"উপকণ্ঠ প্রাত্যহিক বিভাগ"
(ওয়েব ম্যাগাজিন)
প্রকাশ কাল:-16/06/2020, মঙ্গলবার
সময় :- বিকেল 3 টা
সভাপতি:- অরুণ কুমার ঘড়াই
সহঃ সভাপতি:- সেক আব্দুল মজিদ
সম্পাদক এবং
প্রকাশক:- সেক আসাদ আহমেদ
যুগ্ম সহঃ সম্পাদক :-
১) ইমরান খাঁন
২) শেখ মণিরুল ইসলাম
সম্পাদকীয় দপ্তর ::-
গ্রাম:- গাংপুরা ডাকঘর:- সাগরেশ্বর
থানা:- রামনগর জেলা:- পূর্ব মেদিনীপুর
সূচক-৭২১৪৪৬ পশ্চিমবঙ্গ ভারত
মুঠোফোন:- 9593043577
🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷
উপকণ্ঠ সাহিত্য পত্রিকা ফেসবুক আইডি লিঙ্কে ক্লিক করুন আর যুক্ত হন আমাদের সাথে
Click here
উপকণ্ঠ সাহিত্য পত্রিকা এর হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপতে যুক্ত হন লিঙ্কে ক্লিক করে
Click here
🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷
আজকে উপকণ্ঠ প্রাত্যহিক ওয়েব ম্যাগাজিনে যারা কলম ধরেছেন✒✒✒✒👇👇👇👇👇
ইংরেজি কবিতা:-
• সিদ্ধার্থ সিংহ
• বাপন দেব লাড়ু
• দেবনাথ সাঁতরা
গল্প:-
• অগ্নিমিত্র
কবিতা:-
• রহমতুল্লাহ লিখন
• প্রদীপ কুমার দে
• প্রশান্ত মাইতি
• বাপ্পা দাস
• গোবিন্দ কুমার সরকার
• গণেশ দেবরায়
• সুজন চন্দ্র দীপ্ত
• শুভঙ্কর দাস
• কাশীনাথ সাহা
• তীর্থঙ্কর সুমিত
• বিশ্বজিৎ কর
🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆
ইংরেজি কবিতা 👇👇👇 Realisation
🖋🖋🖋 Siddhartha Singha
Breaking away from his fathers grasp the deer
frolicked round the trees, nibbled at wild flowers
and plants. The rainbow had put him in a trance.
stopping now and then he stared at the horizon where
the sky dipped into the green fields.
who lives here! He waited by the lake entranced.
His father said, oyster. And in the oyster. a pearl.
But dose his father know the truth! so he asked the others.
sitting on the bank an old woman said, there are lots of fish here, fish.
Carrying a vessel another woman said---
there are clams and snails.
Bundle of spinach on her head the housewife Said,
there are creepers here, lots of them.
so much in one place!
To see it all he peered from the edge, surprised,
Floating in the clear mirror-like water it was his face,
while a bright blue sky filled the rest of the lake.
🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆
*Alienation*
🖋🖋🖋 Bapon Dev Laru
Do You know?
The words of love is silent.
Peace always lies in sense &
Left a mark upon the lovers' heart.
Every gesture proves its cordiality
With tonal actions come from core of heart.
Through every breath, It defines,
Love is nothing but a spiritual content.
The duties of bodies are to propitiate
The pair of connected souls which carry
The words transcend the demand
To the purest emotional storm.
Somtimes it hits the Galaxy of souls
That cries when it falls
Close eyes cannot understand the meaning.
Lips' smile if becomes intimated
Then the wise man enucleate it 'Alienation'.
Only lovers know the reality.
We need a heart always
To accommodate for love, peace, and humanity
But we don't need a leaflet to show off
Every day will be a new surprise.
We feel, when we will become wise.
🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆
Song of depression
-: Debnath Santra
Today everything seems to lie
This world is not for me
I can't act anymore
No, there is no fear of life today.
Today there is no transaction
This world is very unfamiliar to me
Count all the dreams brought today
No, I don't know their last address.
Today I want nothing more
Today there are only thorns in the rose tree
Only my grief survives
No, there is no book of life left today.
What will happen to this life?
Covering grief with a false smile?
The liberators call me back today
No, there is no expectation from this world.
Today I want to go to the land of liberation
Where life really laughs
I want to be released today
I want to merge in that blue sky.
🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆
গল্প
বাতিকদাদা
🖋🖋🖋 অগ্নিমিত্র ( ডঃ সায়ন ভট্টাচার্য)
বাতিকদাদা
🖋🖋🖋 অগ্নিমিত্র ( ডঃ সায়ন ভট্টাচার্য)
আজকাল বাতিকদাদার জ্বালায় অস্থির হয়ে উঠেছি। অবশ্যই বাতিকদাদা তার আসল নাম নয়, নাম বোধহয় অর্ণব বটব্যাল ।..
রোজ সকালে উঠে বাতিকদাদার কাজ ছিল দু বোতল জল ঢকঢক করে খাওয়া । তারপর সে দুবার লঘুশঙ্কা ও দুবার দীর্ঘশঙ্কা করতো। এ না হলে তার সন্তুষ্টি হতো না ! ..
আমি এসব জেনেছি তার সাথে একটা কনফারেন্সে গিয়ে । বাতিকদাদার আরেক কাজ ছিল দিনে ঠিক মেপে মেপে দুটো সিগারেট খাওয়া! প্লেনে গিয়েও সে বিমানবন্দরে একাজ বজায় রেখেছিল ।. ..
এরকম আরো অনেক ছোটবড়ো বাতিক পুষতো অর্ণবদা, মানে বাতিকদাদা । যেমন সে সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ি কিনতে খুব ভালোবাসতো। একটা সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ি বিক্রি করে আরেকটা কিনতো। আমার ফ্ল্যাটের সামনেই ছিল তার ফ্ল্যাট । রোজ সকালে উঠে সে মাথায় প্লাস্টিকের থলি
বেঁধে জানালা - দরজা- বারান্দা সব মুছতো ।
আমার গিন্নী এসব দেখে আমায় বলতো:-' দেখো, অর্ণবদা কত কাজ করে ।...আর তুমি ?!'
আমি পড়তাম মুশকিলে ।
বাতিকদাদা প্রত্যেক বছরই কিছু নতুন বাতিক আত্মস্থ করতো।
এখন আর ওখানে থাকি না। বাতিকদাদার কথা মনে পড়ছে । এই লকডাউনের বাজারে দাদা কী করছে কে জানে??
🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆
মৃত্যতেই যাঁর অমরত্ব লাভ
🖋🖋🖋 রহমতুল্লাহ লিখন
রোজ সকালে উঠে বাতিকদাদার কাজ ছিল দু বোতল জল ঢকঢক করে খাওয়া । তারপর সে দুবার লঘুশঙ্কা ও দুবার দীর্ঘশঙ্কা করতো। এ না হলে তার সন্তুষ্টি হতো না ! ..
আমি এসব জেনেছি তার সাথে একটা কনফারেন্সে গিয়ে । বাতিকদাদার আরেক কাজ ছিল দিনে ঠিক মেপে মেপে দুটো সিগারেট খাওয়া! প্লেনে গিয়েও সে বিমানবন্দরে একাজ বজায় রেখেছিল ।. ..
এরকম আরো অনেক ছোটবড়ো বাতিক পুষতো অর্ণবদা, মানে বাতিকদাদা । যেমন সে সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ি কিনতে খুব ভালোবাসতো। একটা সেকেন্ড হ্যান্ড গাড়ি বিক্রি করে আরেকটা কিনতো। আমার ফ্ল্যাটের সামনেই ছিল তার ফ্ল্যাট । রোজ সকালে উঠে সে মাথায় প্লাস্টিকের থলি
বেঁধে জানালা - দরজা- বারান্দা সব মুছতো ।
আমার গিন্নী এসব দেখে আমায় বলতো:-' দেখো, অর্ণবদা কত কাজ করে ।...আর তুমি ?!'
আমি পড়তাম মুশকিলে ।
বাতিকদাদা প্রত্যেক বছরই কিছু নতুন বাতিক আত্মস্থ করতো।
এখন আর ওখানে থাকি না। বাতিকদাদার কথা মনে পড়ছে । এই লকডাউনের বাজারে দাদা কী করছে কে জানে??
🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆
মৃত্যতেই যাঁর অমরত্ব লাভ
🖋🖋🖋 রহমতুল্লাহ লিখন
বলিভিয়ার ঘন জঙ্গল পারে নি সে দিন
তোমার হাড় মাংসের সাথে আত্মার দখল নিতে।
শাসকের রক্ত চুষে কেনা বুলেট পারে নি সে দিন
তোমার মজ্জাগত বিপ্লবের ধারার স্বাদ নিতে।
আবর্জনার স্তুপে বহু বছরের ময়লা পারে নি সে দিন
তোমার সামাজিক সাম্যের স্বপ্নকে আস্তরিত করতে।
সৈনিকের ধারল বেয়নেট পারে নি ছিন্ন করতে সে দিন
তোমার প্রিয় কিউবান সিগারের সমানাধিকরণ কেড়ে নিতে।
তোমার হাড় মাংসের সাথে আত্মার দখল নিতে।
শাসকের রক্ত চুষে কেনা বুলেট পারে নি সে দিন
তোমার মজ্জাগত বিপ্লবের ধারার স্বাদ নিতে।
আবর্জনার স্তুপে বহু বছরের ময়লা পারে নি সে দিন
তোমার সামাজিক সাম্যের স্বপ্নকে আস্তরিত করতে।
সৈনিকের ধারল বেয়নেট পারে নি ছিন্ন করতে সে দিন
তোমার প্রিয় কিউবান সিগারের সমানাধিকরণ কেড়ে নিতে।
তুমি আছো অগোছালো সব কান্না জড়ানো বুকে,
তুমি আছো ন্যায়ের পক্ষে মৃত মায়ের শোকে,
তুমি আছো সন্ন্যাসী বিপ্লবীর তারা গোনার সুখে,
তুমি আছি দুনিয়া জোড়া প্রতিবাদীদের মুখে,
তুমি ছিলে তুমি আছো তুমি থাকবে,
লাল আগুনে সমান জমিনে সাম্যের গান মেখে।
তুমি আছো ন্যায়ের পক্ষে মৃত মায়ের শোকে,
তুমি আছো সন্ন্যাসী বিপ্লবীর তারা গোনার সুখে,
তুমি আছি দুনিয়া জোড়া প্রতিবাদীদের মুখে,
তুমি ছিলে তুমি আছো তুমি থাকবে,
লাল আগুনে সমান জমিনে সাম্যের গান মেখে।
গলা চিপে অধিকার মাড়িয়ে,
সমাজপতির দলে সমানে মাথা নাড়িয়ে।
অন্ন কেড়ে রাজপ্রাসাদের ঘন্টা বাজায় যে,
সে জেনে রাখুক আজও আগুন ঝরে
বিপ্লবীর বুকে ক্রধে তাপে স্ফুলিঙ্গ হয়ে
গেরিলা রাইফেলের বুলেট হয়ে বেরিয়ে আসে চে।
🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆
দিনের শেষে
🖋🖋🖋 প্রদীপ কুমার দে
সমাজপতির দলে সমানে মাথা নাড়িয়ে।
অন্ন কেড়ে রাজপ্রাসাদের ঘন্টা বাজায় যে,
সে জেনে রাখুক আজও আগুন ঝরে
বিপ্লবীর বুকে ক্রধে তাপে স্ফুলিঙ্গ হয়ে
গেরিলা রাইফেলের বুলেট হয়ে বেরিয়ে আসে চে।
🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆
দিনের শেষে
🖋🖋🖋 প্রদীপ কুমার দে
দমকা বাতাস এসে বারেবারে, যা নাড়িয়ে যায়
বিশাল জানালাগুলি চুপিসারে, সারাদিন ধরে
ঝরা শুকনো পাতাগুলিকে নিয়ে যায় বহুদূরে-
নিস্তব্ধ দুপুরে যখন মানুষেরা ঘুমায়।
আরও অনেক অবশিষ্ট পাতারা উড়ে এসে,
বলে যায় ক্ষতবিক্ষত বট ফলের কথা।
পিচঢালা পথের ওপর তাদের নীরব ব্যথা,
নীড়ভাঙ্গা পাখিদের কান্না ভাসে ঝড়ের শেষে।
আকাশের গায়ে আঁধার নামে, আলো হয় ক্ষীণ;
অবশেষে সন্ধ্যা ঘনায় বেদনার হাত ধরে।
আহত মেঘেদের সারি ভেসে বেড়ায় নিদ্রাহীন
হয়ে, শুধু তাদের অশ্রু ঝরে পড়ে মাটির পরে।
তাই আগামীকাল আর ঝড় নয়, আজকে দিন
নিঃশব্দ দুঃখ উজাড় করে কেঁদেছে প্রাণভরে।
অবশেষে সন্ধ্যা ঘনায় বেদনার হাত ধরে।
আহত মেঘেদের সারি ভেসে বেড়ায় নিদ্রাহীন
হয়ে, শুধু তাদের অশ্রু ঝরে পড়ে মাটির পরে।
তাই আগামীকাল আর ঝড় নয়, আজকে দিন
নিঃশব্দ দুঃখ উজাড় করে কেঁদেছে প্রাণভরে।
🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆
সুশান্ত,তোমার জন্য
সুশান্ত,তোমার জন্য
প্রশান্ত মাইতি
এভাবেও চলে যাওয়া যায় সহজ
তর ভাবে শেখালে আমায়
আমি শিখলাম,কিভাবে জীবনটাকে জলের
মত অচেনা পাহাড়ে তুলতে হয়
কিভাবে বন্ধুর পথে ক্ষতবিক্ষত নাহয়ে
ছোঁয়া যায় ছায়া পথ তারা
দুঃখকে বাতাসে ঝরিয়ে তা শেখালে
একটা শরীর জানে মৃত্যুর গভীরতা
জল জানে বৃষ্টির গভীরতা
আর সমুদ্র তার অতলায়তন
কিভাবে ভাসতে ভাসতে পৌঁছে গেলে
অতলের কাছে সমস্ত যন্ত্রনা ভুলে
আঁকরে ধরা জীবনের সমস্ত কিছু
আজ একাকী বিষণ্যতার গভীরে
সব আজ মুছে গেছে সেনিটাইজারে
তোমার চলে যাওয়ার পথে হেঁটে ।।
🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆
তর ভাবে শেখালে আমায়
আমি শিখলাম,কিভাবে জীবনটাকে জলের
মত অচেনা পাহাড়ে তুলতে হয়
কিভাবে বন্ধুর পথে ক্ষতবিক্ষত নাহয়ে
ছোঁয়া যায় ছায়া পথ তারা
দুঃখকে বাতাসে ঝরিয়ে তা শেখালে
একটা শরীর জানে মৃত্যুর গভীরতা
জল জানে বৃষ্টির গভীরতা
আর সমুদ্র তার অতলায়তন
কিভাবে ভাসতে ভাসতে পৌঁছে গেলে
অতলের কাছে সমস্ত যন্ত্রনা ভুলে
আঁকরে ধরা জীবনের সমস্ত কিছু
আজ একাকী বিষণ্যতার গভীরে
সব আজ মুছে গেছে সেনিটাইজারে
তোমার চলে যাওয়ার পথে হেঁটে ।।
🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆
ঘুমের স্বপ্ন
🖋🖋🖋 বাপ্পা দাস
🖋🖋🖋 বাপ্পা দাস
ঘুমের স্বপ্নই
আমার কাছে প্রিয় ।
কারণ সেই স্বপ্নেই আমি
অতীতে যেতে পারি ।
তোমার চোখে চোখ রেখে বলতে পারি,
ভালোবাসি ।
হাতে হাত ধরে চলতে পারি ,
দেখতে পাই তোমার মুখের হাসি ।
তোমার সেই শেষ না হওয়া কথা,
কখনো ভাব, কখনো আড়ি ।
ঘুমের স্বপ্নই
আমার কাছে প্রিয় ।
কারণ সেই স্বপ্নেই আমি
তোমাকে হারানোর বেদনা গুলো
তোমাকে বলতে পারি ।
🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆
স্মৃতি রোমন্থন
🖋🖋🖋গোবিন্দ কুমার সরকার
আমার কাছে প্রিয় ।
কারণ সেই স্বপ্নেই আমি
অতীতে যেতে পারি ।
তোমার চোখে চোখ রেখে বলতে পারি,
ভালোবাসি ।
হাতে হাত ধরে চলতে পারি ,
দেখতে পাই তোমার মুখের হাসি ।
তোমার সেই শেষ না হওয়া কথা,
কখনো ভাব, কখনো আড়ি ।
ঘুমের স্বপ্নই
আমার কাছে প্রিয় ।
কারণ সেই স্বপ্নেই আমি
তোমাকে হারানোর বেদনা গুলো
তোমাকে বলতে পারি ।
🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆
স্মৃতি রোমন্থন
🖋🖋🖋গোবিন্দ কুমার সরকার
তোমা হতে আজ সহস্রক্রোশ দূরে,
কোন এক নীরব যন্ত্রণা বহমান,
সুতীব্র বাসনা বিরাজিত সদা,
না পাওয়ার অদৃশ্য শূন্যতা বর্তমান।
কোন এক নীরব যন্ত্রণা বহমান,
সুতীব্র বাসনা বিরাজিত সদা,
না পাওয়ার অদৃশ্য শূন্যতা বর্তমান।
জমা রেখে এসেছি শৈশব,কৈশর,
স্মৃতিগুলো আজও মূর্ত হয়ে উঠে,
নিঃশব্দে ব্যভিচারি মন,রাতে
দুচোঁখের পাতা অপেক্ষায় থাকে ভোরের সূর্য্যোদয়।
স্মৃতিগুলো আজও মূর্ত হয়ে উঠে,
নিঃশব্দে ব্যভিচারি মন,রাতে
দুচোঁখের পাতা অপেক্ষায় থাকে ভোরের সূর্য্যোদয়।
আজও ভালোবাসি যেমনটি আগেও বাসতাম,
জমানো ভালোবাসা অতূল্য হীরে,
মিলনের ইচ্ছেটুকু জীবন্ত প্রতি পলে,
সময় বড় নিষ্ঠুর, আমায়ও ক্ষমা করেনি।
জমানো ভালোবাসা অতূল্য হীরে,
মিলনের ইচ্ছেটুকু জীবন্ত প্রতি পলে,
সময় বড় নিষ্ঠুর, আমায়ও ক্ষমা করেনি।
কখন যে সকাল হতে সাঁঝের ঘন্টা বাঁজে,
জীবন যুদ্ধে দুপুর হতেই সায়ান্হের আভাস,
সেই খেলারমাঠ,মেঠোপথ,বটগাছের অদৃশ্য হাতছানি,
স্মৃতি রোমন্থনের যবনিকা চোঁখের নোনাজলে।
জীবন যুদ্ধে দুপুর হতেই সায়ান্হের আভাস,
সেই খেলারমাঠ,মেঠোপথ,বটগাছের অদৃশ্য হাতছানি,
স্মৃতি রোমন্থনের যবনিকা চোঁখের নোনাজলে।
মনে পরে,শীতের সকালের হলুদছোঁয়া ধুঁধুঁ প্রান্তর,
সরষের হলুদ পরশ মাখতাম দু'কপোলে,
এখনও অনুভূতি প্রখর,চোঁখ বুঁজে ঘ্রাণ পাই অঘ্রাণের,
স্মৃতি গুলো হাতড়ে,নিঙরে নিতে চাই একবার।
সরষের হলুদ পরশ মাখতাম দু'কপোলে,
এখনও অনুভূতি প্রখর,চোঁখ বুঁজে ঘ্রাণ পাই অঘ্রাণের,
স্মৃতি গুলো হাতড়ে,নিঙরে নিতে চাই একবার।
সময় সঙ্গো না দিলে, অসময়ে সূর্যাস্ত হলে,
হয়তো আরেকবার আসতে হবে ধরাধামে,
তোমার স্পর্শ ও ভালোবাসা পাবার জন্য,
আমাকে শতবার কাঙাল করে রেখে দিও তব দ্বারে।
🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆
🎆🎆🎆🎆
হয়তো আরেকবার আসতে হবে ধরাধামে,
তোমার স্পর্শ ও ভালোবাসা পাবার জন্য,
আমাকে শতবার কাঙাল করে রেখে দিও তব দ্বারে।
🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆
🎆🎆🎆🎆
কাপুরুষ আমি
🖋🖋🖋 গণেশ দেবরায়
🖋🖋🖋 গণেশ দেবরায়
আকাশটা ছুঁয়ে দেখবো
অনেক দিনের সাধ,
ভেসে ভেসে মেঘের সাথে ঘুরবো
আর সূর্যের সাথে করবো আলিঙ্গন
হবো শক্তি সম্পন্ন ক্ষমতাবান।
অনেক দিনের সাধ,
ভেসে ভেসে মেঘের সাথে ঘুরবো
আর সূর্যের সাথে করবো আলিঙ্গন
হবো শক্তি সম্পন্ন ক্ষমতাবান।
একবার শুধু চাঁদের সাথে
রাত কাটাতে চাই, ফুলশয্যার রাত
তারাদের ভয় হবে জানি, তবুও
শুধু একটা রাত কাটাবো,
চাঁদের অনুমতির কি দরকার
আমি শক্তি সম্পন্ন - ক্ষমতাবান!
রাত কাটাতে চাই, ফুলশয্যার রাত
তারাদের ভয় হবে জানি, তবুও
শুধু একটা রাত কাটাবো,
চাঁদের অনুমতির কি দরকার
আমি শক্তি সম্পন্ন - ক্ষমতাবান!
হয়তো পৃথিবী ভাববে আমি কাপুরুষ
হয়তো সমুদ্র ভাববে আমি লম্পট দুশ্চরিত্র
তাতে আমার কি, আমি তো ক্ষমতাবান!
হয়তো সমুদ্র ভাববে আমি লম্পট দুশ্চরিত্র
তাতে আমার কি, আমি তো ক্ষমতাবান!
ক্ষতি যা হবে সে তো চাঁদের
চাঁদের গায়ে কলঙ্ক লাগবে,
তার কলঙ্ক আমার তৃপ্তি
আমার সামর্থ্য আর ক্ষমতা
আমায় রক্ষা করবে আগাগোড়া।
🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆
তোমার অপেক্ষায়
🖋🖋🖋 সুজন চন্দ্র দীপ্ত
চাঁদের গায়ে কলঙ্ক লাগবে,
তার কলঙ্ক আমার তৃপ্তি
আমার সামর্থ্য আর ক্ষমতা
আমায় রক্ষা করবে আগাগোড়া।
🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆
তোমার অপেক্ষায়
🖋🖋🖋 সুজন চন্দ্র দীপ্ত
তোমায় আমি খুব ভালোবাসি
ভীষণ ভালোবাসি তোমায়
আর তোমায় ভালোবাসি বলে তোমায় আমি একটি গোলাপ দিতে চেয়েছি
দিতে গিয়েছি।
কিন্তু, গোলাপ আর দেয়া হলো না
তুমি তো ব্যস্ত তোমার ভালোবাসায়! আমার গোলাপ ওখানেই শেষ! অপারগ হয়ে চলে আসি আমি।
ভীষণ ভালোবাসি তোমায়
আর তোমায় ভালোবাসি বলে তোমায় আমি একটি গোলাপ দিতে চেয়েছি
দিতে গিয়েছি।
কিন্তু, গোলাপ আর দেয়া হলো না
তুমি তো ব্যস্ত তোমার ভালোবাসায়! আমার গোলাপ ওখানেই শেষ! অপারগ হয়ে চলে আসি আমি।
তোমায় আমি খুব ভালোবাসি
ভীষণ ভালোবাসি তোমায়
আর ভালোবাসি বলেই আমি, চেয়েছি পড়াতে তোমার খোঁপায় ফুল।
ফুল হাতে নিয়ে দেখি। ফুল পড়িয়ে দেয় খোঁপায়, তোমার ভালোবাসায়!
ফুল আমার ওখানেই ঝরে যায়। খালি হাতে ফিরে আসি আমি।
ভীষণ ভালোবাসি তোমায়
আর ভালোবাসি বলেই আমি, চেয়েছি পড়াতে তোমার খোঁপায় ফুল।
ফুল হাতে নিয়ে দেখি। ফুল পড়িয়ে দেয় খোঁপায়, তোমার ভালোবাসায়!
ফুল আমার ওখানেই ঝরে যায়। খালি হাতে ফিরে আসি আমি।
তোমায় আমি খুব ভালোবাসি
ভীষণ ভালোবাসি তোমায়
তাই এখনো আমি বসে থাকি ওই নদীর মোহনায়। তুমিও হয় তো আসবে এখানে। বসবে আমার পাশে। আর হাতে হাত রেখে বলবে, আমি তোমায় ভালোবাসি, ভীষণ ভালোবাসি ।
🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆 🎆🎆🎆🎆
একটি গ্রাম
🖋🖋🖋 শুভঙ্কর দাস
ভীষণ ভালোবাসি তোমায়
তাই এখনো আমি বসে থাকি ওই নদীর মোহনায়। তুমিও হয় তো আসবে এখানে। বসবে আমার পাশে। আর হাতে হাত রেখে বলবে, আমি তোমায় ভালোবাসি, ভীষণ ভালোবাসি ।
🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆 🎆🎆🎆🎆
একটি গ্রাম
🖋🖋🖋 শুভঙ্কর দাস
একটি সুন্দর শান্ত হিল্লোলিত গ্রাম হল 'সামতাবেড়িয়া '
যার প্রকৃতির মনোরম সৌন্দর্যের হাঁসুলিবাঁক
প্রকৃতি প্রেমিককে সহজেই পিছু প্রাণে লাজুক দেয়।
সেই শহরের ব্যস্ততা আর কোলাহলকে কিছুটা আড়াল করে,
ঘন সবুজের কোলে গা ঘেঁসিয়ে নিজেকে একটু নতুন করে মেলে ধরা।
আর লাল মেঠো রাস্তার দুইপাশে নানাবিধ সবুজের ফসল
সূর্যের কিনারায় উঁকি মারছে ,
শীতের শুরতেই হাজার হাজার পর্যটকের ভিড় সবুজ নীলাভ
সামতাবেড়কে কল্লোলিত করছে।
বসন্তের আগমনে প্রগাঢ় সবুজ কচিপাতার বেশে সাজছে সামতাবেড়
শরৎের শোভাকাশে সামতাবেড়ের আকাশে পেঁজা তুলোর মেঘ বরফের
মতন জমাট বেঁধেছে,
ভোরের শিশির ঘাস মারিয়ে মারিয়ে ছুটছে শুভ্র শিউলি ফুলের গন্ধে।
সারাদিন চাষী চাষ করে চলেছেন ভুখা পেটে,
গৃহের রমনীরা ধানের বোঝা মাথায় চাপিয়ে গৃহে ফিরছেন।
পাশ দিয়ে এঁকে বেঁকে সাত সমুদ্র তেরো নদীর পাড়ে
বয়ে চলেছে দুরন্ত রুপনারায়ন,
মাঝি মনের সুখে গান ধরেছেন, পাল তুলে নদীর পটে।
নদীর পাড়ে হলুদ গাঁদা আর সূর্যমুখী ফুল
একদূষ্টিতে সূর্যের দিকে তাকিয়ে রয়েছে,
রুপনারায়নের নদীর জল সূর্যের ঝিলমিলিতে
মণিমুক্তার মতন জ্বলজ্বল করছে।
🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆
যার প্রকৃতির মনোরম সৌন্দর্যের হাঁসুলিবাঁক
প্রকৃতি প্রেমিককে সহজেই পিছু প্রাণে লাজুক দেয়।
সেই শহরের ব্যস্ততা আর কোলাহলকে কিছুটা আড়াল করে,
ঘন সবুজের কোলে গা ঘেঁসিয়ে নিজেকে একটু নতুন করে মেলে ধরা।
আর লাল মেঠো রাস্তার দুইপাশে নানাবিধ সবুজের ফসল
সূর্যের কিনারায় উঁকি মারছে ,
শীতের শুরতেই হাজার হাজার পর্যটকের ভিড় সবুজ নীলাভ
সামতাবেড়কে কল্লোলিত করছে।
বসন্তের আগমনে প্রগাঢ় সবুজ কচিপাতার বেশে সাজছে সামতাবেড়
শরৎের শোভাকাশে সামতাবেড়ের আকাশে পেঁজা তুলোর মেঘ বরফের
মতন জমাট বেঁধেছে,
ভোরের শিশির ঘাস মারিয়ে মারিয়ে ছুটছে শুভ্র শিউলি ফুলের গন্ধে।
সারাদিন চাষী চাষ করে চলেছেন ভুখা পেটে,
গৃহের রমনীরা ধানের বোঝা মাথায় চাপিয়ে গৃহে ফিরছেন।
পাশ দিয়ে এঁকে বেঁকে সাত সমুদ্র তেরো নদীর পাড়ে
বয়ে চলেছে দুরন্ত রুপনারায়ন,
মাঝি মনের সুখে গান ধরেছেন, পাল তুলে নদীর পটে।
নদীর পাড়ে হলুদ গাঁদা আর সূর্যমুখী ফুল
একদূষ্টিতে সূর্যের দিকে তাকিয়ে রয়েছে,
রুপনারায়নের নদীর জল সূর্যের ঝিলমিলিতে
মণিমুক্তার মতন জ্বলজ্বল করছে।
🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆
🖋🖋🖋 কাশীনাথ সাহা
কালো মেঘে ঝিরিঝিরিয়ে
বৃষ্টি এলো হেঁটে
স্পর্শ দিল খোলা চুলে
অবিন্যস্ত ঠোঁটে।
খিলখিলিয়ে বৃষ্টি বলে
একলা কেন বসে
দেখছ নাকি বাইরে বাতাস
বইছে সবুজ ঘাসে।
সবুজ শিশু মাটি থেকে
দিচ্ছে মেলে ডানা
নদীর স্রোত খুঁজে নিচ্ছে
নিজস্ব ঠিকানা।
নতুন প্রাণ ডাকছে আয়
এসো আমার পাশে
ভালবাসায় ভরিয়ে দেব
ভরা শ্রাবণ মাসে।
এই না বলে বৃষ্টি আমার
ইচ্ছে ধরে টানে
আমিও তখন জল ছুঁয়েছি
দুরন্ত প্লাবনে।
বৃষ্টি আমি আমরা দু' ভাই
দুই জনেতে মিলে
বৃষ্টি মাতন ছড়িয়ে দিলাম
মাটির বেদিমূলে।
বৃষ্টি বলল আজকে আসি
আসবো আবার কাল
আমিও জানি আসতে হবেই
এখন বর্ষাকাল।
খিলখিলয়ে বৃষ্টি বলে
সবই বোঝ নাকি
ভালবাসার গন্ধ পেলেই
সেখানে আমি থাকি!
কাল সকালে আবার যদি
ডাকটি তোমার পাই
কবিতায় ভাসিয়ে দেব
এখন আমি যাই।
এই না বলে বৃষ্টি কণা
পেখন দুটি মেলে
দূর আকাশে নিরুদ্দেশ
কাল আসবে বলে।
🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆
পূরণ
🖋🖋🖋 তীর্থঙ্কর সুমিত
কয়েকটা শূন্য
ঘর দখলের জন্য দাঁড়িয়ে আছে
একের পিঠে দুইয়ের বোঝা
দুইয়ের পিঠে চার
ক্রমশ এগোচ্ছে
এক পা দু পা
আর কয়েক পা এগোলেই
একটা সুন্দর সকাল
এভাবেই ফিরে আসে
কত ...
একটা সকাল লিখি
শূন্যতা পূরণ করবো বলে।
🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆
কবিতা : বাতাস বিষাক্ত!
🖋🖋🖋 বিশ্বজিৎ কর
বিষাক্ত বাতাস -
জানালা বন্ধ রাখো এখন!
ওদের ফিসফিসানি চলছে -
লেনদেন থামেনি -
ঘুরপথে সাংসারিক স্বচ্ছলতার উচ্ছ্বাস,
দেহবিক্রির চাকরি, বাবুদের কাছে!
বিষাক্ত বাতাস-
জানালা বন্ধ রাখো এখন!
বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়ে দেওয়ার জয়োল্লাস,
মেকি পান্ডিত্যর গালভরা বুলি,
মিথ্যা প্রতিশ্রুতির দমকা হাওয়া,
পরকীয়া -রায়ে বিভৎস হাসি!
বিষাক্ত বাতাস-
তাড়াতাড়ি জানালা বন্ধ করে দাও!
ঐ শোনো, কারা বলছে-
"বুদ্ধি খাটিয়ে না পারো,
দেহ সমপর্ণ করে বেতন নাও! "
হ্যাঁ, জানালা বন্ধ থাক্!
🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆🎆
© Sk Asad Ahamed
Editor, উপকণ্ঠ
Gangpura, purba Medinipur
Date:- 16/06/2020
0 comments: