বৃহস্পতিবার, ৭ জানুয়ারী, ২০২১

উপকণ্ঠ প্রাত্যহিক ওয়েব ম্যাগাজিন- 07/01/2021

 উপকণ্ঠ প্রাত্যহিক ওয়েব ম্যাগাজিন- 07/01/2021


   বিষয়: প্রবন্ধ
     শীতের সকাল ও ফেলুদা
      অগ্নিমিত্র ( ডাঃ সায়ন ভট্টাচার্য )

   শীতের সকালে আড়মোড়া ভেঙে উঠি । আর উঠে যদি সামনে পাই এক কাপ ধোঁয়া ওঠা কফি আর ফেলুদার কোনো গল্পের বই, তবে তো আর কথাই নেই। সোনায় সোহাগা হয়ে যায় তখন একেবারে । শীতসকালের মিঠে রোদে বসে সেই বই পড়তে তখন খুব ভালো লাগে।
  বাঙালি বরাবরই গোয়েন্দা গল্পের খুব ভক্ত । আর তার হৃদয়ে তাই বিশেষ স্থান অধিকার করে আছেন ব্যোমকেশ বক্সী ও ফেলুদার মতো চরিত্র ।
সত্তরের দশকে ফেলুদার যাত্রাপথ শুরু। তার পর থেকেই মধ্যবিত্ত বাঙালির প্রিয়তম গোয়েন্দা চরিত্র এই ফেলুদা বা প্রদোষ মিত্র । বাদশাহী আংটি, নয়ন রহস্য, টিনটোরেটোর যীশু, বোসপুকুরে খুনখারাবি  প্রভৃতি ফেলুদার সব গল্পই বাঙালি পাঠকের খুব প্রিয় । তার চেহারা, তার বুদ্ধিমত্তা, আর তোপসে লেখার কায়দা, সবই বাঙালি পাঠকের মনকে খুব আকর্ষণ করে । সত্যজিৎ রায়ের সৃষ্ট তারিণীখুড়ো বা প্রফেসর শঙ্কুও খুব জনপ্রিয়, তবে এতটা নয়। এই মুঠোফোনের জমানাতেও সেই জনপ্রিয়তায় একটুকু ভাঁটা পড়েনি।
  শীত শীত করা সকালে ফেলুদার বই ছাড়া আরো একটা জিনিস খুব প্রিয়, আর তা হলো টিভিতে ফেলুদার সিনেমা দেখা । আজও 'সোনার কেল্লা' বা 'জয় বাবা ফেলুনাথ ' টিভির পর্দায় প্রচারিত  হলে বাঙালির আর কিছু চাই না। ফেলুদা আর সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় যেন একাত্ম হয়ে গিয়েছেন বাঙালির হৃদয়ে । যতবারই দেখা হোক না কেন, এই ছবিগুলো কখনো পুরনো হয় না ।।





সুখের_স্বপ্ন
      শান্তি_দাস

নিত্য দিনের কর্মযজ্ঞ সকাল থেকে শুরু,
নতুন দিনের নতুন আশা সেই কামনা করি।
কত স্বপ্ন আজ গেল তো কাল জুটবে বেশি,
তাই তো পুরাতনের মাঝে নতুনকে আমরা খুঁজি।

ঘুমিয়ে পড়লে স্বপ্ন দেখি ভাঙলো ঘুম সেই জগতেই আছি,
স্বপ্নে আঁকা জীবন নিয়ে কতো চিত্র আঁকি।
নিত্য নতুন স্বপ্ন নিয়ে সময়ের পথে চলি,
এইভাবে চলছে ঘূর্ণাবর্তে বছর বারো মাস।

স্বপ্ন নিয়ে জীবন গড়া তাই মোদের সঙ্গী,
সেই স্বপ্ন কিন্তু দিয়ে যায় শুধু আশ্বাস।
পুরনো স্মৃতি রাখবো না মনে নতুন পথে চলবো,
স্বপ্ন নিয়ে চলবো আমরা এই করবো প্রতিজ্ঞা।

অতীতের ব্যাথা বেদনা মুঁছে দিয়ে স্বপ্ন সফল করবো,
জাগবো নতুন প্রভাতের আলোয় নতুন করে বাঁচার।
কত সুখের স্বপ্ন ভেঙ্গে যায় দুঃখের মাঝে,
সুখের স্বপ্ন তো মানুষের মনে আনন্দের প্লাবন।

মানুষের জীবনে শুধু স্বপ্নের তরী বয়ে চলে,
তাই তো জীবন বাঁচতে শেখায় চরম বাস্তবতায়।
সুখের স্বপ্নগুলি মাঝে মাঝে সুখ দিয়ে যায়,
স্বপ্ন দেখায় সফল হলে মনের কষ্টের দিন চলে যায়।





   এ এক অন্য কিছু
     তৃণা মুখার্জী

সভ্যতার মারপ্যাঁচে, ভন্ড মানুষের দল তীব্র থেকে তীব্রতর।
কোলাহলের আওয়াজে একটাও কথা স্পষ্ট নয়।
কে কি বলছে তা বোঝা দায় ।
আসল-নকল মিলেমিশে একাকার।
কঠিন বাস্তবের ভূমিতে হাস্যকর ভালো থাকার লড়াই ।
উদ্ধারের পথে ঢালু জমিতে , বিষবৃক্ষ।
এক একটা টোপ ভয়ঙ্কর, নির্মম ।
কি?
কেন?
কার?
কখন?
সময়ের নৃশংসতা।
অপেক্ষার প্রখরতা।
আবেগের বন্দিদশা।




                     ঘোর
            হামিদুল ইসলাম
               

নৈরাজ্যের পালে আগুন
আকাশ অন্ধকার
গগন জোড়া মেঘ দেখি
ভালোবাসা বিস্তার ।।

কে কার জন‍্যে
তবু বুকে রাখি ভরসা
নৈঃশব্দে ভরে ওঠে প্রাণ
জীবনের তারুণ‍্যে কেবল হতাশা ।।

জীবন গভীর সংকটে
তবু পথ চলি একা
বৃষ্টি ঝরা রাতের আকাশ
এতো কাছে তুমি তবু তোমার সাথে হয় না দেখা ।।

হে বৃষ্টি ছেড়ে যাও
ফিরে আসুক সূর্য ওঠা ভোর
ভোরের আলোয় পৃথিবী উদ্ভাসিত হোক
কেটে যাক বিদীর্ণ মনের ঘোর ।।




কাটমানি
মহীতোষ গায়েন

কাটমানি কাটমানি কাটমানি ভাই
ভালো পদ,নেতা হতে কাটমানি চাই,
কাটমানি কাটমানি কাটমানি দিন
কাটমানি ছাড়া মানুষ মর্যাদাহীন।

দাদা খায় কাটমানি দিদি কম কিসে
কাটমানি মরে সেই কাটমানি বিষে!
মামা নেয় কাটমানি মামি ধরে গান
কাটমানি বাবু খান কাটমানি পান।

চাকরিতে কাটমানি নেন বড়বাবু
কাটমানি ভাইরাসে জনগণ কাবু,
কাটমানি সিণ্ডিকেট কাটমানি বাড়ি
কাটমানি প্রেম শেষে চলে যায় ছাড়ি।

কাটমানি কাটমানি কাটমানি যাদু
কাটমানি নিয়ে ঘোরে কাটমানি দাদু,
কাটমানি ভালোবাসে কাটমানি সুখ
কাটমানি নিয়ে ঘোরে কাটমানি মুখ।

কাটমানি খেয়ে নিয়ে সুখে ধরায় জ্বালা
কাটমানি শয়তান সব তাড়াতাড়ি পালা,
কাটমানি পুড়িয়ে দিয়ে করো ছারখার
কাটমানি রাজারা সব হোক পগারপার।




    মনের যন্ত্রণা
    অনাদি মুখার্জি

সীমাহীন মনের যন্ত্রণা নিয়ে আজ বেঁচে আছি
শুধু তোমার পথ চেয়ে ,
তোমাকে না পাওয়া যে কত যন্ত্রণা তা তুমি বুঝবে না
বোঝার চেষ্টা করোনি!
মনে পড়ে তোমার সেই দিনের কথা ?
আমি কলেজের গেটে দাঁড়িয়ে ছিলাম
তুমি ও সেই দিন ছিলে দাঁড়িয়ে !
কেউ ছিল না আমাদের আশেপাশে ,
শুধুমাত্র আমরা  দাঁড়িয়ে ছিলাম দুই জনে !
আমরা একে অপরের দিকে তাকিয়ে ছিলাম ,
হঠাৎ করে মুচকি হাসি হেসে ছিলাম আমি !
মনের অজান্তেই আমার হাত দুটো ধরে বলেছিলে তুমি ,
মরত যদি না আসে তোমার সাথে ঘর পাতবো প্রিয় আমি !
আমি যে তোমায় সেই দিন জীবনের থেকেও বিশ্বাস করেছিলাম !
তখন আমি বলেছিলাম আমি কি তোমার উপযুক্ত ?
তুমি বলেছিলে, অন্য কেউ যদি আমার সঙ্গী হয় ,
সেই শুধু দেহ পাবে তোমার মন নয় !
আজ কই তুমি তো এলে না আমি তোমার আশায় রয় ,
কোথায় তোমার আজ হৃদয়ে ভালোবাসা কথা ?
যদি কখনো হারিয়ে যায় না ফেরার দেশে,
আমার মনের কথা কি পড়বে তোমার মনে ?
যদি কখনো শোনো আমার চলে যাওয়া কথা ,
তোমার হৃদয়ে জাগাবে এত টুকু ব্যাথা !                   
আমি চলে গেলে তুমি বিদায় দিও হাসি মুখে ,
আমার জন্য এক ফোঁটা অশ্রু ফেলবে তোমার চোখে !
তবে আমার বুকের যন্ত্রণা একটু শান্তি পাবে !






আজব  দুনিয়া
চিত্তরঞ্জন  দেবভূতি

আজব দুনিয়ায়  আজব  মানুষ কিছু   আছে,
ফেসবুকে হলো  পরিচয়,
তাঁরা  এসব কি  চায় আমার  কাছে?
আমার তো  দুইকাল  চলে  গিয়েছে  কবে!
এখন  আর  প্রেম  প্রেম  খেলার  অভিনয়  কি  করে হবে?

আজব  দুনিয়ার   অনেক নরনারী  তবে কি খুশী  নয়?
যাঁর  যেমন  জীবন  কাটুক  তবু   মানবতার  হোক  জয়৷
বন্ধুরা  আমার  স্রেফ  বন্ধু  হয়ে  থাকো,
তার  চেয়ে  বেশী কিছু  দাবী  করো  নাকো৷
———————————————



তোমায় আর  দেখিনি
     সঞ্জয় গোস্বামী

তোমার একটি কথায় মনে গোলাপ ফুটে,
     তোমার নিরবতায় মনে বাদল ছুটে,
       তুমি সেই রূপকথার রাজকন্যা,
                 মনে স্বপ্ন জাগাও।
       তুমি, জানিনা কোন ফুলের সৌরভ,
                সারাক্ষন গন্ধ ছড়াও,
          তুমি পূর্ণিমার ঝলমল চাঁদনি,
                  আগে আর দেখিনি,
                       আর দেখিনি।








গ্রাম বাংলার পরিবেশের বিকালের দৃশ্য
        আব্দুল রাহাজ

সেদিন রোহিত অনিমা তনিমা শেখ সবাই ওদের গ্রামে পশ্চিম দিকে বিস্তীর্ণ মাঠ আছে সেখানে ঘুরতে বেরিয়েছে ।এমনি ওদের গ্রাম চারপাশ থেকে সবুজ গাছপালা ঢাকা আর আছে মাছ চাষের বড় বড় ভেড়ি গ্রাম বাংলার পরিবেশ সত্যি মনোরম কিন্তু বিকেলের দৃশ্য এখন অন্যরূপে সবার সামনে ফুটে উঠে চারিদিকের ঠান্ডা হাওয়া ফাঁকা জায়গায় ফুরফুরে হাওয়া অনেকে মনটাকে শান্ত করে ওরা সেদিন বিকালে এই দৃশ্য দেখে অবাক হয়ে গিয়েছিল কারণ ওরা অনেক দিন বাদেই গ্রামে এসেছে শহরে পড়াশোনা করে তাই গ্রাম বাংলার পরিবেশ থেকে অনেকটাই ওরা বিচ্ছিন্ন হয়ে ছিল অনেকদিন তারপর বিকালের এই দৃশ্য দেখে ওদের মনটা ভরে উঠলো। রাখালছেলে সন্ধ্যা নামার আগেই ছাগলের পাল নিয়ে যায় বাড়িতে পাখিগুলো ভেড়ির জলের উপর কুঞ্চির গায়ে কি সুন্দর বসে আছে সত্যিই যেন এক মনোরম দৃশ্য তারপর সারা মাঠ সরিষার হলুদ গাছে চারিদিকে যেন মনোরম হয়ে উঠেছে। সন্ধ্যা নেমে আসছে সূর্যের নিস্তেজ আলো পুব আকাশে হলুদ বর্ণের মত এই দৃশ্য যেন অনন্য করে তুলছে ওদের সামনে ‌ সত্যিই প্রকৃতির সৌন্দর্য এক অনন্য এক অনন্য ওদের কাছে হয়েছিল। সেদিন ওদের মনটা বিকালের এই দৃশ্য দেখে ভরে গিয়েছিল ‌। সত্যি গ্রামবাংলার এই মনোরম দৃশ্য আর কোথাও পাওয়া যায় না এক কথায় অতুলনীয় যা জীবন চিরঞ্জিত নায়ক হয়ে থাকবে সবার মনে।





সৈকত গোস্বামী এর গুচ্ছ কবিতা

১) নিম্নচাপের আঁধার কেটে
     সূর্যসোনা রোদ
     বরফগলা বসন্তে আজ
      আমার জীবনবোধ

২)
সাঁতার কাঁটা কালো জলে
স্রোতের বিপরীত
কালো স্রোতের ওপর পারে
ধূসর অনিশ্চিত

৩)
থমকে থাকা শ্যাওলা সবুজ
প্রবহমান কাল
প্রবাহহীন পদ্ম - শালুক
নীলচে সাদা লাল




অণুগল্প
             খুনি      ||    জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়

পরিযায়ী শ্রমিক লবের মনখারাপের শেষ নেই।সদ্য কোয়ারান্টিন সেন্টার থেকে
ফিরেছে সে।কোভিড-১৯ টেস্ট রিপোর্ট নেগেটিভ আসায় সবাই স্বস্তি পেলেও
তার মন ভালো নেই।সহ-শ্রমিক সত্য আসে তাকে সান্ত্বনা দেয় কিন্তু সে শান্তি পায় না।
লব বলে,'' বাড়িতে এত অভাব,কাউকে কিছু দিতে পারি না।মজুরির টাকা সব
শেষ।বাবা-মা,বৌ-মেয়ের বোঝা হয়ে গেলুম! ''
সত্য উত্তর দেয়,''কিছু তো করার নাই।ধৈর্য ধরে থাক,দেখবি সব ঠিক হয়ে যাবে।
মনখারাপ করিস না''
লব গুম হয়ে থাকে,মুখে হাসি নেই।আরও দুটো দিন এভাবেই কেটে গেল।বাবার
হাঁপানির টান বেড়েছে,ওষুধ শেষ,ডাক্তারবাবু বসছেন না,মায়ের ছানি অপারেশন
করানো হয়নি.....কী যে হবে? পরিবারের একমাত্র রোজগেরে লবের কাজ নেই,
টাকাও নেই ...... ভাবতে ভাবতে অন্ধকারে সে যেন তলিয়ে যায়।এরপর সে চূড়ান্ত
সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলে,ফিনাইলের বোতলে যেটুকু অবশিষ্ট ছিল সেটা গলায় ঢেলে
ঢলে পড়ে লব।তারপর হাসপাতাল,ডাক্তারবাবু,সাবানজল,ওষুধ আর কত কী
যে চলেছে তার কিছুই সে জানে না।জ্ঞান ফিরেই অশ্রুভেজা মেয়ের মুখ,তারপর
মা আর বৌয়ের মুখ দেখে দুঃখে তার বুক ফেটে যায়।এরপর যখন সে শুনলো
তার ফিনাইল খাওয়ার খবর শুনে তার বাবার  হার্ট-অ্যাটাক হয়ে গ্যাছে,বাঁচেন
কী না ঠিক নেই,তখন নিজেকে তার খুনি মনে হয়।
সে চিৎকার করে বলে,''আমি খুনি,আমি খুনি,বাবাকে আমি মেরে ফেললাম!! ''




My Heart is Inside the Cage
      By Sabir Ahmed
 
I have a cage ,the cage has bony bars.
Inside the bars there is a heart.
Inside the heart there is a governor
Who is very buoyant, very subtle,
Governs my life,
Governs my pulse of feelings,
Who governs my brain
How the sun governs the sunflowers,
How the wind governs the waves.

I have a cage,inside the cage
There is a pumping machine
Looks like a banana flower.
It has many pipes and tubes and wires
Vena cava, arteries, pulmonaries, nodes
Through which the hidden words
Flow to the brain,transfer to the tongue
And whisper with the pupils
With the tear glands, tear-ducts.



হিকনিক
মাথুর দাস

শীত এলে করে সব
দল বেঁধে পিকনিক,
মাঠে ঘাটে ময়দানে
জঙ্গলে নানা দিক ।

কেউ যায় কাছে দূরে
নদীতে বা পাহাড়ে,
বালুচরে গানে সুরে
মেতে ওঠে বাহারে ।

আর যদি রাঁধি বাড়ি
ঘরে, হোম-পিকনিক,
দল বেঁধে হই চই
হয়ে যায়  'হিকনিক' ।




কবিতা
  গোলাপ কাঁটা
সুস্মিতা দে

নতূন বছর এসেছে বন্ধু
মধুমাস নীলাকাশ।
কচি ঘাস ফড়িং মল্লার রাগে তুমি জড়ানো কন্যা সুন্দরী, চিনি তোমায় চিনি।

কবিতাতে তুই কাঁটা ভরা গোলাপ থাক ,শুভলগ্নে
মালা বদল সাড় গোলাপের মালাতে  তুই রূপে রূপাঞ্জলি ।

কন্যা কে বিদায় দিতে হবে যগুদাদা আসে বলে গোলাপি আজ শ্বশুর বাড়ি যাবে না
কেন?  ওর বয়স ষোলো 

জমিদার বাবু আসেন বলেন যগু তোর বোন  কবিতা লিখুক   আর  দুই  বছর গোলাপি লিখবে  কতো কবিতা 

গ্রামের মানুষের আবদার এখন লেখার সময় এখন কন্যা বিদায় নয়
আরো বছর তিনেক বাদে হবে ।গোলাপি কাঁটা তে নিজেকে জড়িয়ে নিলো।




তুমি ভালোবাসো তাই
বিপ্লব গোস্বামী

তুমি ভালোবাসো তাই
ছন্দগুলো খোঁজে পাই।
তুমি ভালোবাসো তাই
আজো পদ‍্য লিখে যাই‌।
তুমি ভালোবাসো তাই
কবি সভায় হ‍লো ঠাঁই।
তুমি ভালোবাসো তাই
প্রতি রাতে গান গাই।
তুমি ভালোবাসো তাই
উত্তরণের পথে ধাই।




A success fruit
©Mom
I am a complete fruit.
I love my mother-plant's root.
Because according to the nature's rule
For the root, now I am successful.
Though it is not seen from outside
Yet no plant can stay without it.
And so also I am not on it.
Yes, I can't to hide
It's contribution in my success.
Every fruit and it's plant's address
Yes, it is the root,
By which a plant can stand
On the land
And donate it's fruit.



উপকণ্ঠ প্রাত্যহিক সাহিত্য পত্রিকা:

চিত্রকল্প
সৌম্য ঘোষ

এখানে আকাশ কথা বলে,
ময়ূরেরা ইচ্ছামত ঘরে ফেরে 
পেখমমেলে নাচে
দেবদত্তের তীর এখানে আসে না
বনভূমির পাতায় পাতায় ভরা থাকে
বসন্তের গান
কল্লোলিত নদীতে মাছেরা খেলা করে
শিকারির জাল এখানে পাতে না
এখনো এখানে আকাশ কথা বলে।
নীরব চৈতন্যের সুর ওঠে রূপকথার
উপভাষায়
এখনো বৃষ্টি নামে
ভরন্ত শস্যক্ষেত্রে।।





ইংরাজি নববর্ষের শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা সকল বন্ধুদের......
 
                     মুজদা
                    দেবাশীষ মুখোপাধ্যায়

দিনগুলো সব নুড়ি পাথর
পথ করেছে নতুনের
বিথান তার বেশবাস
বিজল্প বিমোক্ত মরণের

মুজদা আসবে রসমুন্ডির
সৌমনস্যের স্তনন
স্যন্দিত হবে আনন্দ
জড়িমার মরণ

চলবে জীবন সবুজ খামে
প্রাণের রোচ্য লীঢ়
চলুক জীবন প্রাণের বুলে
বিহান আসবেই স্থির



1 টি মন্তব্য: