"উপকণ্ঠ 02 আগষ্ট সংখ্যা "
"উপকণ্ঠ প্রাত্যহিক বিভাগ"
(ওয়েব ম্যাগাজিন)
প্রকাশ কাল:-02/08/2020,রবিবার
সময় :- সকাল 10:30 টা
সভাপতি:- অরুণ কুমার ঘড়াই
সহঃ সভাপতি:- সেক আব্দুল মজিদ
সম্পাদক এবং
প্রকাশক:- সেক আসাদ আহমেদ
যুগ্ম সহঃ সম্পাদক :-
১) ইমরান খাঁন
২) শেখ মণিরুল ইসলাম
সম্পাদকীয় দপ্তর ::-
গ্রাম:- গাংপুরা ডাকঘর:- সাগরেশ্বর
থানা:- রামনগর জেলা:- পূর্ব মেদিনীপুর
সূচক-৭২১৪৪৬ পশ্চিমবঙ্গ ভারত
মুঠোফোন:- 9593043577
🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷
উপকণ্ঠ সাহিত্য পত্রিকা ফেসবুক আইডি লিঙ্কে ক্লিক করুন আর যুক্ত হন আমাদের সাথে
Click Here
উপকণ্ঠ সাহিত্য পত্রিকা এর হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপতে যুক্ত হন লিঙ্কে ক্লিক করে
Click Here
👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇
আমার বন্ধু
রাজা দেবরায়
আমার বন্ধু বিরক্ত করে
সকাল সন্ধ্যাবেলায়
আমার বন্ধু গল্প করে
ছেলেবেলা মনে করায়
আমার বন্ধু বিশ্বাস করে
গোপন কথা বলে দেয়
আমার বন্ধু ভরসা করে
মাঝেমাঝে উপদেশ নেয়
আমার বন্ধু ভালোই জানে
আমি বেশি ভালো নই
আমার বন্ধু চেষ্টা করে
আমি যেন এরকমই রই
আমার বন্ধু ঝগড়া করে
ভালো খাবার কেড়ে নেয়
আমার বন্ধু সোহাগ করে
অভুক্তদের সব বিলিয়ে দেয়
আমার বন্ধু...
ত্যাগের মহিমা
ডা: নরেন্দ্র নাথ নস্কর
সত্যই সুখ যদি পেতে চাও,
ত্যাগের মধ্যে পাবে;
ভোগ বাসনার সুখ ক্ষণিকের,
জানিবে এই ভবে।
মহা পুরুষ যত আছেন,
যে ধর্মেরই হোক;
ত্যাগেই তারা বেঁচে আছেন,
গিয়েও পরলোক।
সত্য,ত্যাগ,জীব সেবা, যদি কাহারও থাকে;
ঈশ্বর দূত সাক্ষাত তিনি,
এই পৃথিবীর বুকে।
যে আনন্দ এই ধরনীতে
অন্যকে সুখ দিয়ে,
শত ঐশ্বর্য পেলেও জানিবে
ভরিবে না তাতে হিয়ে।
ত্যাগের আনন্দে একবার যদি
আনন্দ পায় মন;
যশ,নাম, কাঞ্চন মোহে
মোহিত নয় সেই জন।
রামকৃষ্ণ,যীশু,মহম্মদ যে বানী দিয়েছেন ভবে,
ত্যাগই সেখানে সবার উপরে,
যুগে যুগে একই রবে।
সাধ্যমত যদি সবাই
অন্যকে সেবা করে;
দ্বেষ, বিভেদ দুরে চলে যাবে,
এই ধরণীর পরে।
নুপূর পায়ে
জুয়েল রূহানী
আলতা রাঙ্গা দু'পায়ে তার
রিমি ঝিমি নূপুর বাজে,
দু'ঠোটে তার লাজুক হাসি-
স্বর্গ রুপের মায়ায় সাজে।
দৃষ্টি পানে রইলে চেয়ে-
হৃদয় জুড়ে সুখের আভাস,
সৃষ্টি সুখের উল্লাসে তাই-
স্বর্গ রাণী'র হয় বসবাস!
নুপূর পায়ে রিম্ ঝিমিয়ে-
চলে যখন গাঁয়ের পথে,
উদাস মনে সংগোপনে-
ভাসি যেন স্বর্গ রথে!
দুকাল
অঞ্জলি দে নন্দী, মম
বৃষ্টি রানী পড়ে মেঘের ছড়াপাত।
আকাশ থেকে ঝরে বজ্রপাত।
নদী, পুকুর, সাগর পড়ে বাদলের ধারাপাত।
ব্যাঙেরা গায় গান।
মাছেদের তাজা তাজা তাজা প্রাণ।
মুকুট শিরে আনারসের বড়ই মান!
কলার ভেলা ভাসিয়ে জলে
দুষ্টু যত ছেলের দলে
যেথা খুশি সেথা চলে।
খুব মজা হয় জন্মাষ্টমীর রাতে!
কাঁশর, ঘন্টা বাজাই সবাই একসাথে।
আট কলাই ভাজা হাতে হাতে হাতে।
বর্ষাকালে সন্ধ্যায় গোয়ালে গোয়ালা যত
ধোঁয়া দিয়ে তারায় মশা কত কত কত...
গাভীদের তারা যত্ন করে মাতার মত।
বিশ্বকর্মা পুজোর দিনে
লাটাই ও ঘুড়ি কিনে
ওরা ওড়ায় যত দামাল ছেলে।
রংবেরঙের পতং আকাশে ভাসে।
ভোকাট্টার লড়াই খেলে খেলে খেলে
ওরা মনের খুশিতে হাসে।
ওই দিনই আবার ওরা
আরন্ধনের বাসি প্রসাদ খেতেও বড় ভালোবাসে।
শরৎকালে মনরোম নীলিমার 'পরে
আনমনা টুকরো মেঘেদের ইধার উধার ঘোরা।
আর শিল্পীগণ মা শ্রী দুর্গা দেবীর মূর্তি গড়ে,
অন্তরের ভক্তি ও নিপুনটা উজাড় করে।
বর্ষায় শ্রী দেবী বিপত্তারিণী মায়ের তাগায়
জীবন থেকে বিপদ দূর ভাগায়।
ব্রতের বিশ্বাস মনে শুদ্ধতা জাগায়।
ভ্রমণ কাহিনী
ইছামতি নদীরে তীর
আব্দুল রাহাজ
শিয়ালদা হাসনাবাদ লোকাল ট্রেনে উঠে টাকী স্টেশনে নেমে গাড়িতে করে গেলে কুড়ি মিনিট পায়ে হেঁটে প্রায় চল্লিশ পঁয়তাল্লিশ মিনিট লাগবে ইছামতি নদীর তীরে যেতে। সেখানে যেন ওপার বাংলা এপার বাংলার এক মিলনস্থল। সেদিন ছিল ঈদের দিন সবাই যখন ঘুরতে বেরিয়েছে তখন আজিজুল জাফর খলিল আর সায়ন ইছামতি নদীর তীরে যাবে বলে ঠিক করলো তখন ঘড়ির কাটায় বেলা একটা ওরা বাড়ি থেকে রওনা দিলো ওরা সবাই একই গ্রামের ছেলে একই বয়সে গল্প করতে করতে বেশ অনেকটা পথ হেঁটে এসে মালিতিপুর রেলস্টেশন থেকে ট্রেনে উঠলো এরমধ্যে সায়ন কোনদিন ট্রেনে ওঠেনি তাই ওর খুব ভয় ভয় লাগছিল ট্রেনে উঠে অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে সবার দিকে ফিরে ফিরে মুচকি হাসে এরকম করতে করতে ওরা পৌঁছালো টাকি রেলস্টেশন ট্রেন থেকে নেমে বাদাম ভাজা কিনলো ওরা সিদ্ধান্ত নিল পায়ে হেঁটে যাবে তাই হবে চল চল বাদাম ভাজা খেতে খেতে ওরা হাঁটতে লাগল আজিজুল ওদের চেয়ে একটু বড় ও এখন কলেজে পড়ে আর সবাই স্কুলে পড়ে বেশি রোদ ঝলমলে দিন ওদের খুব ভালো লাগছিল গল্প করতে করতে ইচ্ছামতী নদীর তীরে এসে পৌঁছলো কি বাতাস বইছে আজিজুল ওরা বলল কত বড় নদী সায়ন আবেগ ধরে রাখতে না পেরে জল একটু হাত দিল সেই কান মলা খেলো আজিজুল দার কাছে ওরা এক জায়গায় বসল চুপ করে ওরা দেখল প্রকৃতির অপরূপ দৃশ্য খোলা আকাশের নিচে বাতাস ভরা চারিদিকে যেন উৎসবের পরিবেশ। ইছামতি নদীর ঢেউয়ের তালে তালে জড়িয়ে আছে সবার কত স্মৃতি বড়ই ভালো লাগে দেখা গেল ইচ্ছামতী নদী তীর বরাবর জনবসতি তাদের ভাষা এই ইচ্ছামতী নদী ছোট ছোট বাচ্চারা এই নদীতে মাছ ধরছে খলিল অবাক চোখে দেখল। সামনে একজন দেশের জওয়ান থাকায় সাইন একটু ভয় পেলো আজিজুল দার কাছে গিয়ে চাপা গলায় বলল দাদা এরা এখানে কি করছে বলল ওই ইছামতি নদী বাংলাদেশের নৌকা দেখা যাচ্ছে তারমানে ইছামতির ওই দিকটা বাংলাদেশের সেজন্য এখানে পাহারা দিচ্ছেন।প্রকৃতির শোভা মানুষের আনাগোনা দেখতে দেখতে কখন যে বিকেল হল তার টের পাইনি ওরা এদিকে বাঁশির আওয়াজ শোনা যায় জোওয়ান বলছে কেউ থাকবে না সবাই বাড়িতে চলে যান সময় হয়ে এসেছে এখানে সন্ধ্যা ছয়টার পর থাকা নিষেধ এবার বাড়ির পথে রওনা দিল নদীর তীরে আসতে আসতে ইছামতীর ওপার থেকে আজান শোনা যায় আজিজুল বলল শুন শোন শোন আজান ভেসে আসে কি সুন্দর কন্ঠ তাই না ওরা বলল হ্যাঁ হ্যাঁ কি মেলবন্ধন না করিয়ে রেখেছে এই ইছামতি সত্যিই সবার কাছে এক অত্যন্ত মনপবনের জায়গা। ওরা একটা রেস্টুরেন্টে ঢুকে কিছু খেয়ে বেরিয়ে পড়ল ট্রেন ধরবে বলে তখন সন্ধ্যা নেমে এসেছে চারিদিকে আলোর উজ্জ্বলতার বর্ণময় হয়েছে চারিদিকে খুব আনন্দ হচ্ছিল খলিল বলল আবার আসবো আজিজুল পরের বছর সায়ন বললো
আমাদের বাড়ি যদি হতো এখানে তাহলে তো আমি সারাদিন এখানে পড়ে থাকতাম এই কথা শুনে ও করে উঠলো। এদিকে ট্রেন চলে এসেছে ওরা ট্রেনে উঠে রওনা দিল বাড়ির পথে গল্প করতে করতে মালতিপুর স্টেশনে নেমে পায়ে হেঁটে গল্প করতে করতে বাড়ির পথে রওনা দিল আজিজুল দা বলল বেশ মজা হয়েছে সারা দিন তাই না। আমরা আজ দেখলাম ইচ্ছামতী নদী তীরের অপরূপ সৌন্দর্য ও মানুষের জীবনযাত্রা অতীব মেলবন্ধন দুই দেশের এরপর সবাই হৈ হৈ করতে করতে যে যার বাড়ি চলে গেল এইভাবে ইছামতি নদীর তীরে ভ্রমণ তারা সেদিন বেশ উপভোগ করেছিল।
উড়ান্ত ফাল্গুনি
এম ডি আবুহোসেন সেখ
হাওয়া দেয় দলিয়ে মনুষ্যত্বের শরীরটাকে।
শান্ত স্নিগ্ধ বাতাস বইছে আমাদের পাড়াগাঁয়ে
ঝরিয়া পুষ্পতি হচ্ছে নতুন গাছের পাতা।
সেই সৌন্দর্য দেখিয়া মুগ্ধ মানুষেরা।
উড়ান্ত করিয়া দ্যায় মানুষের মন।
যেন পুরান কলঙ্গ শেষ করে,
নতুন আলম্ভের অনুভূতি জাগায়।
ফাল্গুনি মাস মনুষ্যত্বের কাছে অবিনশ্বর হয়ে যায়।
মানুষের মাঝে হয়ে উঠুক গাছেরই মতো।
প্রতিশ্রুতি
রাহাত জামিল
বহতা নদীর মতো বেয়ে,
ঠিকই পূর্ণতা পেয়েছে সময়।
অপূর্ণতার আবেশে লালিত,
প্রতিশ্রুতি গুলো আজ বড্ড কৃশকায়।
সে সময়ে উষ্ণ-শীতল অনুভুতির বিচ্ছুরণ,
তোমার বিরামহীন মায়াময়ী আখ্যানে।
বেলার স্রোতে আজ সে গুলো,
স্থান পেয়েছে স্মৃতির উপাখ্যানে।
হাজারো প্রতিশ্রুতির পরশে তুমি,
সম্প্রর্কের সেতুবন্ধন বেঁধেছিলে।
সেসব আজ ভস্মীভূত,উবে গিয়েছে,
অনাহূত মিথ্যা মায়ার ছলনাজালে।
স্মৃতির সুসময়ে ছিলাম কত আপন,
ছিলাম সব ভালো লাগার মূল।
বিরহবিধুর বালুকাবেলায় আজ একাকী,
তিক্ত প্রতিশ্রুতিতে বিষাদ আমার প্রেমকুল।
উপলব্ধি
মৌসুমী গুহ রায়
ধূপের গন্ধ ভালো লাগে
ভালো লাগে মৃত্যুর গন্ধ
প্রেম বিলীন হয় সমুদ্র গর্ভে।
ভ্রষ্ট, নষ্ট প্রজাপতি
ঠকায় পাহাড় কে।
সৎ উচ্চারন জীবনের একমাত্র নিয়তি।
বুঝতে বুঝতেই জীবন কেটে যায়।
ইতিহাস বিরল
হামিদুল ইসলাম
রক্তের সম্পর্কে যখন ফাটল ধরে
আকাশের রঙ ফিকে হয়ে আসে
হৃদয়ে ব্যথার অনুভূতি
দূর পাল্লার গাড়িতে উঠি
পাড়ি দিই বিস্তীর্ণ প্রান্তর
ইতিহাস বিরল ।।
তোমার মনেতে ক্যাকটাস
জন্ম নেয় প্রতিদিন
সম্পর্ক ভাঙে
তোমার আমার
আমরা এখানে ভালোবাসার ঘর বাঁধি
বংশ পরম্পরায় ।।
ওকে বলে দিও!
বিশ্বজিৎ কর
বাহিরে বারি ঝরে,
নয়নে স্বপ্ন ভাসে-
কাউকে পাওয়ার আশায়,
বাস্তবতা মুচকি হাসে!
প্রেয়সী আমার ভালবাসা,
থাকে অচিন দেশে -
মোহময়তার নীরবতায় -
আছে হৃদ্ ক্যানভাসে!
বাতাস তুমি বলে দিও,
প্রেয়সীর কানে কানে -
আজও আমি অপেক্ষায়,
তার আসার পথ পানে!
কবিতা
সাহিত্যে রক্তিম হাকিম বঙ্কিম
ডঃ রমলা মুখার্জী
'বন্দেমাতরম্' জাতীয় গানে দীক্ষা দিলেন যিনি-
যাদব চট্টোপাধ্যায়ের পুত্র বঙ্কিমচন্দ্র তিনি।
সাহিত্যের অনন্ত আকাশে ঝিকিমিকি শত তারা,
আষাঢ়বেলায় কাঁঠালপাড়ায় বঙ্কিম ধ্রুবতারা।
প্রাজ্ঞ-প্রতীম হাকিম বঙ্কিম শ্রেষ্ঠ সাহিত্যের দানে,
পরাধীনতার দুঃখ-গ্লানি বাজল মরমী প্রাণে।
পাঠককুল হল আকুল, পত্রিকা বঙ্গদর্শণে-
সাহিত্য-ইতিহাস-কাব্য-বিজ্ঞানের উৎকর্ষণে।
বঙ্কিমের সেই চাঁদের হাটে নানা গুনীর মেলা-
নানা প্রতিভায় আলোর ছটায় নতুন আলোর বেলা।
বিখ্যাত বঙ্কিম উপন্যাস 'দুর্গেশনন্দিনী'-
লেখনীতে ঝরল 'কপালকুন্ডলা', 'মৃণালিনী'।
জাতীর প্রাণে জাগাতে দেশমাতার দাম-
বিশেষ অবদান তাঁর 'আনন্দমঠ', 'সীতারাম'।
রচিত হল নানান বই 'কৃষ্ণচরিত', 'লোকরহস্য'-
'ললিতা', 'ধর্মতত্ত্ব', 'গীতা', 'বিজ্ঞান-রহস্য'।
সুজলাং সুফলাং বাংলা বঙ্কিম কোলে ধন্য-
বঙ্গবাসীর শত প্রণতি সাহিত্যসম্রাটের জন্য।
কবিতা
আতঙ্ক
মিনতি গোস্বামী
আতঙ্কে
আর ভুগবো
কতদিন বলতে পারো
লক আনলক করতে করতে
জীবনের রসদ ঠেকছে দেখি তলানিতে
ভুখা মানুষ চাইছে শুধু নুন ভাত।
নুন ভাতের স্বপ্নে কাটে বিনিদ্র রাত
যাদের অগাধ অর্থ সুরক্ষা লকডাউনেতে
পৃথিবী স্তব্ধ তাদের মৌতাতে
বাকিরা পৃথিবী ছাড়ো
গরীবরা ডুববো
পঙ্কে।
রাখীর আনন্দ
রাজশ্রী রায়
কত রঙের কত রকম দেখছি আমি রাখী -
রাখী-পূর্ণিমা আসতে আর মাত্র দুই দিন বাকি।
রাখীর দিন ভাইয়ের কপালে দেবো ফোঁটা সিদূর , চন্দনে-
রাখী পরিয়ে ভাইকে বাঁধবো আমার ভালোবাসার বন্ধনে।
আনন্দ আর উৎসবে দিনটি উঠবে মেতে,
ভাই যে আমার ভীষণ দুষ্টু কিচ্ছু চায় না খেতে।
বছরে এই দিনটার থাকি আমি আশায় -
রাখী পড়িয়ে ভাইয়ের জীবন ভরবো মঙ্গল কামনায়।
এই দিনটি বছরে যেন আসে বারবার -
আমার মতো ভাই ঘরে থাকে যেন সবার।
0 comments: