"উপকণ্ঠ 23শে জুন সংখ্যা "
"উপকণ্ঠ প্রাত্যহিক বিভাগ"
(ওয়েব ম্যাগাজিন)
প্রকাশ কাল:-23/06/2020, মঙ্গলবার
সময় :- দুপুর 3 টা
সভাপতি:- অরুণ কুমার ঘড়াই
সহঃ সভাপতি:- সেক আব্দুল মজিদ
সম্পাদক এবং
প্রকাশক:- সেক আসাদ আহমেদ
যুগ্ম সহঃ সম্পাদক :-
১) ইমরান খাঁন
২) শেখ মণিরুল ইসলাম
সম্পাদকীয় দপ্তর ::-
গ্রাম:- গাংপুরা ডাকঘর:- সাগরেশ্বর
থানা:- রামনগর জেলা:- পূর্ব মেদিনীপুর
সূচক-৭২১৪৪৬ পশ্চিমবঙ্গ ভারত
মুঠোফোন:- 9593043577
🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷
উপকণ্ঠ সাহিত্য পত্রিকা ফেসবুক আইডি লিঙ্কে ক্লিক করুন আর যুক্ত হন আমাদের সাথে
Click Here
উপকণ্ঠ সাহিত্য পত্রিকা এর হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপতে যুক্ত হন লিঙ্কে ক্লিক করে
Click Here
🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷
আজকে উপকণ্ঠ প্রাত্যহিক ওয়েব ম্যাগাজিনে যারা কলম ধরেছেন✒✒✒✒👇👇👇👇👇
ইংরেজি কবিতা:-
•সিদ্ধার্থ সিংহ
•সাবির আহমেদ
•বাপন দেব লাড়ু
প্রবন্ধ:-
••• রাজা দেবরায়
••• আব্দুল রাহাজ
স্মৃতি কথা:
• অগ্নিমিত্র ( ডঃ সায়ন ভট্টাচার্য)
- কবিতা:-
- শুভজিৎ সার
- তাপস বর্মন
- জুয়েল রূহানী
- শোভা মন্ডল
- সোহিনী শবনম
- বিপ্লব গোস্বামী
- রুহুল আমিন
- রাজু মন্ডল
- শুভঙ্কর দাস
- হামিদুল ইসলাম
- প্রশান্ত ভৌমিক
- প্রদীপ কুমার দে
- বিশ্বজিৎ কর
- প্রশান্ত মাইতি
- দীপেশ নাগ
🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷
ইংরেজি কবিতা
May you stay
✒✒✒ By Siddhartha Singha
there is no guard in your palace
nobody has stuck any feather on your crown
you have no wing in your body
may you stay
to climb the summit one should travel light.
When I will not Stay
(Rectified poetry )
✒✒✒ by Sabir Ahmed
When I will not stay,
You will be standing there at the rusty gate,
Removing the veil of sorrow.
Your heart is like white paper.
You must write in it,
The words of love, hope, dream and peace.
You must write the love story,
Which had a long past,
Between you and me.
When I shall pass away,
You must say to the gardener
Plucking a bedewed red rose,
From our garden at every morning,
To keep into my brass flower-vase.
When I will not stay,
Being your ever companion,
Like the twinkling evening star,
Please recall our moon-meet for the first day.
Think not, when I won't stay.
Being a sparrow I'll whisper to your ears-
Many unknown ,uncanny words.
I'll fan like a fan of palm-leaf
Gently pat with my wings on you,
When you'll not be able to bear sultry,
I'll make you put on the grassy-anklets
Around the ankles,
And make you wear a garland of macadamia.
Around thy neck.
A few ages will o'er take 'eir calendars
Perhaps thy long awaiting,
Will be on the threshold,
Gazing at far-off vague landscape,
Placing still thy hand-palm on thy cheek
And you will think
About my haste-return from my activity,
When falling evening will creep,
Onto casement ledges.
Among the crowd of thousands of known, unknown people,
Daily you must apply water to the lotus of love,
To hold the love of yours and mine;
And to make it eternal and universal legend.
FEELING
✒✒✒ By Bapon Dev Laru
Once despairs of the world grows in me.
A least sound, often wake me up into deep midnight,
I understood the fear but not the life at all.
Then I went down to feel the life,
And lay down to feel the life ;
Where the sun scatters his first rays,
I closed my eyes and took a deep breath,
And returned to the human company.
I realize Life lies in peace, like lots of stars in day time
Only one can feel after realizing the relevance of light with it.
Just the peace himself, will show the way
And makes us see the Importance of life down the ages.
'আমিষ' এবং 'নিরামিষ' নিয়ে আমাদের স্পষ্ট একটা ধারণা আছে । সাধারণত মাছ, মাংস, ডিম ইত্যাদিকে আমরা 'আমিষ' বলি । আর শাক, সব্জি, ফল ইত্যাদিকে আমরা 'নিরামিষ' বলি । আসলে তা নয় । 'আমিষ' কথাটি এসছে 'আময়' শব্দ থেকে । 'আময়' কথার অর্থ 'অসুখ' । যেমন 'নিরাময়' মানে রোগ সেরে যাওয়া ।
ব্যক্তিভেদে 'আমিষ' এবং 'নিরামিষ' এর তারতম্য ঘটে । কিরকম ? যা খেলে অসুখ হয়, সেটাই 'আমিষ' । আর যা খেলে অসুখ হয় না, সেটা 'নিরামিষ' ।
অর্থাৎ মাছ, মাংস, ডিম খেয়ে কেউ যদি সুস্থ থাকেন, তবে তার জন্য এগুলো 'নিরামিষ' !! আর যদি অসুস্থ হন্, তবে এগুলো 'আমিষ' । আবার কেউ সব্জি বা ফলমূল খেয়ে অ্যালার্জির শিকার হলে বা গ্যাসের কারণে অথবা অন্য যেকোন কারণে অসুখের শিকার হলে তার জন্য এগুলো 'আমিষ' !! আর যদি অসুখ না হয়, তবে এগুলো 'নিরামিষ' ।
তাই 'আমিষ' এবং 'নিরামিষ' আপেক্ষিক দুটো শব্দ ।।
তারিখটা মে মাসের কুড়ি বাংলার উপরে আছড়ে পড়লো বিধ্বংসী সুপার সাইক্লোন আমফান। একদিকে করোনার আবহে গোটা দেশ আতঙ্কে বিশ্ব স্তম্ভিত তারই মাঝেই মহাপ্রলয় আমফান বাংলার বেশ কয়েকটি জেলাকে তছনছ করে দিয়ে চলে গেল ।করোনার আবহে অসাহয়তা মানুষকে যেমন গ্রাস করছে তখন এই বিধ্বংসী ঝরে আরো অসহায় ক্ষতিগ্রস্ত করল মানুষের। আহারে প্রান্তিক মানুষ গুলো হল দিশেহারা।সুন্দরবনের প্রত্যন্ত গ্রামগুলোতে নদীর বাঁধ ভেঙে জল ঢুকে নষ্ট করেছে জমির পর জমির ফসল গুলো যেন নোনাজলের সলিল সমাধি রূপে মিশে গেল বাড়িগুলো জলের স্রোতে ভেসে গেল হায়রে আমফান তুমি বিধ্বংসী হয়ে নিয়ে চলে গেলে সবকিছুই এবার আমরা তো হয়েছি অসহায়।ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় নেই বিদ্যুৎ গাছপালার ভাঙা স্তূপ এর সাথে নদীর বাঁধ ভাঙা জল সবই যেন সাধা ধুধু প্রান্তরপ্রান্তিক মানুষ গুলোর সাজানো সংসার গুলি জলের সঙ্গে সলিলসমাধি রূপে নদীগর্ভে চলে গেল। নেই পানিও নেই খাদ্য বাড়ছে আতঙ্ক বাড়ছে উদ্বেগ তবুও মানুষের সেই দিনের ঝড় কে স্মরণ করলে দেহকে দিয়েছে নাড়িয়ে গায়ের লোম গুলি যেন খাড়া হয়ে যাচ্ছে। তানা কয়েক ঘন্টার ঝড়ের তাণ্ডবে লন্ডভন্ড সবকিছু মনে হয় মৃতের স্তুপের মত চারিদিকে পড়ে আছে। জলের সাদা ধু ধু প্রান্তরে চারিদিকে নিচের জন্মভিটা চলে গেল নদীগর্ভে। হায়রে আমফান তুমি এত শক্তিশালী রূপে এসেছো আমাদের উপরে। চারিদিকে সোঁ সোঁ সোঁ আওয়াজ রাতের অন্ধকারে বৃষ্টির সাথে সবকিছু লোপাট করে দিয়ে চলে গেছো। সুন্দরবন তোতা বাংলার বেশকিছু প্রান্তিক অঞ্চলের ছবিটা বেশ করুন কোথাও গাছপালা ভাঙ্গা স্তুপ কোথাও আবার বাড়ি ঘর ভাঙ্গা স্তুপ আবার কোথাও বিদ্যুৎ লাইন একেবারে লন্ডভন্ড কোথাও নদী বাঁধ ভাঙ্গা জলে ভেসে যাওয়া সবকিছু নিজের প্রাণকে আঁকড়ে ধরে কেউ গাছে বা কেউ আশ্রয়স্থলে সবকিছু যেন ধ্বংসস্তূপে উথাল পাতাল হয়ে গেছে নোনা জলের স্রোতে মাছ চাষ থেকে শুরু করে মাঠের ফসল সব শেষ মাথায় হাত ওইসব মানুষের যাদের রুটি-রুজির নির্ভর করে ওই ওই সব কাজের উপরে। এই অসহায় প্রান্তিক মানুষগুলো ভাবে দুবেলা দুমুঠো ভাত খেতে পারব তো। আমফানের তান্ডবে প্রভূত ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে প্রচুর মানুষ শহর থেকে প্রত্যন্ত গ্রাম বেশ ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে ফলে চারিদিকের এক ভয়াবহ ধ্বংসস্তূপের মতো পরিবেশ চোখের সামনে ভেসে উঠছে সকলের। এর প্রভাব সত্যিই মানুষের বহুৎ ও ক্ষতির সম্মুখীন এ দিয়েছে যা বাংলা মা অনেকটা নিরাশ হতাশ গ্রস্ত এই আম ফান চোখের সামনে মহাপ্রলয় দিয়ে গেছে বাংলার প্রান্তিক মানুষ গুলোকে।
"আমফান আমফান তুমি এত বিধ্বংসী ভাবে আছি রে পড়ে প্রান্তিক মানুষকে দিয়েছে অসহায় করে তোমার প্রভাবে বাংলা মা আজ নিরাশ হতাশ প্রান্তিক মানুষগুলো অসহায় ক্ষুধার্ত তৃষ্ণার্ত তুমি মহাপ্রলয় আমফান
"আমফান আমফান তুমি এত বিধ্বংসী ভাবে আছি রে পড়ে প্রান্তিক মানুষকে দিয়েছে অসহায় করে তোমার প্রভাবে বাংলা মা আজ নিরাশ হতাশ প্রান্তিক মানুষগুলো অসহায় ক্ষুধার্ত তৃষ্ণার্ত তুমি মহাপ্রলয় আমফান
আমি ছোটবেলা থেকেই হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের একনিষ্ঠ ভক্ত । যতদূর মনে পড়ে উনি দক্ষিণ কলকাতাতেই কোথাও থাকতেন । আমার যখন নয় বছর বয়স তখন উনি পরলোক গমন করেন ।
সেটা বোধহয় ১৯৮৯ সাল। তার আগেই আমি তাঁর বহু অনন্য গান শুনে ফেলেছি ।
আমার মনে হয় ওনার দেবপ্রদত্ত কন্ঠ ছিল; যাকে বলে গোল্ডেন ভয়েস । আধুনিক, রবীন্দ্র সঙ্গীত, সবরকম গানেরই তিনি সুদক্ষ শিল্পী ছিলেন। সেই সঙ্গে ছিলেন এক অত্যন্ত নিপুণ ও জনপ্রিয় সুরকার । হিন্দি , বাংলা দুই ভাষাতেই তাঁর গাওয়া ও
সুরারোপিত অসংখ্য কালজয়ী ছায়াছবির গান রয়েছে । ভাবতে অবাক লাগে, সেরকম প্রথাগত তালিম না থাকা সত্ত্বেও কত সুন্দর সুন্দর গান গেয়েছেন ও সুর দিয়েছেন উনি ।
এর মধ্যে আমার খুবই ভালো লাগে ' এই মেঘলা দিনে একলা', ' টাপুর টুপুর বৃষ্টি ঝরে', ' ঝড় উঠেছে, বাউল বাতাস' , ' কে যেন গো ডেকেছে আমায়' ইত্যাদি । তালিকাটি অন্তহীন ।..
একই সঙ্গে হেমন্ত মুখোপাধ্যায় এক সফল প্রোডিউসারও ছিলেন। ১৯৬২ সালের সুপারহিট ' বিশ সাল বাদ' ছবি তাঁরই প্রযোজনা । এই ছবিতে সুরকারও তিনি। ' জরা নজরোঁ সে কহদো জি' ও ' বেকরার করকে হমে ইঁউ না যাইয়ে ' গানদুটি আজও তুমুল জনপ্রিয় ।
এরই সঙ্গে তিনি গানও শিখিয়েছেন অনেককে । এঁদের মধ্যে বিশেষ উল্লেখযোগ্য হৈমন্তী শুক্লা এবং শিবাজী চট্টোপাধ্যায় ।
অত্যন্ত বিনয়ী ও নম্র স্বভাবের মানুষ ছিলেন হেমন্তবাবু । ফাংশনে কেউ ডাকলে সচরাচর না বলতেন না। শ্রোতাদের মুগ্ধ করে রাখতেন ।
আজও তিনি অত্যন্ত জনপ্রিয় । এই সুমহান শিল্পী একশো বছর পরেও একরমই গ্রহণযোগ্য থাকবেন বলেই মনে হয় । ।
পেরিয়ে যাওয়ার সময়ের মাঝে
জমে থাকে একের পর এক খিদে
জমে থাকে একের পর এক খিদে
পথ চলতি মানুষ তবুও যেন আপোষহীন ...
আর ডাস্টবিনে পড়ে থাকা ভাত মাছের কাঁটাগুলো
কিছু মানুষের সাথে তৈরি করে
নুতন সম্পর্কের রসায়ন ।
কিছু মানুষের সাথে তৈরি করে
নুতন সম্পর্কের রসায়ন ।
একের পর এক গন্তব্যের সমাপ্তি
অবহেলার সমাকোলনে ,
অবহেলার সমাকোলনে ,
মা বাবা কে ?
বঞ্চনার ইতিহাসে ওরা আজ সনির্ভর ।
যন্ত্রণায় পেট চাপড়াতে চাপড়াতে
ঘুমের অঘোরে মরে যাওয়া খিদে
আর নিস্পাপ মুখ গুলো আজো বেঁচে আছে ।
বঞ্চনার ইতিহাসে ওরা আজ সনির্ভর ।
যন্ত্রণায় পেট চাপড়াতে চাপড়াতে
ঘুমের অঘোরে মরে যাওয়া খিদে
আর নিস্পাপ মুখ গুলো আজো বেঁচে আছে ।
হাজারো প্রতিবাদ সমাবেশ প্রতিশ্রুতি
"কেউ কথা রাখেনি কেউ কথা রাখেনা " ।
প্রকৃতি কবে প্রসন্ন হবে
উপকূলীয় দেশে?
আইলা ফনী বুলবুলের পরে
আমফান এলো শেষে।
গাছ ভাঙলো খুঁটি ভাঙলো
জলে ভাসে ঘর
কয়েক ঘন্টার তাণ্ডব লীলায়
বুক কাঁপে থরথর।
ভিটেমাটি হারা ছেলেপুলে নিয়ে
ক্যাম্পে এখন ঠাঁই,
জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে
ত্রাণের খাবার খাই।
জল বিদ্যুৎ নেটওয়ার্ক নেই
যোগাযোগ সব বন্ধ,
প্রতি পদক্ষেপে ধংসের স্তুপ
ঘটেছে পতন ছন্দ।
টাকার অংকে ক্ষয়ক্ষতির হিসেব
হয়তো করা গেছে,
পলে পলে আতঙ্কের হিসেব
আছে কার কাছে?
ডিজাস্টার টিম ঝাঁপিয়ে পড়ে
কূলকিনারা না পায়,
আমফানের মহাপ্রলয়ের কাছে
উপকূল অসহায়।
উপকূলীয় দেশে?
আইলা ফনী বুলবুলের পরে
আমফান এলো শেষে।
গাছ ভাঙলো খুঁটি ভাঙলো
জলে ভাসে ঘর
কয়েক ঘন্টার তাণ্ডব লীলায়
বুক কাঁপে থরথর।
ভিটেমাটি হারা ছেলেপুলে নিয়ে
ক্যাম্পে এখন ঠাঁই,
জাতি ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে
ত্রাণের খাবার খাই।
জল বিদ্যুৎ নেটওয়ার্ক নেই
যোগাযোগ সব বন্ধ,
প্রতি পদক্ষেপে ধংসের স্তুপ
ঘটেছে পতন ছন্দ।
টাকার অংকে ক্ষয়ক্ষতির হিসেব
হয়তো করা গেছে,
পলে পলে আতঙ্কের হিসেব
আছে কার কাছে?
ডিজাস্টার টিম ঝাঁপিয়ে পড়ে
কূলকিনারা না পায়,
আমফানের মহাপ্রলয়ের কাছে
উপকূল অসহায়।
জীবন গঠনে মোর-
ছিল যত ত্রুটি,
নেপথ্যে ছিল এর-
কারন যে দু'টি!
ছিল যত ত্রুটি,
নেপথ্যে ছিল এর-
কারন যে দু'টি!
এক যার লেখা-পড়া
দুই হলো অভিমান,
দু'টি কারনে আজ-
পেলাম তার প্রতিদান।
দুই হলো অভিমান,
দু'টি কারনে আজ-
পেলাম তার প্রতিদান।
গন্ড মুর্খ হয়ে-
বেঁচে থাকাটা দায়,
মান-অভিমানে যে-
এ জীবন অসহায়!
বেঁচে থাকাটা দায়,
মান-অভিমানে যে-
এ জীবন অসহায়!
দামাল দারুচিনি বোনের
মাতাল বাতাস ছুঁয়ে যায়
অশান্ত মনের গোপন বাসর ।
মাতাল বাতাস ছুঁয়ে যায়
অশান্ত মনের গোপন বাসর ।
ঝর উঠেছে পাশিম দিগন্তে,
আঁধার কালো মেঘে বিদ্যুৎ ঝলক ....
হৃদয় সিন্ধুপারের ওপারে তুমি ,
প্রেম পরাগের , অনুকানাগুলি
অন্ধ গলিতে হারায় ।
আঁধার কালো মেঘে বিদ্যুৎ ঝলক ....
হৃদয় সিন্ধুপারের ওপারে তুমি ,
প্রেম পরাগের , অনুকানাগুলি
অন্ধ গলিতে হারায় ।
বিষাদ সিন্ধুর লাল জলে,
ভেসে ওঠে .....মুখ
কেঁপে ওঠে দারুচিনি বন,
উঠাল পাথাল ঢেউ এর মাতন
আগুনবুকে জ্বলে ওঠে
তীব্র দহন।
ভেসে ওঠে .....মুখ
কেঁপে ওঠে দারুচিনি বন,
উঠাল পাথাল ঢেউ এর মাতন
আগুনবুকে জ্বলে ওঠে
তীব্র দহন।
সকাল শুরু অ্যালার্মের শব্দে,
ব্রেকফাস্ট সেরে টিউশন।
ফিরেই আবার স্কুল যেতে হবে,
সময় কোথায় বসবার?
ব্রেকফাস্ট সেরে টিউশন।
ফিরেই আবার স্কুল যেতে হবে,
সময় কোথায় বসবার?
ছুটি হলে পরে আবার দৌড়
জায়গা পেতে টিউশনে,
খাবারটা তো মা নিয়েই আসেন,
টোটোতেই শেষ কোনোমতে।
জায়গা পেতে টিউশনে,
খাবারটা তো মা নিয়েই আসেন,
টোটোতেই শেষ কোনোমতে।
সময়ের সদ্ব্যবহার করতে তাই,
হতে হবে অলরাউন্ডার।
টিউশন না থাকলে পরে,
সুইমিং বা ক্যারাটে ক্লাসে গতি তার।
হতে হবে অলরাউন্ডার।
টিউশন না থাকলে পরে,
সুইমিং বা ক্যারাটে ক্লাসে গতি তার।
রবিবারটাও বাদ যায় না,
দেখা হয় না বাঁটুল দ্য গ্ৰেট।
১০ টা থেকে আবৃত্তি ক্লাস,
বিকেলে ডান্সে থাকতে হবে প্রেসেন্ট।
দেখা হয় না বাঁটুল দ্য গ্ৰেট।
১০ টা থেকে আবৃত্তি ক্লাস,
বিকেলে ডান্সে থাকতে হবে প্রেসেন্ট।
একটুখানি সময় পেলে,
জালযুক্ত মোবাইল-ই সঙ্গী।
বাক্যালাপের সময় যে নেই,
ব্যস্ত সোশ্যাল লাইফ করতে মেন্টেনিং।
জালযুক্ত মোবাইল-ই সঙ্গী।
বাক্যালাপের সময় যে নেই,
ব্যস্ত সোশ্যাল লাইফ করতে মেন্টেনিং।
সবই কেমন ভার্চুয়াল,
প্রতিযোগিতার যান্ত্রিকতার পেষনে।
শৈশবটা হচ্ছে শেষ,
অনুভূতির আলগা বাঁধনে।
প্রতিযোগিতার যান্ত্রিকতার পেষনে।
শৈশবটা হচ্ছে শেষ,
অনুভূতির আলগা বাঁধনে।
সবাই মিলে চলো আজ
রথ যাত্রায় যাই,
সুভদ্রা সঙ্গে চলেছেন জগন
সঙ্গে বলাই ভাই।
রথ যাত্রায় যাই,
সুভদ্রা সঙ্গে চলেছেন জগন
সঙ্গে বলাই ভাই।
মাসির বাড়ি চলেছেন তারা
থাকবেন আটটি দিন,
জগৎ জুড়ে খুশির জোয়ার
আনন্দ সীমা হীন।
থাকবেন আটটি দিন,
জগৎ জুড়ে খুশির জোয়ার
আনন্দ সীমা হীন।
চলো ভাই সবে মিলে
রথের রশি টানি,
হিংসা ভুলে সবাই মিলে
করি প্রভুর জয়ধ্বনি।
রথের রশি টানি,
হিংসা ভুলে সবাই মিলে
করি প্রভুর জয়ধ্বনি।
চলো ভাই রশি ধরে
পাপ করি ক্ষয়,
জগৎ বন্ধুর কৃপা পেলে
মিটবে মৃত্যু ভয়।
পাপ করি ক্ষয়,
জগৎ বন্ধুর কৃপা পেলে
মিটবে মৃত্যু ভয়।
থিয়েটারের দক্ষ অভিনয় ফুটে উঠে পর্দায়
সিনেমার মতো শিমূল ফুলের টকটকে লাল শাড়িতে
বিস্মায় বিহিন চোখে দেখেছিলুম তোমায়
বাঙালি মেয়ের অশ্রুহীন হাহাকার
কোনও দমকা বালু ঝড়ে হৃদয় ভাঙ্গে পুরুষের
অস্পষ্ট রেখার উপর দন্ডায়মান হলে
জীবন সঙ্গিনির হিংসুটে অধিকার যায় মুছে
বিশ্বাস হীনতা যে সম্পর্কের অভ্যার্থনা হয়ে দাঁড়ায়
আন্দোলিত হৃদয় বিদীর্ন হয় তার ভাষায়
আর্তনাদ রাতের অন্ধকারে প্রতিহিংসায় সাজে
স্বার্থপরের মতো সুখের দিগন্তে তুমি
পরিতৃপ্ত প্রার্থনায় কাতর মন্দ ছেলে আমি
কোনো এক বিন্দুতে হতাশার আক্ষেপ
আকস্মিক নিষ্টুরতা ব্যাকুলতায় দেয় সাড়া।
সিনেমার মতো শিমূল ফুলের টকটকে লাল শাড়িতে
বিস্মায় বিহিন চোখে দেখেছিলুম তোমায়
বাঙালি মেয়ের অশ্রুহীন হাহাকার
কোনও দমকা বালু ঝড়ে হৃদয় ভাঙ্গে পুরুষের
অস্পষ্ট রেখার উপর দন্ডায়মান হলে
জীবন সঙ্গিনির হিংসুটে অধিকার যায় মুছে
বিশ্বাস হীনতা যে সম্পর্কের অভ্যার্থনা হয়ে দাঁড়ায়
আন্দোলিত হৃদয় বিদীর্ন হয় তার ভাষায়
আর্তনাদ রাতের অন্ধকারে প্রতিহিংসায় সাজে
স্বার্থপরের মতো সুখের দিগন্তে তুমি
পরিতৃপ্ত প্রার্থনায় কাতর মন্দ ছেলে আমি
কোনো এক বিন্দুতে হতাশার আক্ষেপ
আকস্মিক নিষ্টুরতা ব্যাকুলতায় দেয় সাড়া।
ঈশানের কোনে চাপাকান্না তখনো ভেসে আসেনি,
শুধু পাশের বাড়ির নারকেল গাছ টা দুলে উঠেছে।
মাঠে মহাব্যস্ততায় চাষীরা, যেন কিসের সংকেত পেয়েছে।
চঞ্চল জানলার পাল্লা টাও যেন পালানোর চেষ্টায়,
চারপাশে আবছা অন্ধকার জমেছে রাশি রাশি।
ছাদে শুকনো জামা তুলতে ছুটেছে সেই কিশোরী,
পরনের হলুদ কুর্তির রং বদলে নীল হয়েছে তার,
জানলায় হাত রেখে চঞ্চলদৃষ্টি দেখেছে সেইসব।
এর মধ্যেই চড়ুইটাও কখন যেন বাসায় ফিরেছে,
দু'তিনবার ডেকে উঠেছে কিছুটা ভয়ও প্রশান্তিতে।
কেশবতীর চুলে চারপাশের সবুজ ঢেকে গেছে,
বৃষ্টি এবার নামবে বলে চাতক উঠেছে ডেকে।
শুধু পাশের বাড়ির নারকেল গাছ টা দুলে উঠেছে।
মাঠে মহাব্যস্ততায় চাষীরা, যেন কিসের সংকেত পেয়েছে।
চঞ্চল জানলার পাল্লা টাও যেন পালানোর চেষ্টায়,
চারপাশে আবছা অন্ধকার জমেছে রাশি রাশি।
ছাদে শুকনো জামা তুলতে ছুটেছে সেই কিশোরী,
পরনের হলুদ কুর্তির রং বদলে নীল হয়েছে তার,
জানলায় হাত রেখে চঞ্চলদৃষ্টি দেখেছে সেইসব।
এর মধ্যেই চড়ুইটাও কখন যেন বাসায় ফিরেছে,
দু'তিনবার ডেকে উঠেছে কিছুটা ভয়ও প্রশান্তিতে।
কেশবতীর চুলে চারপাশের সবুজ ঢেকে গেছে,
বৃষ্টি এবার নামবে বলে চাতক উঠেছে ডেকে।
পরম যত্নে দাহ করেছো.... আমার ডায়েরির রঙিন পাতাগুলি
তাই আমি আজ এক পরিযায়ী পাখির মতন অস্তিত্বহীন।
দাঁতে দাঁত চেপে ভুলে থাকি সব,
তোমায় নিয়ে লেখা কবিতাগুলি বড়ই চোখে পড়ে আজ।
আমি কাঁটার মালায় ক্ষত-বিক্ষত হয়েছি শুধু,
মরুর রূক্ষ বালিতে জলের সন্ধান করেছি....পায়নি কিছু
হাঁটছি একা বিরহের জ্বালা শূন্যতাকে বুকে আঁকড়ে ধরে।
তুমি অচেনা বিছানায় সংসার কুড়োও,
আমি অন্য কারোর কবিতায় বেঁচে থাকবো এক অজ্ঞাত প্রেমিক হয়ে !
কোনো একদিন বর্ষায় আকাশ আমার হয়ে নামাবে তোমার চোখে
বিরহের স্মৃতি কলরব।
তাই আমি আজ এক পরিযায়ী পাখির মতন অস্তিত্বহীন।
দাঁতে দাঁত চেপে ভুলে থাকি সব,
তোমায় নিয়ে লেখা কবিতাগুলি বড়ই চোখে পড়ে আজ।
আমি কাঁটার মালায় ক্ষত-বিক্ষত হয়েছি শুধু,
মরুর রূক্ষ বালিতে জলের সন্ধান করেছি....পায়নি কিছু
হাঁটছি একা বিরহের জ্বালা শূন্যতাকে বুকে আঁকড়ে ধরে।
তুমি অচেনা বিছানায় সংসার কুড়োও,
আমি অন্য কারোর কবিতায় বেঁচে থাকবো এক অজ্ঞাত প্রেমিক হয়ে !
কোনো একদিন বর্ষায় আকাশ আমার হয়ে নামাবে তোমার চোখে
বিরহের স্মৃতি কলরব।
" মৃত্যুঞ্জয়ী "
✒✒✒ হামিদুল ইসলাম
রুক্ষ জীবন
ঘুরে আসি চাঁদের পাহাড়
সব মরা নদী
প্রাণের ছোঁয়া নেই একফোঁটা
তবু জীবন খুঁজি পাহাড়ের গভীর চূড়ায় ।।
✒✒✒ হামিদুল ইসলাম
রুক্ষ জীবন
ঘুরে আসি চাঁদের পাহাড়
সব মরা নদী
প্রাণের ছোঁয়া নেই একফোঁটা
তবু জীবন খুঁজি পাহাড়ের গভীর চূড়ায় ।।
মৃত্যুঞ্জয়ী হবার ইচ্ছে জাগে
প্রতিদিন নদীর জলে তর্পণ করি
জল গর্জায়
রামধনু রঙ গিলে খায় সমস্ত স্বপ্ন
নিভে যায় বাতিঘর। আরণ্যক জীবন ।।
প্রতিদিন নদীর জলে তর্পণ করি
জল গর্জায়
রামধনু রঙ গিলে খায় সমস্ত স্বপ্ন
নিভে যায় বাতিঘর। আরণ্যক জীবন ।।
হে চঞ্চলা ময়ূরী
তোমার জন্যে মৃত্যুঞ্জয় হতে চাই
হতে চাই পৃথিবীর সম্রাট
নদীর জলে ভেসে যায় আমার সমস্ত কামনার পদ্মবীজ
তোমার আঁচলে একে একে আঙুল ডোবাই ।।
তোমার জন্যে মৃত্যুঞ্জয় হতে চাই
হতে চাই পৃথিবীর সম্রাট
নদীর জলে ভেসে যায় আমার সমস্ত কামনার পদ্মবীজ
তোমার আঁচলে একে একে আঙুল ডোবাই ।।
শূণ্য পৃথিবী
আঁচলের বাসনা প্রতিদিন পুড়ে খাক হয়ে যায়
পোড়ে এক একটি ইতিহাস
মাটির গভীরে হাতড়াই মৃত্যুঞ্জয়ী প্রাণ
পেয়ে যাই মৃত মানুষের হাড় ।।
আঁচলের বাসনা প্রতিদিন পুড়ে খাক হয়ে যায়
পোড়ে এক একটি ইতিহাস
মাটির গভীরে হাতড়াই মৃত্যুঞ্জয়ী প্রাণ
পেয়ে যাই মৃত মানুষের হাড় ।।
মৃত্যুঞ্জয়ী হওয়া যায় না সাধের দুনিয়ায় ।
অনুকাব্য
করোনা দিনের অণুকাব্য
✒✒✒ প্রশান্ত ভৌমিক
করোনা দিনের অণুকাব্য
✒✒✒ প্রশান্ত ভৌমিক
(১) অসুখ অসুখ কেবল শুনি
সন্ধান করি সুখ,
স্মৃতিযাপন করেই কেবল
শান্তি খোঁজে বুক।
সন্ধান করি সুখ,
স্মৃতিযাপন করেই কেবল
শান্তি খোঁজে বুক।
(২) গৃহবন্দী সময়টা আজ
বন্ধুরা নেই কাছে,
প্রার্থনাতে আছিস তোরা
বুকেরই বাম পাশে।
বন্ধুরা নেই কাছে,
প্রার্থনাতে আছিস তোরা
বুকেরই বাম পাশে।
(৩) বই যেন আজ নিত্যসঙ্গী
বই যেন আজ সব,
বই ছাড়া এই বন্দি দিনে
বাতিল অন্য সব।
বই যেন আজ সব,
বই ছাড়া এই বন্দি দিনে
বাতিল অন্য সব।
(৪) ঘুরতে যাব আবার কবে
ক্যানিং, বনগাঁ, টাকি,
অপেক্ষাতে কাটছে দিন আজ
কয়টা দিন আর বাকি?
ক্যানিং, বনগাঁ, টাকি,
অপেক্ষাতে কাটছে দিন আজ
কয়টা দিন আর বাকি?
(৫) নেইতো কাছে আপন মানুষ
করোনারই থাবায়,
কবে হবে আগের মতন
দিন রাত্রি ভাবায়!
করোনারই থাবায়,
কবে হবে আগের মতন
দিন রাত্রি ভাবায়!
যখনই ছেড়ে দিই জীবনের আশা,
তখনই জীবন নতুন পথ দেখায়।
সেই পথে এগোতে থাকি বাঁচার আশায়,
তবু মিলে না সে পথে আলোর দিশা।
তখনই জীবন নতুন পথ দেখায়।
সেই পথে এগোতে থাকি বাঁচার আশায়,
তবু মিলে না সে পথে আলোর দিশা।
অনেক রয়েছে আশা অসফল জীবনে,
সকলই আজ চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে যায়।
তবু জীবন নতুন করে বাঁচতে চায়,
সব হারিয়ে খুঁজি তাই জীবনের মানে।
সকলই আজ চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে যায়।
তবু জীবন নতুন করে বাঁচতে চায়,
সব হারিয়ে খুঁজি তাই জীবনের মানে।
হোঁচট খাই যখন প্রতি পদক্ষেপে,
ভাবি জীবনটা হয়তো এখানেই শেষ।
নিয়তির ওপর মিছে করি বিদ্বেষ,
জীবনের মানে বোঝা দায় সংক্ষেপে।
ভাবি জীবনটা হয়তো এখানেই শেষ।
নিয়তির ওপর মিছে করি বিদ্বেষ,
জীবনের মানে বোঝা দায় সংক্ষেপে।
সেকালের মতো আর বলা হয় না, "আমি তোমারে ভালবেসেছি "!
আমি তো তোমাকে ছন্দহীন কবিতায় এঁকেছি,
নদী-মায়ের আঁচলের পাড়ে বেঁধেছি,
সরষে -ক্ষেতের হলুদ বসন্তে দেখেছি,
পাহাড়ের বুকে ঝরণা করে রেখেছি!
ঐ শোনো, ভালবাসার দরবারে শিঙা বেজে উঠল -
আসর বসবে, বিচার হবে, তোমার -আমার!
আমার কবিতা আজ বিচারকের আসনে,
তোমারই জয় হবে!
পরাজয়ের গ্লানিতে আমি নদী-মায়ের কোলে শুয়ে থাকব!
আমি তো তোমাকে ছন্দহীন কবিতায় এঁকেছি,
নদী-মায়ের আঁচলের পাড়ে বেঁধেছি,
সরষে -ক্ষেতের হলুদ বসন্তে দেখেছি,
পাহাড়ের বুকে ঝরণা করে রেখেছি!
ঐ শোনো, ভালবাসার দরবারে শিঙা বেজে উঠল -
আসর বসবে, বিচার হবে, তোমার -আমার!
আমার কবিতা আজ বিচারকের আসনে,
তোমারই জয় হবে!
পরাজয়ের গ্লানিতে আমি নদী-মায়ের কোলে শুয়ে থাকব!
তোমার ভেতর যে মনটা আছে
আমি তাকে খুঁজি অহর্নিশ
তোমার অচেনা চোখ, দুটো ঠোঁট
আর কিছু না বলা কথার ভেতর
আমি খুঁজি ভালোবাসার অন্তরায়
আমি তাকে খুঁজি অহর্নিশ
তোমার অচেনা চোখ, দুটো ঠোঁট
আর কিছু না বলা কথার ভেতর
আমি খুঁজি ভালোবাসার অন্তরায়
ভালবাসি তোমায়
রস হীন ছিবরার মতো হৃদয়
নিংড়ানো আমার প্রেম দিয়ে
ফাঁকি দিয়েছো তুমি,তবুও
রস হীন ছিবরার মতো হৃদয়
নিংড়ানো আমার প্রেম দিয়ে
ফাঁকি দিয়েছো তুমি,তবুও
ভালবাসি তোমায় ভয়হীন হৃদয় নিয়ে ।।
অমাবস্যার অন্ধকারে কে যেন দাড়িয়ে।
বাস্তবের অদৃশ্য চাদর গায়ে মুড়িয়ে।।
দেখতে ঠিক মানুষেরই মতন।
কিন্তু মানুষ নাকি ভূত এ বোঝা দায়।।
গতিতে বা ধীর-স্থির কখনো তার পথ।
পথের যেমন ক্লান্তি নেই, নেই তার শেষ।
সূর্য ডুবিলে হয় রাত্তির, উঠিলে হয় সকাল।
তাহার উদয় সদয় থাকে, থাক- সে দিন-রাত্তির।।
পূর্ণিমার আলোয় দেখা যাচ্ছে স্পষ্ট,
মানুষের মতন দেখতে কিন্তু সে অদৃশ্য।
কঠিন, পাষাণ বিবেকহীন তার হৃদয়।
তাহার কাছে আমি এক অতি নগন্য।।
আর যে পারিনা তার সাথে মিলতে।
বাধ্য হলাম সব মেনে নিয়ে
তার ছত্র-ছায়ায় থাকতে।
বাস্তবের অদৃশ্য চাদর গায়ে মুড়িয়ে।।
দেখতে ঠিক মানুষেরই মতন।
কিন্তু মানুষ নাকি ভূত এ বোঝা দায়।।
গতিতে বা ধীর-স্থির কখনো তার পথ।
পথের যেমন ক্লান্তি নেই, নেই তার শেষ।
সূর্য ডুবিলে হয় রাত্তির, উঠিলে হয় সকাল।
তাহার উদয় সদয় থাকে, থাক- সে দিন-রাত্তির।।
পূর্ণিমার আলোয় দেখা যাচ্ছে স্পষ্ট,
মানুষের মতন দেখতে কিন্তু সে অদৃশ্য।
কঠিন, পাষাণ বিবেকহীন তার হৃদয়।
তাহার কাছে আমি এক অতি নগন্য।।
আর যে পারিনা তার সাথে মিলতে।
বাধ্য হলাম সব মেনে নিয়ে
তার ছত্র-ছায়ায় থাকতে।
0 comments: