"উপকণ্ঠ 04 জুলাই সংখ্যা "
সম্পাদক:- সেক আসাদ আহমেদ
9593043577
🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳
ইংরেজি কবিতা:-
1) সিদ্ধার্থ সিংহ
2) মহীতোষ গায়েন
3) শ্যাম সুন্দর মন্ডল
প্রবন্ধ:-
1) আব্দুল রাহাজ
2) রাজা দেবরায়
কবিতা:-
1) মধুমিতা রায় চৌধুরী মিত্র
2) রঞ্জনা রায়
3) জুয়েল রূহানী
4) হামিদুল ইসলাম
5) শোভা মন্ডল
6) চিরশ্রী কুন্ডু
7) বিমান প্রামানিক
8) রোজিনা খাতুন
9) প্রশান্ত মাইতি
10) সেক আসাদ আহমেদ
🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳
Whom I don't know, don't remember
By Siddhartha Singha
whom I don't know, don't remember--- crown him I will accept
if somebody known is crowned, he will not know me anymore
if some of the freinds are crowned, they will drift away much apart
if relatives are crowned, they will draw lines through all boundaries
crown him, whom I don't know, don't remember I will accept
Call
Mahitosh Gayen
Look at the people crying day and night
The bread-moon is seen after the sky,
As much as life has been washed away in the flood
The whirlwind came like a monster.
I don't feel like the house has been washed away
The Sundarbans is weeping profusely,
Boys and girls are crying in the neighborhood
The frustration of parents is the star in their eyes.
Amphan came to break the dream
The family was overwhelmed with sorrow,
Next to the society stuck in a pair of arrows
In danger, rice comes to the rescue.
Stay with people in this danger
Let's erase the division in the deepest danger,
Everyone wants to live in the middle of dreams
Forget politics in this great work.
Extend The Step To D Zero
by S. Sundar Mondal
I know your body
I know your limbs
I know your eyes
I know your hair
I know your air
But I never know you.
Because you’ve no limbs, no body.
You've no eyes,no hair, no air.
You are a form without form,
A differently abled in my eyes,
A very trifling touch in the light phase
Of my soul synthesis within my calcium cage. And how my synthesis?Don't forget a process of absorption.
Yet you try to touch me, get me and to make me ! Wrong. Absolutely wrong !
Haven’t you seen me, I'm elite class?
I'm a politician, a humanist, an educationist, a stake in social welfare workers devoted lifelong for your well-being. I take, I break,
I spoil all to synthesize and make all anew in my outdoor only for you.
I want to give you a cup of sympathy, a box of tools like crutch, wheelchair, splint, a stick
Audi phone and also a cemented hand !
I want to make pavement for your walking
I want to give you asylum for your living.
Besides, I try to manage a grant for you.
And after this, you will say, you will demand,
A home, a car, a dog,a servant, a wife like me
Or will you propose to marry a female-elite !
Why don't you make out this all are not for you ?
And you ask again," How have you got all?"
Why don’t you understand,this my gift from
God.
This is for my extension the steps to God only for you.
I can be anything,I can do everything.But you?
You can be nothing-- you can do nothing.
You can’t be a ruler,You can't be a politician,
You can’t be a doctor,you can't be an artist,
You can't be a social worker,
You can't be a professor,you can’t be a teacher,
You can't be a humanist,you can't be a well-wisher,
You can't be a son,you can't be a daughter,
You can't be a lover,you can't be a spouse,
You can't be a parent,
Even you can’t be a human being.
Because you’ve no limb no spine
You've no head no heart,no eye no mind. Have you forget you're formless ?
Do float your mimic fleet of jealous ambitions.
Do give up your sky-kissing dreams.
Do give up your vain efforts. Don't be as wise as an owl screeching on my chimney hole.Be soothed.
Make your mind distilled water.
And extend your steps to zero, to my kitchen door.
You will be all and all. Don't forget ever we are elite,we are always side by side with you.
Now, you shouldn’t have a word as you're not so wise.
You have only a single word to pronounce, destiny !
প্রবন্ধ
গ্ৰামবাংলার বর্ষা
আব্দুল রাহাজ
গ্ৰামের সবুজ পরিবেশে বর্ষার আগমন এক অনন্য পরিবেশ সৃষ্টি করে। চারিদিকে সবুজ যেন স্বংয়মহিমায় ফুটে উঠে এক বৈচিত্র্যময় পরিবেশ ফুটিয়ে তোলে। উৎসবমুখর ও মনোরম পরিবেশ সৃষ্টি হয় গ্ৰামবাংলার প্রকৃতির মায়ের কোলে। পরিবেশের এই অনন্য পরিবেশ গ্ৰামের মানুষ গুলো অবাক চোখে দেখে উপভোগ করে। প্রতিটি ঘরে ঘরে খুশির হিমেল হাওয়া বয়ে চলে প্রকৃতি তাদের সাথে তাল মিলিয়ে অন্য রূপ নিয়ে ফুটে ওঠে।গ্ৰামবাংলার পরিবেশে যেমন অনন্য হয়ে ওঠে তেমনি প্রতিটি ছেলেমেয়েরা মেতে ওঠে এক আনন্দে সামিল হয় প্রবীন মানুষেরা তাদের কাছে গল্প শুনে কখন দিন কেটে যায় কখন যে ঘুমিয়ে পড়ে তার টের পাওয়ার কোনো উপায় থাকেনা। গ্ৰামবাংলায় বর্ষা আসলে সেই ফুটবল খেলা কাদা জলে লুকোচুরি খেলা বৃষ্টিতে ভেজা সবকিছু চলতে থাকে পুরোদমে খুবই আনন্দে কাটে গ্ৰামবাংলার বর্ষা। একবার অনেকদিন ধরে বৃষ্টি হয়নি গ্ৰামের ছেলেমেয়েরা গ্ৰামের সাতটা পুকুর থেকে পানি নিয়ে একজায়গায় নিয়ে গিয়ে ঢালতো সেই আনন্দ করতো এরফলে শোনা যায় কয়েকদিন পর বৃষ্টি নামবে তারা মনে করত। তাহলে ভাবুন তো গ্ৰামবাংলার বর্ষা ছেলেমেয়ের কাছে খুবই আনন্দের। আরেকটা দিক খুবই চোখে পড়ে সেটা হলো রাতে মাছ ধরতে যাওয়া সে এক আনন্দের সবে মিলে গ্ৰামবাংলার বর্ষা সবার কাছে অনন্য প্রতীক রূপে ফুটে ওঠে।
দিন এর পর দিন বছরের পর বছর প্রকৃতি মাকে নতুন রূপে ফুটিয়ে তোলে। বিশ্ব মায়ের কোলে এক অনন্য সৌন্দর্যময় মনোরম পরিবেশ নিয়ে গ্ৰামবাংলার বর্ষা অপরূপ ভাবে ফুটে ওঠে সবার মন জয় করে।
শিক্ষা-সংস্কার !
~ রাজা দেবরায়
১৯৫৫-৫৬ সালে মুদালিয়র কমিশনের সুপারিশ অনুসারে সারা দেশে শিক্ষা-সংস্কারের জোয়ারে আগরতলার উমাকান্ত একাডেমীরও বেশ পরিবর্তন ঘটে । তারই জের ধরে ১৯৫৯ সালে ক্রাফট বিভাগের আর্ট সেকশন চালু হয় । তাছাড়া টাইপরাইটিং, স্টেনোগ্রাফি ও অডিও-ভিস্যুয়াল বিভাগও খোলা হয় । কিন্তু বর্তমানে উমাকান্ত একাডেমীতে উক্ত বিভাগগুলো দেখতে পাওয়া যায় না ।
১৮৯৮ সালে তৎকালীন পলিটিক্যাল এজেন্ট স্কুল পরিদর্শনকালে ছাত্রদের জিমনাস্টিক্স কলাকৌশল নৈপুণ্যে মুগ্ধ হোন ও শিক্ষক এবং ছাত্রদের প্রশংসা বইয়ে লিপিবদ্ধ করেন । পরবর্তী সময়েও ফুটবল, হকি, জিমনাস্টিক্স ইত্যাদি খেলার চর্চা ছিল । জিমনাস্টিক্স-এর নানা সরঞ্জামের সুবন্দোবস্ত ছিল । পরবর্তীকালে আনুমানিক ১৯৬২-৬৩ সালে একটি জিমনাশিয়াম নির্মিত হয় ।
স্কুলের প্রাক্তন ছাত্র হিসেবে মনে হয় বর্তমানে উমাকান্ত একাডেমীতে এগুলোর ভীষণ প্রয়োজন । কেন্দ্রীয় সরকার এবং রাজ্য সরকারগুলোর কাছে অনুরোধ থাকবে সারা দেশের সব বিদ্যালয়ে উক্ত বিষয়গুলোর প্রতি সুবিবেচনা করে উপযুক্ত পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য ।।
বিলে
মধুমিতা রায় চৌধুরী মিত্র
কলকাতা নগরীতে,
শিমুলিয়া পল্লীতে,
আঠারোশো তেষট্টি সালে
ধরা দিল আমাদের বিলে,
সুন্দর উজ্জ্বল মুখখানি,
ছিল মনমুগধকর গভীর দুটি আঁখি।
ছোট থেকে তিনি করতেন ধ্যান,
হারাতেন নিজের সকল জ্ঞান।
চিত্তে না ছিল কোন ভয়-----
গানে করতেন তিনি সকলের মন জয়।
পড়াশোনাতেও মাতিয়ে দেন তিনি
প্রেসিডেন্সির প্রথম বর্ষে প্রথম হন উনি।
দর্শন,ইতিহাস, সমাজ-বিজ্ঞান---
ধর্ম, শিল্পকলা, সাহিত্যেও তাঁর বিশাল জ্ঞান।
বন্ধুদের উৎসাহে তিনি গেলেন দক্ষিণেশ্বর,
ঠাকুরের দর্শনেই পেলেন তাঁর নিজের ঈশ্বর।
ঠাকুরের চরণে বসে শুনতেন তাঁর বাণী ,
সংসার ত্যাগ করে আপন করেন গেরুয়া বসন খানি।
ঠাকুরের সেবায় থাকতেন রত, তাঁরই কথা ছিল তাঁর ব্রত।
সকল ধর্মই এক , এই কথা বলে দিলেন নিজের মত।
"জীবে প্রেম করে যেই জন,
সেই জন সেবিছে ঈশ্বর।""
আঠাররোশ তিরানোব্বই এর শিকাগো ধর্ম সভায়
মুগ্ধ হলো সবই তাঁর জ্ঞানের ছটায়।
দেশে ফিরে স্থাপন করলেন রামকৃষ্ণ মিশন
বেলুড় মঠ গড়ে করেন এক আদর্শ ধৰ্মস্থান।
অবশেষে আজকের দিনে উনি শত দুই সালে
স্বামী বিবেকানন্দের সকলকে ছেড়ে গেলেন চলে।
ইমন কল্যান
রঞ্জনা রায়
ভিক্টরিয়ার ঘাসে উড়ে বেড়ানো সাদা প্রজাপতির মত
তুই ছুঁয়েছিলি আমার রোদ্দুর আকাশ
জীবন গিটারে বাজল টুংটাং রিনিঝিনি।
চোখে চোখ রেখে বৈশাখী বিকেলে বলেছিলি যে কথা
সে কথাই গোলাপ হয়ে ফুটেছিল এই মনে।
রামধনু স্বপ্নের বাতিঘরে আলো জ্বলে
নিজেকে হারাই গাংভাসি দুরন্ত জোয়ারে।
তোর রুক্ষ চুলের ভাঁজে স্তব্ধতা খেলা করে
সংগোপনে লেখা হয় পূর্বরাগের কাব্য।
আবিরের লালিমায় সেজে ওঠে বসন্ত বাতাস
রঙে রঙে আজ জীবনের উচ্ছ্বাস ।
তোর রঙে রঙিন হল এই অবুঝ মন
ইচ্ছেনদীর যৌবনে ভাসে নব মেঘদূত।
তোর উত্তাপে জেগেছে বৈশাখী বেলকুড়ি
খেলা আর খেলা এখন অভিসারে সাজে মন
ভালবাসার সেতারে বাজে পূবালি ইমন কল্যাণ।
ফেলে আসা দিনগুলি
জুয়েল রুহানী
ফেলে আসা দিনগুলি মোর
ছিল কত মায়াবী,
দিন বদলের পালায় আজি
ভেসে উঠে তার ছবি!
গাঁয়ের বাটে হেটেছিলেম
কত যে বিকেল বেলা,
মাঠের পরে মাঠ পেড়িয়ে
ফিরেছি সন্ধা বেলা।
পথের ধূলো অঙ্গে মেখে
ছিল কত পথ চলা,
নানা রঙ্গে রঙ্গীন ছিল
সেই যে মোর ছেলে-বেলা।
স্মরণে মননে
হামিদুল ইসলাম।
তোমাকে দেখি
দাঁড়িয়ে আছো
কৃষ্ণচূড়ার নীচে ।।
বাতাসে ভাসে
তোমার সুবাস
নতুন পদ্মবীজে ।।
তোমার রূপে
রূপসী বাংলা
বাংলায় গান গায় ।।
ইতিহাস বয়ে চলে
খরস্রোতা নদী
স্নানে স্নানে প্রাণ জুড়ায় ।।
এসো না একবার
দেখে যাও
আমার চিলেকোঠা ।।
শিশুদের সকাল
উৎসব মুখর
আমরা দুটি ফুলে একই বোঁটা ।।
বসন্ত এখন
ঘরের দরজায়
দাঁড়িয়ে থাকে অভিমানে ।।
ভুলি না শৈশব কথা
কৈশোরের দিনগুলো
ফিরে আসে স্মরণে মননে ।।
স্বপ্ন দেখি
শোভা মন্ডল
আমি স্বপ্ন দেখি
আকাশটা যদি এমন হতো,
চাইলেই মেঘ, চাইলেই রোদ্দুর, চাইলেই মুক্ত বিহঙ্গেরত উড়ে গিয়ে, মেঘেদেরদেশে বাধা যেত,
ছোট্ট একটি নিরালা কুটির , কবিতার সাথে, একান্ত যাপনে ছড়িয়ে দিতাম পৃথিবীর বুকে, নির্মল ভাবনার বীজ। ফট
মেঘের কলস ঢেলে ধুয়ে দিতাম, দূষণ পৃথিবী র।
সৃষ্টির চেতনায়, সবুজ বিপ্লবে, সাজিয়ে নিতাম
নতুন বাগান ধরিত্রীর ।
ক্লান্তি
- চিরশ্রী কুণ্ডু ( অবন্তিকা)
হওয়া বলেছে উড়ছে দেখো কতই স্বপ্নের দল
মেঘ বলেছে নেই তো কোথাও বৃষ্টি সেনার দল,
হাজার হাজার তারার মাঝে তেপান্তরে হারিয়ে যাওয়া
বেদনার পত্র লেখে নিঝুম রাতে দুঃখের আকাশ ;
কোথায় যাবো কোথাও নেই সুখের লেখা জীবন পাতা
কাটাকুটি খেলার শেষে হাজারো রঙের ইতিহাস বোনা ,
দিন শেষে হাজারো রঙের ভিন্ন রকম মজার খেলা
স্মৃতির ভিড়ে জমেছে দেখো মৃদু পাতার প্রকাশনা ;
কোথায় সেই অগোছালো জীবন গুছিয়ে পারি দেওয়া
মেঘ বাতাসের হানাহানি সেই এক ছুটে এগিয়ে যাওয়া।
এদিক পানে ভেসে আসছে হৃদয় জুড়ে ব্যাথার আঘাত
দিগন্তের সূচনা নিয়ে চলে যায় যে পথিক দল ।।
আনন্দেতে উঠল জেগে
বিমান প্রামানিক
পাড়ায় পাড়ায় উঠছে সেদিন
বাঁশ কাটতে যাচ্ছে নবীন ,
এলো আবার রথের দিন
উঠল জেগে সমাজ গ্রামীন।
শহরও আজ মেতে উঠলো
ভিড়ে ব্যস্ত গ্রামের পথগুলো,
বছর ঘুরে আবার এলো
আনন্দে সবাই আবার মাতলো।
গ্রামের পাড়ার কচি কাঁচারা
রথ গড়তে ব্যস্ত তারা ,
বাড়ির কাজে দেয়না সাড়া
ঐ আসছে আনন্দের স্রোতধারা।
কোথাও যেন মিলন মেলা
কোথাও আবার সঙের খেলা,
এমন দিনটি যায়না ভোলা
আকাশেও যেন মেঘের খেলা।
হচ্ছেতো হোক বৃষ্টি মুখর
দিনটি হবে মধুর সুখকর,
মুশকিল হবে পথ চলার
তবু তারা করে অঙ্গীকার।
আমার মা
রোজিনা খাতুন
আমার মা, আমার কাছে এক পশলা বৃষ্টি;
আর আমি, সেতো উত্তপ্ত মাটি।
আমার মা, গোধূলি লগ্নের সূর্যের আভা;
যে রূপ আমি বারবার চেয়ে দেখি!
আমার মা, সেতো এক প্রথম প্রেম;
যাকে হারাবার ভয়ে প্রতি রাতে ডুকরে কেঁদে উঠি!
সকলেই বলে আমি নাকি মায়েরই প্রতিচ্ছবি,
কিন্তু, সত্যিই তাঁরই মত হতে পেরেছি কি!
আমার মা, যেন এক চিরঞ্জীব বৃক্ষ;
আমি সেখানে সদ্য গজানো এক স্বর্ণলতা।
আমার মা, সেতো এক ছোটগল্পের নাম;
আর আমি দু লাইনের এক কবিতা।
আমার মা, ভালোবাসার এক অবগুণ্ঠন;
যা জড়িয়ে আছে আমায় নিশিদিন।
আমার মা, আমার পৃথিবীর সীমারেখা;
যার মধ্যেই আমার অগাধ বিচরণ।
আমার মা, সেতো এক নীলকন্ঠি পাখি;
যে সর্বদা করেছে আমায় নির্মল!
আমার মা, সেতো এ হৃদয়ের জলছবি;
যা মোছা যাবেনা কোনোদিনই।
অভিমান
প্রশান্ত মাইতি
তুমি চেয়েছিলে অনেককিছু
কিন্তু আমি দিতে পারিনি
কিই বা দেবো তোমায়
নেই যে কিছু দেবার
শুধু বিশ্বাস আর ভরসাটুকু
তোমার কথার ভেতর লুকানো
অভিমান উড়িয়েছি ভালোবেসে,বাতাসে
ওড়া সাদা পায়রার ডানায় ।।
🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳🇮🇳
©সেক আসাদ আহমেদ
সম্পাদক ,উপকণ্ঠ
গাংপুরা ,সাগরেশ্বর ,রামনগর ,পূর্ব মেদিনীপুর
পশ্চিমবঙ্গ ভারত ৭২১৪৪৬
তাং- 04/07/2020
0 comments: