাত
নাহলে হাত নেয় খাটিয়ে।

পসরা যখন বর্জ‍্য হলো
স্বপ্নের ঘোর কেটে
কপালে জমলো বলিরেখা,
না-মানুষের দেশে পড়ে
ঘুরে মরছি আস্তাকুঁড়ে
স্বপ্ন এখন সুদূর নীহারিকা।





শিশুর শপথ
বিপ্লব গোস্বামী

খালি পেটে খাবো জল
ভরা পেটে খাবো ফল।
ঊষা কালে খুব  হাঁটবো
সারা দিন অনেক খাটবো।

নিয়মের অধিক না খাবো
নিত‍্য একই সময়ে শুবো।
প্রাতে  করবো শরীরচর্চা
ইস্কুলে করবো জ্ঞানচর্চা।

না জেনে  তর্ক না করবো
জানতে গুণীর সঙ্গ ধরবো।
গুরু জনে করবো শ্রদ্ধা-ভক্তি
কুসংস্কার দূরে ধরবো যুক্তি।




তুমি ভালো আছো বলে আমি ভালো আছি
চিত্তরঞ্জন  দেবভূতি

দার্জিলিং পাহাড়ের পাড়া গ্রাম বস্তি ঘুরে বেড়াই,
পাহাড়ী  নারী  পুরুষদের
কত সমস্যা!
প্রেম মিলন বিরহ,চলমান কবিতা যেন,
কারো  ভালো,কারো খারাপ মন৷

প্রতিদিন  পাহাড়ে ভোরে,
হাজার সমস্যা আসে,
চা বাগানে কাজ,জঙ্গলে জ্বালানী সংগ্রহ ,
সন্তান ধারণ,লালন পালন,
হাট বাজার,এদিকের
নারীরা পুরুষের সাথে ,
সমান ভাবে করে৷
আমি টাইগার হিলে মাঝে মাঝে সূর্য ওঠা দেখি,
দিন বদলের সাথে সাথে!
এই পৃথিবীটা কেমন পুরানো লাগছে একি!
অতীতের বন্ধুরা পাশে কাছে থাকো,
আজ আবার নতুন বন্ধুদের ডাকি৷
ভালৈ ভাবে বাঁচবো আমরা!
কেউ  যেন অপরকে  না দিই কখনো ফাঁকি৷
তোমার মন  ভালো  থাকলে!
আমিও যে  ভালো থাকি৷




সিরদী সাঁই বাবা
বদরুদ্দোজা শেখু


পক্ষকাল কাটালাম সিরদী সাঁই বাবা
মন্দিরের অতিথি-শালায়, সভা-সেমিনার
মিটিং মহফিল হলো মন্দির চাতালে,
বিশিষ্ট সরকারী ব্যক্তিবৃন্দ এলেন গেলেন ।


দরকারী কাজকর্ম কথাবার্তা হলো,
কেউ কেউ কিনলেন মাদুলি তাবিজ তাগা
সাঁই বাবার মূর্তি-মূদ্রিত । বইপত্র কেউ ।
বিদায় দিলেন মন্দিরক সাঁই বাবার নামে ।


সাঁই সিরদী সাধুর কৃপায়  ভক্ত আস্থাশীল
দেখলাম ধনী শেঠ সম্পন্ন বহু
বিত্তবান নরনারী সাঁই বাবার থানে
এলো গেলো , লচপচে নরনারী মানত-বিলাসী,


পাঁচতলা ধর্মশালা পাহাড়ের গায়ে,
তার ঊর্দ্ধে একান্তে সাঁই বাবার মন্দির ,
হপ্তা পক্ষকাল থেকে ভক্ত নরনারী
ভজে সাঁই কৃপা  কিংবা মানত চড়ায় ।


বেদীতে বসানো আছে মূর্ত্তি সাঁই বাবার
দরবেশী উখড়ো আসনে বাঁ পায়ের 'পরে
ডান পা-টি তুলে আছেন , দেখে মনে হয়
শিষ্যদের কাছে কিছু সিদ্ধিজ্ঞান তাঁর
প্রচার করছেন ব'সে, চোখে অপলক
অলক্ষ্য দুর্জ্ঞেয় দৃষ্টি অনন্তে উধাও
দূরত্বের দিব্যজ্ঞানে যেন যোগাযোগ
হচ্ছে তাঁর, পার্থিব মোহন মায়া নাই ।


পক্ষকাল থাকলাম, মাহাত্ম্য দেখলাম
সাঁই বাবার অধুনা-প্রস্তুত এক ভিডিও মুভিতে,
মন ভিজলো না কিছু, শুধু সব সভায় মিটিঙে
মনে হলো মূর্ত্তিমান ব'সে আছেন সাক্ষী সাঁই বাবা।

আজ আর সেই   সব সভা মিটিঙের
অনুপুঙ্ক্ষ বক্তব্য মনে নাই কিছু,
মনে শুধু জেগে আছে মূর্ত্তিমান বাবা
যেন তিনি সেই সব বাগ্মিতার অলৌকিক আমানতদার ।।



শিরোনাম-অভিমান
কলমে-শান্তি দাস

অভিমান জাগে মনে,সেদিন ও এসেছিল বসন্ত,
অফূরন্ত ভালোবাসা ছিল,তুমি আসবে বলে।
কত ভাবনা থেকে লিখেছিলাম একটি ভালোবাসার গান,
অভিমান রেখো, অভিমানে ভালোবাসা গভীর হয়।

ভালোবাসা পাবো বলে এনেছিলাম গোলাপ,কদম, কৃষ্ণ চূড়া,
কিন্তু তুমি তো এলে না,ভালোবাসা দিলে না।
এই অভিমান যেন জীবনে বিচ্ছেদ না ঘটায়,
জীবনের গতিবেগ যেন ভূল আচরে না পড়ে।

আজ ও তুমি আছো মনের গভীরে,অন্তরে মোর,
ভালোবাসা না দাও,শুধু ভালোবাসা নাও।
এই অভিমান ভালোবাসা আরও গভীর হবে,
ভাঙবে যখন সেই অভিমান তোমার মনের কোণের।

আর তো কিছুই চাইনা আমি,হাসিমুখে ব্যাথা দিলে,
জানি তুমি আসবেই তুমি ফিরে একদিন।
আমার মরনের আগে পরে হয়তো কোনদিন,
এই অভিমান ডেকে আনতে পারে বিপর্যয়।

কোনদিন যদি ফিরে আসো....
        কোন এক শ্রাবনে......
আমি যখন থাকবো না,শুধু থাকবে স্মৃতি গুলো।
স্মৃতি গুলো পাশে পাবে শুধু থাকবো না আমি,
আজ ও জেনো তোমায় ভালোবাসি তুমি এলে না।



আমার ভাষা কবিতা
আব্দুল রাহাজ

ও রে আমার ভাষা
আমার প্রাণের মাতৃভাষা
যার আবেগ অনুভূতি জড়িয়ে থাকে প্রতিটি কথায় সে যে আমার মাতৃভাষায়।
এই মাতৃভাষার অধিকারে
সালাম রফিক বরকত জব্বার দিয়েছিল প্রান ঝরেছিল তাদের রক্তে ঢাকার রাজপথ রঞ্জিত হয়েছিল তাদের আত্মত্যাগ সত্যি এক বীরের মতো
সেই থেকে আমাদের মাতৃভাষা হয়েছে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা। বাঙালি জাতি ফিরে পেয়েছে এক অনন্য রূপ এর স্বাধের মাতৃভাষা।
এই হলো আমাদের সাধের প্রাণের ভাষা আমার মাতৃভাষা।





এক মেডের গপ্পো
অঞ্জলি দে নন্দী, মম

আমার ফ্ল্যাটের গেট।
কলিং বেল বাজছে।
আমার সিট ছিল সোফা সেট।
সামনে ছুটন্ত, বলন্ত টিভি।
আমি দিল্লীর বাঙালী বিবি।
কর্তা বাইরে বেরোবে বলে সাজছে।
কোন এক বন্ধুর সঙ্গে দেখা করতে যাবে।
রাতে ওখানেই খাবে।
ডিনার সেরে এখানে আসবে ফিরে।
এখন দিনের আলো কমছে ধীরে ধীরে ধীরে।
আমি সোফা থেকে উঠে খুললাম গেট।
এক মলিন শাড়ি নারী।
ও হাতজোড় করে বলল, নমস্তে ম্যাডাম জী!
ও করল মাথা হেঁট।
আমি বললাম, কি দরকার?
ও বলল, বিহার আমার বাড়ি।
কাজের খোঁজে এসেছি। ম্যাডাম জী।
আমি বললাম, হ্যাঁ হ্যাঁ আমার দরকার।
কাল থেকে ও আমার বর্তন ও ঘর সাফ করবে।
আর বেকফাস্টেও নিজের পেট ভরবে।
মাইনে দেড় হাজার টাকা মাসে।
আর ছুটি চার দিন।
ও কাজ করতে আসে।
সঙ্গে ওর মেয়েও আসে।
জেনেছি, ওর নাম নীতি।
আর ওর নাম ইতি।
গ্রামে ও খাটত ক্ষেতে।
এভাবেই ওরা পেত রোজ খেতে।
বরটা মরেছে সবে, রেখে গেছে ঋণ।
ধার করে সে দারু খেত হর দিন।
আর বৌ পেটাতো রাতে ফিরে মাটির ঘরে।
ও আমার সঙ্গে চা খায় বসে
আমার পায়ের পাশে, ও সে।
অনেক গল্পও ও করে।
ওর মেয়েটা ক্লাস নাইনে পড়ছিল।
ছাড়িয়ে দিয়ে এখানে এসেছে নিয়ে।
ও তো গ্রামে টিউশনিও করছিল।
বরটা গেল ক্যান্সারে মরে।
ভাসুর-জা আর থাকতে দিল না ঘরে।
দেওরটা বউটাকে গ্রামে রেখে আসে করে বিয়ে।
ও থাকে এখানে, ঘর ভাড়া করে।
এক কলেজে পড়ে।
এই বৌদী গ্রাম থেকে ওর পড়ার খরচ চালাতো।
আবার ওর বউয়েরও খরচ চালাতো।
আর এখনও ও-ই দুজনের খরচ চালায়।
থাকে একসাথে।
দেওরের ভাড়া ঘরে।
দিনে কাজ করে।
শোয় রাতে।
দেওরটা ওকে খুব জ্বালায়।
অত্যাচারও করে।
মারে বড় বৌদিকে, আবার মার খায়ও ওর বউ।
ও, ওর মেয়ে, দেওর ও দেওরের বউ।
সংসার বড়। আর একজনই তো রোজগার করে।
আমি বললাম, মেয়েকে ফের দে স্কুলে ভর্তি করে।
আমি হেল্প করবো,
পড়া দেখিয়ে দব।
ও বলল, খরচ চালাতে পারব না গো ম্যাডাম জী!
গ্রামে তো ও টিউশনি করে
আপন পড়ার খরচ চালাতো। ম্যাডাম জী!
আমি ভাবি,
ও কত মহতী ভাবী।
নিজের বেটির পড়া বন্ধ রেখে
দেবরের পড়ার খরচ করে।
এর কিছুদিন পরে
ওর মেয়েকে আমার এক বান্ধবী নিল ডেকে।
চব্বিশ ঘন্টা তার ঘরে থেকে
সংসারের সব কাজ করতে হবে।
মাসে পাঁচ হাজার টাকা মাইনে
ও চার বেলা খেতে দেবে।
আমি আশ্চর্য হই ভেবে -
এদের ইতিহাস কে আর লেখে কবে?
এরা তো চিরতরেই অপ্রকাশ্যই রবে।
আমরা তো কোনদিনই এদের দিকে ঘুরে চাই নে।
নিজেরদের প্রকাশ করি, আপন সাইনে।
পৃথিবী সেদিন সুখের হবে তবে
যেদিন এরা ফোকাসে রবে।
জানি না কবে সেসুদিনের উদয় হবে?
আমাদের এ জীবন্ত ভবে।



মুর্শিদাবাদ
উমর ফারুক

এ জেলা বঞ্চিত হয় শিক্ষা থেকে
যুগের পর যুগ কেটে যায়
ব্রিটিশ থেকেই শেখা হলো ,
স্বাধীন হয়ে কি বা লাভ প্রশ্ন তুলে ছাত্র তে।
এখানে চাই যে নিতে সব লুটে
'জ্বালাও ঘরে শিক্ষা বাতি,
নেভাও  যত অজ্ঞতা'—
এ ভাষন একটুও নয় কার্যকর!
শিক্ষা ছাড়াই ওই আসন
যে আসন আসীন ছিলেন  অজ্ঞ সে লোক
শিক্ষা হীন ও মুখ্য যে—
নবাব যেদিন ছাড়ল এ দেশ
ব্রিটিশ সেদিন উল্লাসে গায়
বিদেশি গান বাজছে কানে বাংলাতে।
ক্ষমতা করে সমর্পিত বাংলারই এক
মোল্লাকে যে করল তা নিঃশেষ।
এ জেলা সেই থেকে পেল গোল্লা
শুধু ভোট বাড়াতে চাইছে যে।
শাসক যে হোক বাড়িয়ে দু হাত
ভিক্ষা করে দ্বারে দ্বারে
দেই যে মুখের ফুলঝুড়ি তার
শুনবে কে ?
যে গড়বে হেথায় ভার্সিটি
রাস্তা হবে পাকা কাঁচা মাটির
এ ভাই এই জেলা ভাই বড্ড বেশি
বঞ্চিত হয় যুগ হতে যুগ যুগ হতে।
ধোঁকা ছাড়া পাইনা কিছু
পোড়ায় ওরা শিক্ষাকে!



1 টি মন্তব্য: