উপকণ্ঠ প্রাত্যহিক ওয়েব ম্যাগাজিন- 02/09/2020
Upokontha Web megazine - 02/09/2020
"উপকণ্ঠ সাহিত্য পত্রিকা"
(ওয়েব ম্যাগাজিন)
প্রকাশ কাল:-02/09/2020, বুধবার
সময় :- দুপুর 2 টা
সভাপতি:- অরুণ কুমার ঘড়াই
সহঃ সভাপতি:- সেক আব্দুল মজিদ
সম্পাদক এবং
প্রকাশক:- সেক আসাদ আহমেদ
যুগ্ম সহঃ সম্পাদক :-
১) ইমরান খাঁন
২) শেখ মণিরুল ইসলাম
সম্পাদকীয় দপ্তর ::-
গ্রাম:- গাংপুরা ডাকঘর:- সাগরেশ্বর
থানা:- রামনগর জেলা:- পূর্ব মেদিনীপুর
সূচক-৭২১৪৪৬ পশ্চিমবঙ্গ ভারত
মুঠোফোন:- 9593043577
(ওয়েব ম্যাগাজিন)
প্রকাশ কাল:-02/09/2020, বুধবার
সময় :- দুপুর 2 টা
সভাপতি:- অরুণ কুমার ঘড়াই
সহঃ সভাপতি:- সেক আব্দুল মজিদ
সম্পাদক এবং
প্রকাশক:- সেক আসাদ আহমেদ
যুগ্ম সহঃ সম্পাদক :-
১) ইমরান খাঁন
২) শেখ মণিরুল ইসলাম
সম্পাদকীয় দপ্তর ::-
গ্রাম:- গাংপুরা ডাকঘর:- সাগরেশ্বর
থানা:- রামনগর জেলা:- পূর্ব মেদিনীপুর
সূচক-৭২১৪৪৬ পশ্চিমবঙ্গ ভারত
মুঠোফোন:- 9593043577
🖼🖼🖼🖼🖼🖼🖼🖼🖼🖼🖼🖼🖼🖼🖼🖼🖼🖼🖼🖼🖼🖼🖼🖼🖼🖼🖼🖼🖼🖼
দুই পৃথিবী
পিনাকী মুখার্জী
পিনাকী মুখার্জী
একটা পৃথিবী আকাশে ওড়ে
আরের জোগান তেলে !!
একটা পৃথিবী আপন খেয়ালে
একটা বানের জলে !!
আরের জোগান তেলে !!
একটা পৃথিবী আপন খেয়ালে
একটা বানের জলে !!
একটা পৃথিবী গরম লাভা
বুকের পাঁজর তলে !!
একটা পৃথিবী হিমের শরীর
তাপ লাগলেই গলে !!
বুকের পাঁজর তলে !!
একটা পৃথিবী হিমের শরীর
তাপ লাগলেই গলে !!
একটা পৃথিবী ফ্ল্যাশের আলোয়
একটা উল্টোদিকে !!
একটা ছবি ঝলমল করে
একটা আবছা ফিকে !!
একটা উল্টোদিকে !!
একটা ছবি ঝলমল করে
একটা আবছা ফিকে !!
একটা পৃথিবী দিনের আলোয়
আলোর স্বর্গধামে !!
একটা পৃথিবী আঁধার চাপা
কালো রাত্রির খামে !!
আলোর স্বর্গধামে !!
একটা পৃথিবী আঁধার চাপা
কালো রাত্রির খামে !!
পাঠশালা
কনিকা রায়
কনিকা রায়
হাতে বাক্স নিয়ে, মনে পরে
শৈশবের সেই পাঠশালায় যাওয়ার কথা।
বন্ধু দের সঙ্গে খুনসুটি ,
আর শিক্ষকদের কাছে পাওয়া অফুরন্ত ভালোবাসা, উজাড় করা শিক্ষা-
আর পড়া না পারলে মুরগি হওয়া।
শৈশবের সেই পাঠশালায় যাওয়ার কথা।
বন্ধু দের সঙ্গে খুনসুটি ,
আর শিক্ষকদের কাছে পাওয়া অফুরন্ত ভালোবাসা, উজাড় করা শিক্ষা-
আর পড়া না পারলে মুরগি হওয়া।
এখনো মনে পরে সব,
বইয়ের বাক্সে থাকতো এক গুচ্ছ বই!
আর চানাচুর মুরি টিফিন!!
একটি মেয়ে রোজ হাসতো আমায় দেখে ,
নাম টি ছিল আফ্রিন।
কারন তাদের টিফিনে থাকতো , লুচি আলুর দম!
কি করবো বলুন ?
আমার বাবার যে, সাধ্য ছিল কম।
ওরা জল খেতো জলের বোতলে !
আমি খেতাম হাতে করে!!
চলে গেছে সেই দিন গুলো ,
শুধু মনে রয়ে গেছে সেই স্মৃতি।
লাল বৃত্তাকার পথে
বিমল মণ্ডল
অনেকে ঝাঁপিয়ে পড়েছে
নিজেকে বাঁচার তাগিদায়
ভালোবাসার ঝুঁকি কয়েকটি ইস্তাহার
সুযোগে দাঁতের করাতে চিবিয়ে খাচ্ছে উন্নয়ন
রাজপথে জ্বলছে নিভছে লাল সরীসৃপ আলো
শিকারী বুলেট শিস দিচ্ছে
শোষণ রিভলবারের ভেতর
দোষীরা ঝাঁপিয়ে পড়ে কর্কশ আওয়াজে
তোলপাড় করে খোঁজে নিজেরা
আস্তে আস্তে ডুবে যাচ্ছে
এক একটা শাদা শরীর
তবুও নির্বাক
এক কোটি তেত্রিশ লক্ষ
উদাহরণ মুখোমুখি
লাল বৃত্তাকার পথে।
বইয়ের বাক্সে থাকতো এক গুচ্ছ বই!
আর চানাচুর মুরি টিফিন!!
একটি মেয়ে রোজ হাসতো আমায় দেখে ,
নাম টি ছিল আফ্রিন।
কারন তাদের টিফিনে থাকতো , লুচি আলুর দম!
কি করবো বলুন ?
আমার বাবার যে, সাধ্য ছিল কম।
ওরা জল খেতো জলের বোতলে !
আমি খেতাম হাতে করে!!
চলে গেছে সেই দিন গুলো ,
শুধু মনে রয়ে গেছে সেই স্মৃতি।
লাল বৃত্তাকার পথে
বিমল মণ্ডল
অনেকে ঝাঁপিয়ে পড়েছে
নিজেকে বাঁচার তাগিদায়
ভালোবাসার ঝুঁকি কয়েকটি ইস্তাহার
সুযোগে দাঁতের করাতে চিবিয়ে খাচ্ছে উন্নয়ন
রাজপথে জ্বলছে নিভছে লাল সরীসৃপ আলো
শিকারী বুলেট শিস দিচ্ছে
শোষণ রিভলবারের ভেতর
দোষীরা ঝাঁপিয়ে পড়ে কর্কশ আওয়াজে
তোলপাড় করে খোঁজে নিজেরা
আস্তে আস্তে ডুবে যাচ্ছে
এক একটা শাদা শরীর
তবুও নির্বাক
এক কোটি তেত্রিশ লক্ষ
উদাহরণ মুখোমুখি
লাল বৃত্তাকার পথে।
কবিতা :
অ-কবির আক্ষেপ!
বিশ্বজিৎ কর
অ-কবির আক্ষেপ!
বিশ্বজিৎ কর
ইদানিং কবিতার রাস্তায় হাঁটতে গিয়ে কাদা লাগছে!
চারিদিকে খানা-খন্দ,পিচ্ছিল পথ, অ-কবিতার নোংরা জল!
গাছের ছায়া নেই, পাখির গান নেই, শুধু কর্কশ চিৎকার!
ভাষা আহত,শব্দগুলো রক্তাক্ত!
কবিতাও উদাসীন.....
না, কবি হতে পারলাম না!
চারিদিকে খানা-খন্দ,পিচ্ছিল পথ, অ-কবিতার নোংরা জল!
গাছের ছায়া নেই, পাখির গান নেই, শুধু কর্কশ চিৎকার!
ভাষা আহত,শব্দগুলো রক্তাক্ত!
কবিতাও উদাসীন.....
না, কবি হতে পারলাম না!
শ্রাবণের ধারা
সায়ন প্রামানিক
সায়ন প্রামানিক
শ্রাবণের প্রথম ফোটা ঝরে পড়েছে
তোমার পরশে
না জানি কি অপরূপ শোভা তার ,
হৃদয় ব্যাকুল করে সে পালিয়ে যায়
বারে বারে
এই প্রথম বর্ষা কে উপভোগ করলাম অন্য স্বাদে
সব যেনো নতুন লাগছে
আরো রঙিন লাগছে সবকিছু।
তবু,
শুধু একটি কথায় ভেবে যায়
এই অফুরন্ত ভালোবাসা হারিয়ে ফেলবোনাতো কখনো!
তোমার পরশে
না জানি কি অপরূপ শোভা তার ,
হৃদয় ব্যাকুল করে সে পালিয়ে যায়
বারে বারে
এই প্রথম বর্ষা কে উপভোগ করলাম অন্য স্বাদে
সব যেনো নতুন লাগছে
আরো রঙিন লাগছে সবকিছু।
তবু,
শুধু একটি কথায় ভেবে যায়
এই অফুরন্ত ভালোবাসা হারিয়ে ফেলবোনাতো কখনো!
নামায
জুয়েল রুহানী
জুয়েল রুহানী
মুয়াজ্জিনের আযান হলে-
ঘুম থেকে সব উঠো,
অযু করে পড়তে ফজর -
মসজিদে সব ছুটো।
ঘুম থেকে সব উঠো,
অযু করে পড়তে ফজর -
মসজিদে সব ছুটো।
মুয়াজ্জিনের আযান হলে-
কাজ যত সব ছাড়ো,
দুপুর বেলা পড়তে যোহর-
মসজিদের পথ ধরো।
কাজ যত সব ছাড়ো,
দুপুর বেলা পড়তে যোহর-
মসজিদের পথ ধরো।
মুয়াজ্জিনের আযান হলে-
আরাম-আয়েশ ছেড়ে,
মসজিদে যাও পড়তে আসর-
থেকো না কেউ ঘরে।
আরাম-আয়েশ ছেড়ে,
মসজিদে যাও পড়তে আসর-
থেকো না কেউ ঘরে।
মুয়াজ্জিনের আযান হলে-
সকল কিছু ছেড়ে,
ছুটে চলো মাগরিব পড়তে-
মসজিদেরই দ্বোরে।
সকল কিছু ছেড়ে,
ছুটে চলো মাগরিব পড়তে-
মসজিদেরই দ্বোরে।
মুয়াজ্জিনের আযান হলে-
রাতেরও আঁধারে,
এশার নামায পড়তে চলো-
ঐ আল্লাহর ঘরে।
রাতেরও আঁধারে,
এশার নামায পড়তে চলো-
ঐ আল্লাহর ঘরে।
দরিদ্র মানুষের খিদের জ্বালা
আব্দুল রাহাজ
আব্দুল রাহাজ
একটা ছোট্ট গ্রাম চারিদিকে গাছপালায় মোড়া বেশ মায়াবী পরিবেশ প্রকৃতির মা যেন অপরূপ শোভা বিস্তার করেছে সেখানে সূর্যের আলোয় সেখানকার পরিবেশ রূপলাবণ্যে ফুটে উঠেছে। সেখানে কয়েকটা পরিবারের বসবাস মানুষগুলো সরল সাদাসিদে ওরা খুবই প্রান্তিক দুবেলা দুমুঠো ভাত ওরা খেতে পায় না খুবই কষ্টে ওরা জীবন যাপন করে। পাশের বন থেকে কাঠ ফলমূল এগুলি সংগ্রহ করে পঞ্চানন তলার হাটে গিয়ে ওরা বেঁচে আসে যা উপার্জন হয় তা দিয়ে কোনমতে পেটটা চলে যায় কিন্তু তাতে যে খিদে তা যেন কোথাও পূরণ হয়না মনে হয় কোথাও যেন এখনও ঘাটতি রয়েছে এই ভাবে দিনের পর দিন বছরের পর বছর খিদের জ্বালা নিয়ে ওরা এক মায়াময় মনোরম পরিবেশে বসবাস করছে। ওখানকার ছেলেমেয়েগুলো সত্যিই ওরা অসহায় ক্ষুধার কাঙালের মতো ঘুরে বেড়ায় খিদের জ্বালায় পড়াশোনা থেকে ওরা বঞ্চিত হয়েছে ঘুরে বেড়ায় নদীর ধারে ধারে বন থেকে ফলমূল খেয়ে ওরা বেঁচে থাকে ওদের শৈশব কোথাও যেন অবহেলা অপুষ্টির ওভাবে কাটে ওদের খিদের জ্বালা সত্যিই পরবর্তীকালে যেন মৃত্যুপ্রায় রূপে পরিণত হয়। আহারে ক্ষুধার জ্বালায় ছোট ছোট ছেলে মেয়ে গুলো খুবই কষ্টে নিজেদের জীবন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে সমাজের বুকে বেঁচে থাকে। সত্যি ওরা যেন দারিদ্রতার কবলে পড়ে খিদের জ্বালায় দৌড়াতে থাকে এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত। ভাবলেও চোখে জল চলে আসে সত্যি দারিদ্রতার খিদের জ্বালা প্রকৃতির মহামায়া পরিবেশে বসবাস করেও ওরা আজও খিদের জ্বালা মেটাতে পারেনি আজও মেটাতে পারেনি।
খোকন সোনা
বিপ্লব গোস্বামী
বিপ্লব গোস্বামী
সকাল সন্ধ্যে খোকন সোনা
নিয়ম করে পড়তে বসে,
বাংলা,বিজ্ঞান,সমাজ,ভূগল
ধারাপাত আর অঙ্ক কষে।
নিয়ম করে পড়তে বসে,
বাংলা,বিজ্ঞান,সমাজ,ভূগল
ধারাপাত আর অঙ্ক কষে।
রোজ বিকেলে খোকন সোনা
সখার সনে খেলতে যায়,
ঊষা কালে শয্যা ছাড়ে
ব্যায়াম করে মুক্ত বায়।
সখার সনে খেলতে যায়,
ঊষা কালে শয্যা ছাড়ে
ব্যায়াম করে মুক্ত বায়।
স্কুল কখনো করে না কামাই
স্কুলে যায় সে প্রতিদিন,
সাগর দেখতে বাবার সাথে
ঘুরতে যায় ছুটির দিন।
স্কুলে যায় সে প্রতিদিন,
সাগর দেখতে বাবার সাথে
ঘুরতে যায় ছুটির দিন।
নিত্য পড়া নিত্য শিখে
লেখাপড়ায় নেই তো হেলা,
রুটিন মাপিক জীবন যাপন
লেখা,পড়া,ঘুরা,খেলা।
লেখাপড়ায় নেই তো হেলা,
রুটিন মাপিক জীবন যাপন
লেখা,পড়া,ঘুরা,খেলা।
মেঘ কেটে সূর্য উঠবে কবে
ডা: নরেন্দ্র নাথ নস্কর
ডা: নরেন্দ্র নাথ নস্কর
মানুষের আকাশে এত মেঘ কেন?
মানুষের মনে এত ভয় কেন?
তার মনের আকাশের সূর্য কোথায়?
মানুষের মনে এত ভয় কেন?
তার মনের আকাশের সূর্য কোথায়?
প্রকৃতিতে দিন রাত তো আগের মতই চলছে,
পাখিরা আগের মতই গাছে গাছে গান গাইছে।
ফুলে ফুলে অলিরা এখনও গুন গুন করে চলেছে;
নদী আগের মতই বহে চলেছে।
সমুদ্র আগের মতই বিশাল ব্যাপ্তি নিয়ে বিরাজিত।
তাহলে মানুষের জগতে হলটা কি?
মনে হয় অনঅধিকার জীব জগতে মানুষ হস্তক্ষেপ করে ফেলেছে?
তার মাশুল তো গুনতে হবে।
পাখিরা আগের মতই গাছে গাছে গান গাইছে।
ফুলে ফুলে অলিরা এখনও গুন গুন করে চলেছে;
নদী আগের মতই বহে চলেছে।
সমুদ্র আগের মতই বিশাল ব্যাপ্তি নিয়ে বিরাজিত।
তাহলে মানুষের জগতে হলটা কি?
মনে হয় অনঅধিকার জীব জগতে মানুষ হস্তক্ষেপ করে ফেলেছে?
তার মাশুল তো গুনতে হবে।
প্রকৃতির জগতে সে তথাকথিত বেশি বুদ্ধিমান ভাবে ।
নিজের বুদ্ধির সগর্ব ঘোষনাও করে।
কিন্তু এখন কেন এত ভীত সন্ত্রস্ত?
এ ঝঞ্জা একদিন স্তিমিত হবে, কিন্তু মানুষ কি তাতে কিছু শিক্ষা পাবে?
কে জানে?
নাকি নিজেই একদিন ডাইনোসরের মত নিজের বুদ্ধির অতি দম্ভ প্রকাশ করতে গিয়ে নিশ্চিন্ন হয়ে যাবে?
ভবিষ্যতই বলবে সে প্রকৃতির বন্ধু, নাকি প্রকৃতির চির প্রতিদ্বন্ধি?
নিজের বুদ্ধির সগর্ব ঘোষনাও করে।
কিন্তু এখন কেন এত ভীত সন্ত্রস্ত?
এ ঝঞ্জা একদিন স্তিমিত হবে, কিন্তু মানুষ কি তাতে কিছু শিক্ষা পাবে?
কে জানে?
নাকি নিজেই একদিন ডাইনোসরের মত নিজের বুদ্ধির অতি দম্ভ প্রকাশ করতে গিয়ে নিশ্চিন্ন হয়ে যাবে?
ভবিষ্যতই বলবে সে প্রকৃতির বন্ধু, নাকি প্রকৃতির চির প্রতিদ্বন্ধি?
এখনও সময় আছে।
সবে মিলে থাক ভবে,
তবেই অস্তিত্ব রবে।
তবেই অস্তিত্ব রবে।
মা
হামিদুল ইসলাম।
হামিদুল ইসলাম।
মা'কে নিয়ে কতো দাপাদাপি
তাই মায়ের চোখে নদী বইতে দেখলে
সারারাত আমার ঘুম হতো না ।
তাই মায়ের চোখে নদী বইতে দেখলে
সারারাত আমার ঘুম হতো না ।
মা'র কষ্ট ঘোচাবার জন্যে
অনেক চেষ্টা করেছি
সব পণ্ডশ্রম ।
অনেক চেষ্টা করেছি
সব পণ্ডশ্রম ।
মা একদিন বিদায় নিলেন
চলে গেলেন আমাদের কোনো কথা না জানিয়ে
আমরা অনাথ হয়ে গেলাম ।
চলে গেলেন আমাদের কোনো কথা না জানিয়ে
আমরা অনাথ হয়ে গেলাম ।
মা'র সমস্ত কষ্টটা এখনো আমার চোখে
স্বপ্নে দেখি মাকে
মা এখনো ধান ভাঙছেন ঢেঁকিতে ।
স্বপ্নে দেখি মাকে
মা এখনো ধান ভাঙছেন ঢেঁকিতে ।
মাকে বলি ফিরে আসার কথা
মা'র দুচোখে নদী
মা বলেন, এই সংসার থেকে ফেরা যায় না ।
মা'র দুচোখে নদী
মা বলেন, এই সংসার থেকে ফেরা যায় না ।
ইনফার্টিলিটি
ফটিক চৌধুরী
ফটিক চৌধুরী
চিৎকার করেছ অনেক, কিছুই হয়নি
শীৎকার ধ্বনি শুনেও, কিছুই হয়নি
ইনফার্টিলিটি এখানে আলোচ্য বিষয়।
শীৎকার ধ্বনি শুনেও, কিছুই হয়নি
ইনফার্টিলিটি এখানে আলোচ্য বিষয়।
নিষ্ফলা পৃথিবী আজ উর্বরহীন
কত আর ক্যামিক্যাল ছড়াবে!
কতদিন ইনঅরগ্যানিক শস্য ফলাবে?
বন্ধ্যা হয়ে আসছে মানুষ ও পৃথিবী।
কত আর ক্যামিক্যাল ছড়াবে!
কতদিন ইনঅরগ্যানিক শস্য ফলাবে?
বন্ধ্যা হয়ে আসছে মানুষ ও পৃথিবী।
Night jasmines
Debajit Paul .
Debajit Paul .
Bloom night jasmines after rainy,
Smile they beneath sky with shiny Smell sweet smell from their petals , Feel them connoisseurs like metals.
Queen you know I ,by your beauty , Shake they every dawn in bounty Whiten underneath as fresh snow , Demented nature today nightjasmines' flow.
Worn them oft ,white orange cloths,
Go they sometimes to Goddesses 'sloths
Sacred them ever nature's touch , Collect them gardeners batch after batch.
Smear green nature in white cream , Behold contrast there by blusish stream
Chirping heard I dawn by dawn , Melting my heart like little lawn. Rousing emotion mind floody fragrance ,
Floated wanting mood with sweet trance
Have ambrosia there emotive stress , Lunatic being I seeing their dress.
Go they sometimes to Goddesses 'sloths
Sacred them ever nature's touch , Collect them gardeners batch after batch.
Smear green nature in white cream , Behold contrast there by blusish stream
Chirping heard I dawn by dawn , Melting my heart like little lawn. Rousing emotion mind floody fragrance ,
Floated wanting mood with sweet trance
Have ambrosia there emotive stress , Lunatic being I seeing their dress.
বৃষ্টি থামলে
মিনতি গোস্বামী
মিনতি গোস্বামী
বৃষ্টি
থেমেছে আজ ।
চোখ খুলেই দেখছি
ঝলমলে রোদ উঠোনে দাঁড়িয়ে
এবার ভিজে ঘর শুকোনোর
পালা
মেঘেরা ফিরে যাবে দেশে দেশে।
থেমেছে আজ ।
চোখ খুলেই দেখছি
ঝলমলে রোদ উঠোনে দাঁড়িয়ে
এবার ভিজে ঘর শুকোনোর
পালা
মেঘেরা ফিরে যাবে দেশে দেশে।
শরতের আকাশে মন যাবে ভেসে ভেসে।
বালির চরে সাজানো কালের ডালা
পূজোগন্ধ নেই ঘরের কোণে
বন্দী সময় পড়ছি
নেই কাজ
সৃষ্টি।
প্রবন্ধ
' বাংলার শিশুসাহিত্য: অতীত ও বর্তমান '
- অগ্নিমিত্র
আমাদের ছোটবেলায় বা তার আগেও বাংলা সাহিত্যে দারুণ দারুণ সব শিশু ও কিশোর চরিত্র ছিল। ছিল দারুণ, দুর্ধর্ষ সব বাংলা কমিকস্ । সুকুমার রায়ের পাগলা দাশু হোক বা সমরেশ বসুর গোগোল, বা নারায়ণ দেবনাথের বাঁটুল ও নন্টে- ফন্টে, বাঙালি শিশু ও কিশোরদের কাছে ছিল তুমুল জনপ্রিয় । শিবরামের হর্ষবর্ধন ও গোবর্ধনকেও শিশুসাহিত্যের মধ্যেই রাখা যায় । ছিল নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের ' টেনিদা', যার অমোঘ টানেই আমরা বইমেলায় যেতাম। আর ছিল ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়ের পান্ডব গোয়েন্দা, যার জন্যে আমরা রীতিমতো অপেক্ষায় থাকতাম। আজো এই চরিত্রগুলির জনপ্রিয়তা কমে নি। তবে আর শিশুসাহিত্য তেমন করে লেখা হচ্ছে না। এখন সাহিত্যে আদিরস বা কটুরসেরই যেন প্রাবল্য বেশি । সেরকম শিশুতোষ লেখা আজ আর কোথায়?!শিশু সাহিত্য শুধু অবক্ষয় নয়, বিলুপ্তির পথে । এর মূল কারণ আজকালকার দ্রুতগামী জীবনযাত্রা ও মুঠোফোনের নেটদুনিয়া । সেই সারল্য, বই পড়ার ইচ্ছেটাই যেন শিশুদের মধ্যে থেকে চলে গিয়েছে । এখন শুধু ছোটা ভীম , পোকেমন, ডোরেমন- নোবিতার মতো বোকাবাক্সীয় চরিত্র!
কল্পবিজ্ঞানের লেখায় চরিত্ররা শিশু মনে দারুণ স্বাধীনতা প্রভাব বিস্তার করে । দেবল দেববর্মা, অনীশ দেব বা অদ্রীশ বর্ধনের লেখা আমরা ছোটবেলায় সাগ্রহে পড়তাম। আমার মনে হয় এগুলি পড়লে কল্পনাশক্তি বিকশিত হয় ও অনেক কিছু জানাও যায় । শিশুসাহিত্যেও কল্পবিজ্ঞান ছিল এবং আছে ।।
বালির চরে সাজানো কালের ডালা
পূজোগন্ধ নেই ঘরের কোণে
বন্দী সময় পড়ছি
নেই কাজ
সৃষ্টি।
প্রবন্ধ
' বাংলার শিশুসাহিত্য: অতীত ও বর্তমান '
- অগ্নিমিত্র
আমাদের ছোটবেলায় বা তার আগেও বাংলা সাহিত্যে দারুণ দারুণ সব শিশু ও কিশোর চরিত্র ছিল। ছিল দারুণ, দুর্ধর্ষ সব বাংলা কমিকস্ । সুকুমার রায়ের পাগলা দাশু হোক বা সমরেশ বসুর গোগোল, বা নারায়ণ দেবনাথের বাঁটুল ও নন্টে- ফন্টে, বাঙালি শিশু ও কিশোরদের কাছে ছিল তুমুল জনপ্রিয় । শিবরামের হর্ষবর্ধন ও গোবর্ধনকেও শিশুসাহিত্যের মধ্যেই রাখা যায় । ছিল নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের ' টেনিদা', যার অমোঘ টানেই আমরা বইমেলায় যেতাম। আর ছিল ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়ের পান্ডব গোয়েন্দা, যার জন্যে আমরা রীতিমতো অপেক্ষায় থাকতাম। আজো এই চরিত্রগুলির জনপ্রিয়তা কমে নি। তবে আর শিশুসাহিত্য তেমন করে লেখা হচ্ছে না। এখন সাহিত্যে আদিরস বা কটুরসেরই যেন প্রাবল্য বেশি । সেরকম শিশুতোষ লেখা আজ আর কোথায়?!শিশু সাহিত্য শুধু অবক্ষয় নয়, বিলুপ্তির পথে । এর মূল কারণ আজকালকার দ্রুতগামী জীবনযাত্রা ও মুঠোফোনের নেটদুনিয়া । সেই সারল্য, বই পড়ার ইচ্ছেটাই যেন শিশুদের মধ্যে থেকে চলে গিয়েছে । এখন শুধু ছোটা ভীম , পোকেমন, ডোরেমন- নোবিতার মতো বোকাবাক্সীয় চরিত্র!
কল্পবিজ্ঞানের লেখায় চরিত্ররা শিশু মনে দারুণ স্বাধীনতা প্রভাব বিস্তার করে । দেবল দেববর্মা, অনীশ দেব বা অদ্রীশ বর্ধনের লেখা আমরা ছোটবেলায় সাগ্রহে পড়তাম। আমার মনে হয় এগুলি পড়লে কল্পনাশক্তি বিকশিত হয় ও অনেক কিছু জানাও যায় । শিশুসাহিত্যেও কল্পবিজ্ঞান ছিল এবং আছে ।।
বেশ্যার মেয়ে
শিবব্রত গুহ
শিবব্রত গুহ
আমি একজন সাধারণ মেয়ে। আমার নাম কি জানেন? আমার নাম হল পিয়ালী । আমার
গায়ের রং মোটামুটি ফর্সা। আমি দেখতে খুব সুন্দরী নই। কিন্তু, আমার জন্মপরিচয় নিয়ে
অনেক কিছুই আমি জানি না এখনও। আমার
বয়স এখন সবে আঠারো।
গায়ের রং মোটামুটি ফর্সা। আমি দেখতে খুব সুন্দরী নই। কিন্তু, আমার জন্মপরিচয় নিয়ে
অনেক কিছুই আমি জানি না এখনও। আমার
বয়স এখন সবে আঠারো।
আমি থাকি কোথায় জানেন? শুনলে অবাক হয়ে
যাবেন আপনারা। আমি থাকি কোলকাতার এক নামী বেশ্যাপল্লীতে। আমার মা এখানকার এক
বেশ্যা। বলতে আমার খুব লজ্জা লাগলেও,
এটা সত্যি। সত্যিকে তো অস্বীকার করা যায় না
কখনো।
যাবেন আপনারা। আমি থাকি কোলকাতার এক নামী বেশ্যাপল্লীতে। আমার মা এখানকার এক
বেশ্যা। বলতে আমার খুব লজ্জা লাগলেও,
এটা সত্যি। সত্যিকে তো অস্বীকার করা যায় না
কখনো।
আমার মায়ের নাম হল নন্দিতা। বেশ্যাপল্লীতে,
আমার মাকে সবাই চেনে কি নামে জানেন?
নন্দীরানী বলে। মায়ের খুব নামডাক আছে এখানে। আমি জানি না, কে আমার বাবা?
আমার মাকে সবাই চেনে কি নামে জানেন?
নন্দীরানী বলে। মায়ের খুব নামডাক আছে এখানে। আমি জানি না, কে আমার বাবা?
জানেন, আমি না আমার মাকে বারবার জিজ্ঞাসা করেছি, যে, " মা, মাগো, বলো না গো কে আমার
বাবা? কে? কে? আমি জানতে চাই। "
বাবা? কে? কে? আমি জানতে চাই। "
আমার মা দেয়নি কোন উত্তর। শুধু চোখের জল
ফেলে গেছে নীরবে। আমি আর জানতে পারি নি,
আমার বাবার কথা। কিন্তু, আমার না খুব জানতে ইচ্ছে করে, যে, আমার বাবার কথা।
ফেলে গেছে নীরবে। আমি আর জানতে পারি নি,
আমার বাবার কথা। কিন্তু, আমার না খুব জানতে ইচ্ছে করে, যে, আমার বাবার কথা।
সবাই আমাকে গালিদেয় বেশ্যার মেয়ে বলে।
আমার না এসব শুনে খুব খুব কষ্ট হয়। এতে
আমার কি দোষ? বলুন তো আপনারা। কি
দোষ? আমার না বুকটা ফেটে যায়, এসব কথা
শুনলে। আমি এসব একদম পছন্দ করিনা।
আমার না এসব শুনে খুব খুব কষ্ট হয়। এতে
আমার কি দোষ? বলুন তো আপনারা। কি
দোষ? আমার না বুকটা ফেটে যায়, এসব কথা
শুনলে। আমি এসব একদম পছন্দ করিনা।
আমি জানি, আমার মা অনেক কষ্ট করে করেছেন আমাকে মানুষ। আমি তাকে খুব
খুব ভালোবাসি। আমি না বুঝতে পারি, আমার মায়ের অসহায়তার কথা। আমি বুঝি, তাঁর যন্ত্রণার কথা। আমার না এই বেশ্যাপল্লীর এই
দমবন্ধকরা পরিবেশ একদম, একদম ভালোই লাগে না। আমার গলাটা মাঝে মাঝে আটকে আসে। আমি চাই মুক্তি পেতে, এই অস্বস্তিকর পরিবেশ থেকে।
খুব ভালোবাসি। আমি না বুঝতে পারি, আমার মায়ের অসহায়তার কথা। আমি বুঝি, তাঁর যন্ত্রণার কথা। আমার না এই বেশ্যাপল্লীর এই
দমবন্ধকরা পরিবেশ একদম, একদম ভালোই লাগে না। আমার গলাটা মাঝে মাঝে আটকে আসে। আমি চাই মুক্তি পেতে, এই অস্বস্তিকর পরিবেশ থেকে।
কিন্তু, তা কি সম্ভব? আমি চাই, পড়াশোনা করে নিজের পায়ে দাঁড়াতে। একজন মানুষের মতো মানুষ হতে। আমার মাকে নিয়ে এখান থেকে অনেক অনেক দূরে চলে গিয়ে একদম নতুন, নতুন ভাবে জীবন শুরু করতে। কিন্তু, আমাদের এই সভ্য সমাজ কি সেই সুযোগ আমাকে, আমাকে দেবে? বেশ্যার মেয়ে, এই পরিচয়ে, আমি চাই না বাঁচতে। এই পরিচয় বড়ই লজ্জার ও কষ্টের।
ঝড়খোলা জামা
অঞ্জন দাস
অঞ্জন দাস
বেঁকে যাচ্ছে ড্রেন শহরের দিকে
ভেসে যাচ্ছো নিজের বুকের দিকে মনের শহর
ঘুর্ণিজলে মানুষের ভীত ভেঙে গেছে
মাস্তুল দেখা যায়- বিদ্যাসাগর সেতু!
একগুচ্ছ নোংরা রাতের স্বপ্ন...
জয়চণ্ডী মন্দিরে গতকাল বদা বলি হল
নাতিপুতির বিশ্বাসে এমন আশ্চর্য দিন
আসবে না চোখে
কলমে গুরুত্বহীন ফুটবল বিশ্বকাপ দেখি
হেরে যেতে পারে বাংলার এ টিম
তোমার সংস্কৃতি আটকাতে
গোলকিপার হাঁপিয়ে উঠেছে...
কোনো দলে ডিফেন্স দেখছি না
দূরথেকে ভেসে আসছে কান্না নাকি গান
বেঝা যাচ্ছে না...
গোপন-পদ্ম
অনিন্দ্য পাল
কোন অতল গভীরে তুমি ডুব দিয়ে দেখ
কেউ নেই কোথাও নেই, অন্য সরোবর
শ্রমণ আমি, চিনেছ কি? স্রস্ত প্লবচর ...
উপরে স্রোতের নিরিবিলি
হংসপালকের মত ভেসে যায় প্রেম
গোপনে ফুটছো তুমি, পঙ্কজ কলি...
পোষাক ছেড়ে এলে, ভালোবাসার রঙ
ওষ্ঠময় জলের হাসি ভিজবো এবং
গভীর চোখে দেখবো বসন্ত-বুদ্বুদ
জ্যোৎস্না ডুবে গেলে তুমিও তলিয়ে যেও বরং ...
🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳
ভেসে যাচ্ছো নিজের বুকের দিকে মনের শহর
ঘুর্ণিজলে মানুষের ভীত ভেঙে গেছে
মাস্তুল দেখা যায়- বিদ্যাসাগর সেতু!
একগুচ্ছ নোংরা রাতের স্বপ্ন...
জয়চণ্ডী মন্দিরে গতকাল বদা বলি হল
নাতিপুতির বিশ্বাসে এমন আশ্চর্য দিন
আসবে না চোখে
কলমে গুরুত্বহীন ফুটবল বিশ্বকাপ দেখি
হেরে যেতে পারে বাংলার এ টিম
তোমার সংস্কৃতি আটকাতে
গোলকিপার হাঁপিয়ে উঠেছে...
কোনো দলে ডিফেন্স দেখছি না
দূরথেকে ভেসে আসছে কান্না নাকি গান
বেঝা যাচ্ছে না...
গোপন-পদ্ম
অনিন্দ্য পাল
কোন অতল গভীরে তুমি ডুব দিয়ে দেখ
কেউ নেই কোথাও নেই, অন্য সরোবর
শ্রমণ আমি, চিনেছ কি? স্রস্ত প্লবচর ...
উপরে স্রোতের নিরিবিলি
হংসপালকের মত ভেসে যায় প্রেম
গোপনে ফুটছো তুমি, পঙ্কজ কলি...
পোষাক ছেড়ে এলে, ভালোবাসার রঙ
ওষ্ঠময় জলের হাসি ভিজবো এবং
গভীর চোখে দেখবো বসন্ত-বুদ্বুদ
জ্যোৎস্না ডুবে গেলে তুমিও তলিয়ে যেও বরং ...
🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳
লেখা আহ্বান
আমাদের পরবর্তী বিশেষ সংখ্যা
"শিক্ষক দিবস সংখ্যা-2020"
লেখা পাঠান :- 01 Sep 2020 থেকে 04 Sep 2020 এর মধ্যে
যে ধরনের লেখা পাঠাবেন 👇👇👇👇
বিষয়:- সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণান ও শিক্ষক দিবস
১) হাইকু, অনুকবিতা, লিমেরিক, কবিতা
২) অনু গল্প, ছোটোগল্প, গল্প
৩) প্রবন্ধ, জীবনী, স্মৃতি কথা, চিঠি
৪) ইংরেজি:-
Poem, Short story, Story, Essay
• নিদির্ষ্ট কোনো শব্দসীমা নেই
• whatsaap তে টাইপ করে পাঠান
• 9593043577 এই নং তে
• লেখার উপর অবশ্যই উল্লেখ করবেন "শিক্ষক দিবস সংখ্যা"
পত্রিকা প্রকাশ করা হবে- 5 Sep 2020 , দুপুর 2 টা
আমাদের পরবর্তী বিশেষ সংখ্যা
"শিক্ষক দিবস সংখ্যা-2020"
লেখা পাঠান :- 01 Sep 2020 থেকে 04 Sep 2020 এর মধ্যে
যে ধরনের লেখা পাঠাবেন 👇👇👇👇
বিষয়:- সর্বপল্লী রাধাকৃষ্ণান ও শিক্ষক দিবস
১) হাইকু, অনুকবিতা, লিমেরিক, কবিতা
২) অনু গল্প, ছোটোগল্প, গল্প
৩) প্রবন্ধ, জীবনী, স্মৃতি কথা, চিঠি
৪) ইংরেজি:-
Poem, Short story, Story, Essay
• নিদির্ষ্ট কোনো শব্দসীমা নেই
• whatsaap তে টাইপ করে পাঠান
• 9593043577 এই নং তে
• লেখার উপর অবশ্যই উল্লেখ করবেন "শিক্ষক দিবস সংখ্যা"
পত্রিকা প্রকাশ করা হবে- 5 Sep 2020 , দুপুর 2 টা
Thanks Upakantha Magazine
উত্তরমুছুনআপনাকে স্বাগত জানাই
মুছুনঅনেক ধন্যবাদ
মুছুনThanks Upakantha Magazine
উত্তরমুছুন