"উপকণ্ঠ 11 আগষ্ট সংখ্যা "
"উপকণ্ঠ প্রাত্যহিক বিভাগ"
(ওয়েব ম্যাগাজিন)
প্রকাশ কাল:-11/08/2020,মঙ্গলবার
সময় :- সকাল 10 টা
সভাপতি:- অরুণ কুমার ঘড়াই
সহঃ সভাপতি:- সেক আব্দুল মজিদ
সম্পাদক এবং
প্রকাশক:- সেক আসাদ আহমেদ
যুগ্ম সহঃ সম্পাদক :-
১) ইমরান খাঁন
২) শেখ মণিরুল ইসলাম
সম্পাদকীয় দপ্তর ::-
গ্রাম:- গাংপুরা ডাকঘর:- সাগরেশ্বর
থানা:- রামনগর জেলা:- পূর্ব মেদিনীপুর
সূচক-৭২১৪৪৬ পশ্চিমবঙ্গ ভারত
মুঠোফোন:- 9593043577
🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷
উপকণ্ঠ সাহিত্য পত্রিকা ফেসবুক আইডি লিঙ্কে ক্লিক করুন আর যুক্ত হন আমাদের সাথে
Click Here
উপকণ্ঠ সাহিত্য পত্রিকা এর হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপতে যুক্ত হন লিঙ্কে ক্লিক করে
Click Here
👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇
👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇
"উপকণ্ঠ প্রাত্যহিক বিভাগ"
(ওয়েব ম্যাগাজিন)
প্রকাশ কাল:-11/08/2020,মঙ্গলবার
সময় :- সকাল 10 টা
সভাপতি:- অরুণ কুমার ঘড়াই
সহঃ সভাপতি:- সেক আব্দুল মজিদ
সম্পাদক এবং
প্রকাশক:- সেক আসাদ আহমেদ
যুগ্ম সহঃ সম্পাদক :-
১) ইমরান খাঁন
২) শেখ মণিরুল ইসলাম
সম্পাদকীয় দপ্তর ::-
গ্রাম:- গাংপুরা ডাকঘর:- সাগরেশ্বর
থানা:- রামনগর জেলা:- পূর্ব মেদিনীপুর
সূচক-৭২১৪৪৬ পশ্চিমবঙ্গ ভারত
মুঠোফোন:- 9593043577
🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷
উপকণ্ঠ সাহিত্য পত্রিকা ফেসবুক আইডি লিঙ্কে ক্লিক করুন আর যুক্ত হন আমাদের সাথে
Click Here
উপকণ্ঠ সাহিত্য পত্রিকা এর হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপতে যুক্ত হন লিঙ্কে ক্লিক করে
Click Here
👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇
👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇
সত্য ঘটনা অবলম্বনে রচিত সেক আসাদ আহমেদ এর ধারাবাহিক গল্প.... আজ পঞ্চম অংশ প্রকাশিত হল
নিরপরাধে খুনের দায়ে তার জেল হল।
যখন যাকে সেই একই বাক্য উচ্চারণ করে
আর কাঁদতে থাকে,
কাঁদতে কাঁদতে ঘুমের ঘোরে ঢুলিয়ে পড়ে।
এই অংশের পর
পঞ্চম অংশ
শেষে একদিন ভাগ্য সহায় দিল। দীর্ঘ পাঁচ বছর জেলে কাটানোর পর একদিন এক নতুন জেলার মুর্শিদাবাদ থেকে বদলি হয়ে এখানে এসেছেন। প্রথম দিন এসে তিনি গোটা জেল ঘুরে দেখতে লাগলেন।
এমন সময় তিনি শুনতে পান — হামায় বিশ্বাস করুন , হামি খুন করিনি, হামি খুন.......
খালেক দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে যাকে দেখে এই বাক্য উচ্চারণ করে। এটি তার অভ্যাসে পরিনত হয়েছে। তাই সবার কাছে অতি তুচ্ছ ব্যাপার হয়ে উঠেছে তার এই করুণ আর্তবাক্য।
নতুন জেলারের মনে কেমন যেন খটকা লাগল। তিনি এগিয়ে খালেকের কাছে, দেখলেন এক অল্প বয়সি যুবক পশ্চিম দিকে মাথা করে হাঁটু গেড়ে বলছে সেই একই বাক্য।
—হামায় বিশ্বাস........হামি খুন......
সবাই তাকে পাগল ভাবলেও নতুন জেলারের মনে হল যুবকটি যেন সত্যি কথা বলছে।
তিনি আর স্থির থাকতে পারলেন না।
গার্ডকে আদেশ দিলেন লক্ আপ খুলতে।
দরজা খুলার শব্দে উঠে বসল খালেক এবং ভয়ে জড়োসড়ো হয়ে চার দেওয়ালের এক কোণে সরে বসল কিন্তু মুখে সেই একই বাক্য উচ্চারণ করতে থাকল।
জেলার সাহেব আস্তে আস্তে তার কাছে এগিয়ে এলেন এবং মাথায় বুলিয়ে অতি ক্ষীণ কণ্ঠে জিজ্ঞাসা করলেন
— তোমার নাম কী?
খালেক আস্তে আস্তে চোখ তুলে তাকাল উর্দি পরা লোকটার দিকে। কেন? কেন বলতে যাব আমার নাম টা? এত দিন কত এল গেল কেউ জিজ্ঞেস করেনি।
——না বলব না ।
হঠাৎ তার কানে কাছে মিষ্টি শব্দ ভেসে এল এবং এক ধরনের অদ্ভুত গন্ধে ভরে গেল চার দেওয়ালের অন্ধকার বন্দীশালাটা।
দেরি কর না বলে দাও, বাড়ি যেতে চাও না নাকী?
হুমম চাই! চাই!
আমি বাড়ি যাব! আমি বাড়ি যাব!
জেলার সাহেব আবার জিজ্ঞেস করলেন — কী হল বল তোমার নাম কী?
— বলছি - বলছি
নিজের নামটাই যেন ভুলে গেছে, অনেক ভেবে চিন্তে শেষে বলল — খালেক মহম্মদ।
— বাড়ি কোথায়?
— রতনপুর। এটাও অনেক ভেবে চিন্তে বলল।
— রতনপুর? মানে দীঘা?
— হুুঁম
— বাবার নাম?
— ইউসুফ মহম্মদ
— ইউসুফ মহম্মদ! জেলার সাহেব যেন চমকে উঠলেন, কিছুক্ষণের জন্য নীরব হয়ে গেলেন।
আবার জিজ্ঞেস করলেন
— মায়ের নাম?
খালেকের চোখে জল ভরে এল। মাথা নীচু করে কাঁপা কাঁপা কন্ঠে বলল
— ইয়াসিনা
কী? তুমি ইয়াসিনার ছেলে? জেলার সাহেব দূরে সরে গেলেন। মনে হয় মাথায় যেন বাজ পড়ল। খালেক স্থির ভাবে লক্ষ্য করল জেলার সাহেবের চোখ দুটো ছলছল হয়ে উঠেছে। এসব কিছু দেখে খালেক অবাক হয়ে তাকিয়ে রইল। হঠাৎ লোকটি মায়ের নাম শুনে অমন হল কেন? তিনি কী মায়ের কোনো আত্মীয়? এসব কিছুই উত্তর খুঁজে পেল না খালেক।
চলবে.........
প্রবন্ধ
অমর ক্ষুদিরাম
আব্দুল রাহাজ
ভারতবর্ষকে স্বাধীন করার জন্য ক্ষুদিরামের অবদান অনস্বীকার্য। যা প্রতিটি ভারতবাসীর মনে প্রানে ক্ষুদিরাম এক আলাদা স্থান নিয়ে আছে। ভারতবর্ষের স্বাধীনতা আন্দোলনে যখন বিপ্লবীরা ইংরেজদের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য সঙ্ঘবদ্ধ ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে সারা ভারত বর্ষ যখন উত্তাল স্বাধীনতা আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ছে
ঠিক সেই সময় বালক ক্ষুদিরাম অংশগ্রহণকরে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে। বয়স ছিল অল্প রক্তের তেজ ছিল সূর্যের উজ্জ্বল আলোর মত ইংরেজদের বিরুদ্ধে লড়াই করার মন মানসিকতা তার ছিল বিপ্লবী দল থেকে সেদিন আসে ঘোষণা ক্ষুদিরামের তার বন্ধু চাকি কে দেওয়া হয় কিংসফোর্ডের গাড়িতে বোমা মারার দায়িত্ব সেই গাড়িতে আসার কথা ছিল এক ইংরেজ প্রধানের কিন্তু সেই গাড়িতে ছিল মিসেস কেনেডি ইংরেজ প্রধানের স্ত্রী ও তার মেয়ে সঙ্গে সঙ্গেই ধরা পড়েন ক্ষুদিরাম ইংরেজদের হাতে কিছুদিন পর ফাঁসির আদেশ হয় তার ক্ষুদিরামের এই অকাল মৃত্যু ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলন কে প্রত্যেক বিপ্লবী কাছে অনুপ্রেরণা জাগিয়েছিল সত্যিই এই অকাল মৃত্যু দেশের জন্য দেওয়া এক মহৎ কাজ হয়ে উঠেছিল সেই সময়কার দিনে যা আজও সবার কাছে উজ্জ্বল হয়ে আছে সেই দিনটি। বালক ক্ষুদিরাম প্রতিটি বাঙালির ভারতবাসীর কাছে চির স্মরণীয় হয়ে থাকবে আজীবন। ভারতবর্ষে কে স্বাধীন করার জন্য তার যে অবদান তার যে আত্মত্যাগ বলা যায় তিনি বীর তিনি মহান তিনি সেই ক্ষুদিরাম যা প্রতিটি যুবককে অনুপ্রেরণা জোগাবে। ভারতবাসীর কাছে ক্ষুদিরামের এই অকাল প্রাণ সত্যিই দুঃখের কষ্টের তিনি চলে গেলেন শহীদ হিসেবে। বাঙালি তথা ভারতবাসীর মনে প্রাণে এক উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে বেঁচে থাকবে। সত্যি তিনি অমর হয়ে থাকবেন প্রতিটি বাঙালি ভারতবাসীর কাছে। এক পর্যায়ে তিনি স্বাধীনতা আন্দোলনের সূচনাকালের তার যে আত্মত্যাগ তা ভোলার নয় সত্যিই তার মত মানুষ স্বাধীনতা আন্দোলনে প্রাণ দেওয়া এক বীরের সম্মান বলা যায়।
"তুমি বীর তুমি মহান তুমি সেই ক্ষুদিরাম তুমি ভারতবর্ষকে স্বাধীনতা করার জন্য দিয়েছে প্রাণ করেছ আত্মত্যাগ সত্যিই তুমি এক মহান বীর ভারতবাসীর কাছে একটি শ্রেষ্ঠ সম্পদ
প্রতিটি বাঙালি ভারতবাসীর কাছে তুমি মনে প্রাণে অমর অমর"।
মৃতুঞ্জয়
অগ্নিমিত্র
যে হাসতে হাসতে মরতে পারে,
মৃত্যুও তার কাছে মানে হার;
অমর শহীদ হে ক্ষুদিরাম ..
প্রভাতে তোমায় নমস্কার ।
দেশমাতৃকার পদে ছিল নিবেদিত
তোমার তাজা তরুণ প্রাণ
মৃত্যু সে তো মৃত্যু নয় গো,
অমরত্বেরই এক সোপান!
তোমার মতো দামাল ছেলে
আজও দেশের যে দরকার,
জীবন পণ করতে পারে
সহজে এমন দেখা যাবে আর ?!!
কবিতাঃ
ক্ষুদিরাম বসু
জুয়েল রূহানী।
গল্প শোনো বীর সেনা এক নাম ছিল ক্ষুদিরাম,
বীর সেনা এই মহান পুরুষ ভারতবাসীর সম্ভ্রম!
পিতা-মাতার কোল জুড়ে সে ছিল যে আদরের,
মায়ের কোলে ক্ষুদিরামের জন্ম দেশ দরদের!
জন্ম থেকেই বিপ্লবী সুর ক্ষুদিরামের প্রাণে,
তাইতো আপন জীবন সপে মার্তৃভূমির টানে।
প্রাণের মায়া তুচ্ছ করে বীরদর্পে ছুটে যায়,
অসাধ্যকে সাধন করে মনে নেই মৃত্যুর ভয়।
কিংসফোর্ড হত্যার দায়িত্ব নেয় ক্ষুদিরাম নিজ কাঁধে,
একদিন বড় গাছের কাছে থাকে যে ওত পেতে।
কিংসফোর্ড যখন গাড়ি নিয়ে আসে সেই সে পথে,
কিংসফোর্ড এর গাড়িতে বোমা ছুড়ে সাথে সাথে।
কিন্তু সেথা ছিল ইংরেজ মহিলা ও মেয়ে,
ক্ষুদিরামের ফাসি হলো সেই সে হত্যার দায়ে।
ফাসির আগে ক্ষুদিরামের শেষ ইচ্ছে কী ছিল?
বোমা তৈরী শিখে দিব হেসে বলে দিল।
শেষ ইচ্ছে তাঁর হয়নি পূরন ইংরেজদের বিচারে!
হাসি মুখে ক্ষুদিরাম যায় এই পৃথিবী ছেড়ে!
ক্ষুদিরামের আদর্শ আর জন্মভূমির মায়া,
ক্ষুদিরামের স্মৃতি স্বরে কাঁদা মাটি ছাঁয়া!
বীর সন্তান ক্ষুদিরাম
অনাদি মুখার্জি
ভারত মাতার ছোট্ট বীর সন্তান ছিলে তুমি,
দুই চোখে তোমার স্বপ্ন ছিল স্বাধীন হবে স্বদেশ ভূমি।
কিশোর বয়সে স্বদেশ আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পরেছো,
ক্যাডিন সাহেবকে মারতে গিয়ে ধরা পরেছো।
তবুও বাজতো স্বাধীনতার সুর তোমার কন্ঠে,
একবার বিদায় দে মা ঘুরে আসি তুমি তো বলেছিলে।
তোমার স্বপ্নই সত্যি হয়েছে আজ,
মাতৃভূমি মনে রেখেছে তোমার অবদান।
আজ তোমার শহীদ দিবসে জানাই আমি প্রণাম,
মাত্র আঠারো বছর বয়সে হারিয়েছো তোমার প্রান।
সারা জীবন ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে,
তোমার সংগ্রামের কথা একদিন সারা বিশ্ব জানবে।
অমর ক্ষুদিরাম"
বিমান প্রামানিক
প্রফুল্য চাকীকে সাথে নিয়ে
রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে ছিলে
গোপনে এক খবর পেয়ে
কিংসফোর্ডকে মারবে বলে।
এমন সময় এলো গাড়ি
ছুড়ল বোমা গাড়ির পানে
ছিল তাতে সাধারন যাত্রী
তারাই নিহত হল সেখানে।
প্রফুল্য চাকী হলো আত্মঘাতী
ক্ষুদিরাম শেষে পড়ল ধরা
বিচারে তার হলো ফাঁসি
অগ্নিশিশুকে হারালাম আমরা।
ফাঁসির মঞ্চে দাঁড়িয়ে তুমি
বলে গেলে বন্দেমাতরম
তোমার রক্তে রাঙা ভারতভুমি
তুমি অমর, তোমারে সেলাম।
অগ্নিশিশুর নাম
জগদীশ মন্ডল
ব্রিটিশ রাজের অত্যাচারে
কাঁপছে শহর গ্ৰাম,
দেশ মাতাকে রক্ষার শপথ
এগিয়ে ক্ষুদিরাম।
অত্যাচারী কিংসফোর্ডের
মৃত্যু পরোয়ানা,
কাঁধে তুলে এগিয়ে গেলেন
কে আর করে মানা।
অন্ধকারে ফিটন গাড়ি
চিনতে পারলে না যে
মারলে বোমা মরলো যে জন
সেজন শত্রু না যে।
বীর বিপ্লবী স্বাধীন প্রদীপ
সামনে দিলে জ্বেলে,
আর কোথায় পাবো বলো
তোমার মতো ছেলে !
ধরা পড়ে ফাঁসির মঞ্চে
শহীদ ক্ষুদিরাম,
বছর বছর হৃদে লিখি
অগ্নিশিশুর নাম।
অনুগল্প
অসমাপ্ত
তৃণা মুখার্জী
গল্পটা চেনা হলেও বাস্তব। পাশের বাড়ির জয়ন্ত সেই ছোটবেলা থেকে আমার লেখার অনেক বড় ভক্ত। কদিন থেকেই ও অসুস্থ। কিডনি নষ্ট হয়ে গেছে । ভেলোরে যাওয়ার আগে আমার কাছে আবদার করে বলল - আমাকে নিয়ে একটা গল্প লেখ না । সেখানে যেন আমি সুস্থ হয়ে যায়। আর সেরে এসে আমি নিজে আমার গল্পটা পড়বো। লিখে ফেললাম গল্প । এখনই শুনলাম, জয়ন্ত মারা গেছে। আমার গল্পের শেষটা অসমাপ্ত রয়ে গেল তাই গল্পটাও আর ছাপানো হলো না।
The Perennial of evolution
Dr.Mahitosh Gayen
The day will come when no one else will
Don't say, I want to chase you,
Can't, tiring witty life time
One day he will be lost in the path.
That twisted chest pain will be lost,
Restlessness, insomnia, nightmares,
Handcuffs of unknown fear, after disgust
That warm embrace of old Shivtala.
Everyone has to get lost one day
Someone loses at the bend of the stealth,
Some lose in invisible alayya, some
In the thick darkness, in the whirlpool of solitary nature.
Someone in love, in a crowd of people ...
When the time comes, you and I are all lost
I will go in a hurry, some of them will be released and come back
I will come to my own address, independently.
Then no one will say, yours
I can't chase him, release unfading.
People will walk in fear of light, birds will sing
Songs, flowers blooming in the trees, songs of liberation in the air.
One day, India is the epidemic-free winner
He will shout and say - to lose you
No, you desperately need it today ...
No one will dare to chase you.
স্মৃতির নির্যাতন
মৌসুমী গুহ রায়
জীবনের ব্যপ্তি, মনের সুদূরতা
কবিতাকে দিয়েছে নীরবতা।
মন চলে যায় গহন বনে
মনের আঁধার জীবনে।
জীবনের গলিঘুঁজি, মনের অন্ধকার
স্মৃতি কে করেছে বিষণ্ন, ভার।
ভালো লাগে না স্মৃতির নির্যাতন
মনের উপর উৎপীড়ন।
কবিতা, ঈশ্বর, জীবন
আমার মনকে করেছে মন্থন।
মন্থনে উঠে আসে বিষণ্নতা
হৃদয় কে দিয়ে যায় নম্রতা।
ধর্ম সংস্থাপনে
বিপ্লব গোস্বামী
অধর্মের বিনাশ আর
ধর্ম সংস্থাপন তরে,
মথুরায় জন্মিলেন প্রভু
বিষ্ণু কৃষ্ণ অবতারে।
কংসাদি অসুর সব
প্রভু করিয়া সংহার,
করিলেন ধরা মাঝে
ন্যায় ধর্মের প্রচার।
করিতে দয়াল প্রভু
ত্রিলোকের উপকার,
পার্থের সারথী হয়ে
করলে অধর্মী সংহার।
এ ধরা মাঝে আবার
অধর্ম,অন্যায়,অবিচার
আবিভূত হও প্রভু
লয়ে নব অবতার।
নিজ করে করো প্রভু
সব অধর্মী সংহার,
আবার করো এ ধরা মাঝে
সত্য-ন্যায় ধর্মের প্রচার।
মন
হামিদুল ইসলাম
তোমার শাসনে প্রতিদিন
বিদ্ধস্ত মন
জীবনের মানে বুঝি
নয় তো জীবন ।।
স্মৃতিগুলো মুছে যায়
শাসনের চাপ
হৃদয় রুক্ষ এখন
সমুদ্রে দিই ঝাঁপ ।।
বেদনার সমুদ্রে ভাসে
ঝুলন্ত দুপুর
ঝুল বিছানায় পড়ে থাকি
তোমার ছন্দ ভাঙে নূপুর ।।
তোমার ভালোবাসা মানেই
শাসন
তবু সে শাসন মানি
কখনো আঘাতে জর্জরিত দেহ আর মন ।।
কবিতা : কাল্পনিক!
বিশ্বজিৎ কর
তোমার স্বপ্নের কণাটুকু -
আমায় যদি দিতে,
সাথী হ'তাম আমি -
তোমার নিঝুম রাতে!
রাত যেত হারিয়ে -
বেহিসেবি সুরে,
অপলক চাউনি আর-
উষ্ণতায় ভরে!
নীরবতা সাক্ষী হ'তো-
তোমার-আমার মিলনে,
স্পন্দিত দু'টি হৃদয়-
প্রেমেরই আলিঙ্গনে!
বন্যার তোড়ে
মোহাম্মাদ আবুহোসেন সেখ
বৃষ্টির জলে সব সাদা থৈ থৈ
শহর নগরের পুকুর রাস্তা সমান
ঘর গুলো সব যাচ্ছে হেলে
গাড়িগুলো দিচ্ছে ডুপ জলে।
শহর নগরের ক'জন লোক
পালাচ্ছে নৌকার পিঠে বসে
কতো মানুষ হাবুডুবু খাচ্ছে
তৈলে যাচ্ছে বৃষ্টির কারনে।
নন্দ বেচারা বাঁচার আসায়
নৌকার দিকে হাতদুটি বাড়ায়
গাড়ি ভিতর থেকে বলছে কেউ
বাঁচাও বাঁচাও বাঁচাও।
নৌকায় বসে আছে দেখো
সদা গোঁদা মনের সুখে
বাকি সব বলছে আ হা রে
ওদের একটু নও তুলে।
শহর নগরের মানুষ বলছে সব
যুদ্ধ করার ইচ্ছা আছে কার
নেমে পড় কররে উদ্ধার
ভরাডুবি জলের মাঝ থেকে।
কবিতা
সময় এখন
মিনতি গোস্বামী
সন্ন্যাসীর কৌপিন নিলামে ওঠে বিক্রি মায়ের বাৎসল্য
কলম বিক্রি হয়েছে আগেই কবির এখন বৈকল্য
দেশের সন্তান বেকার সব গিলছে যত চুটকি
মানুষ ভুলে গেছে স্রোত জীবন শুধু ফুটকি।
সইতে সইতে শুনেছিলাম কেউ কেউ টিকে রয়
ভাতের গন্ধ মৌ মৌ করলে কবিতা হয়
রুটিতে টান পড়লে ক্ষুধার রাজ্যে পৃথিবী গদ্যময়।
আমার দিবাকর
আব্দুল রহিম
বিদ্রোহী কবি তুমি কাজী নজরুল ইসলাম
তোমাকে জানায় প্রথমে শত শত সালাম
তোমার বিদ্রোহী বিষের বাঁশির আঘাতে
মানুষ আজ শিখেছে স্বাধীন ভাবে বাঁচতে।।
বীর মায়ের বীর সন্তান তুমি স্বপ্নের ক্ষুদিরাম
তোমার ফাঁসিতে ফুটেছিল স্বাধীনতার স্বপ্ন
তুমি পুড়িয়েছো রাবণের লঙ্কা,
তুমি জাতির আশা আকঙ্খা।।
নেতাজী তোমার এরূপ কি কারসাজি
আজও আমি উন্মাদ হয়ে তোমাকে খুঁজি
তুমি লাগিয়ছ যে স্বাধীনতার জন্য জীবন বাজী
আজ আমি শরীরের সব রক্ত দিতে রাজি।।
মাষ্টারদা সূর্য সেন তোমার ভালোবাসা অমৃত
প্রতি ছাত্রের রক্তে তুমি থাকবে আজীবন জীবিত
দেশ মায়ের জন্যে কত করছো তুমি লন্ঠন
স্বপ্নের বীর পুরুষ হিসাবে থাকবে তুমি আজীবন।।
কিন্তু বহু কষ্টকর ডুবে গেছে স্বপ্নের সব দিবাকর
আদর্শ আর নেই বেঁচে,আছে শুধু মিথ্যা প্রতিচ্ছবি।।
সার্কাসের ক্লাউনদের হাসি- মজার আড়ালে কত যন্ত্রণা লুকিয়ে থাকে, তার ছোট্ট একটি ছবি
|| হাসিতে ঢাকা যন্ত্রণা ||
"""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""""
সৌম্য ঘোষ
বড় রাস্তার মোড়ে এসে হাঁপাচ্ছে ছেলেটা। বয়েস আঠারো । কিন্তু বাড় বৃদ্ধি যেন থমকে গিয়েছে । দেখে মনে হয় বারো কি তেরো ।
আচমকা ব্রেকের আওয়াজ ।কখন পাশ দিয়ে এগিয়ে গিয়েছে ম্যাটাডোরটা। ছেলেটা টের পায়নি। সম্বিৎ ফিরল ব্রেকের শব্দে। কতগুলো মুখের উঁকিঝুঁকি ।"আমাদের সঙ্গে কাজ করবি?" ছেলেটা অবাক !ওকেই বলছে !" ভালো মাইনে, থাকা-খাওয়া ফ্রি" ।ছেলেটা বিস্ময়ে চেয়েথাকে। এরা কারা ?
সেবার ওড়িশার জসিপুরে তাঁবু গেড়েছিলসার্কাস। তাই কাজের প্রস্তাব যখন এলো, ঢোঁক গিলে বলল , 'রাজি'।
১৯৮৪ সাল" ফেমাস সার্কাস" এ ঢুকে পরল বসন্ত নায়েক ।বাড়িতে বাবা-মা -চার ভাই -এক বোন। অভাবের সংসার ।বসন্ত সিদ্ধান্ত নিতে তাই আর দেরী করলো না ।বাবা-মার প্রবল আপত্তি সত্ত্বেও বসন্ত নতুন পরিচয় হলো জিংক অক্সাইড, নারকেলতেল গোলা সিঁদুরের রং মেখে ফেমাস সার্কাসের জোকার ।নাকওয়ালা , লালমুখো ,ঢোলা প্যান্ট আর ফোলা জামা মানুষটার উচ্চতা মেরেকেটে তিন ফুট ।
হাসতে হাসতে অনেকেরই চোখে জল আসে কিন্তু কাঁদতে কাঁদতে হাসাতে পারা কি অত সহজ? যেদিন সকালে খবর এলো বাবা স্ট্রোকে মারা গেছে ।সেদিনও সন্ধ্যায় সমান দক্ষতায় দর্শকদের হাসিয়ে গেছে, পরস্পর দু'টি শো । হাসির ভিতর যন্ত্রণা কারো চোখে পড়েনি ।
আর পাঁচটা মানুষের মতো তারাও মানুষ কিন্তু দুনিয়ার চোখে ওরা কৌতুকের খোরাকি। প্রেম নেই, ভালোবাসা নেই ।আছে শুধু ব্যঙ্গ ,উপেক্ষা ও বঞ্চনার জীবন ।তবু তাদের হাসাতে হবে নিরন্তর।
হাসির পেছনে কবর চাপা দেয় সমস্ত যন্ত্রণা গুলোকে ।।
তিস্তার পাড়ে
জুয়েল রুহানী
তিস্তার পাড়ে ধূ-ধূ বালুচর
ক্লান্ত কৃষক সেথা,
দিনভর গায়ে ঘাম ঝড়ে দরদর
একটুকু নেই ব্যাথা!
কৃষাণির মুখ সদা হাস্যজ্জল
দু'মুঠো ভাত পেয়ে,
ঘরের ছেলের ঘরে ফেরা হয়
দুপুর বেলা নেয়ে।
ভাঙ্গা ও গড়ার জীবন নিয়ে
করে দিনাতিপাত,
নদী ও জীবন যুদ্ধে তাদের
প্রকৃতির প্রতিবাদ!
কবিতা- মৃত্যু
রুহুল আমিন
চোখের সামনে মরতে দেখেছি
তলিয়ে দিয়েছি কঠিন মাটির তলে
আসবে না ফিরে কখনো
কবর নামক প্রাসাদ থেকে
মৃত্যুকে আমি চিনতে শিখেছি
বুঝতে চেয়েছি পরিমাণ যন্ত্রণাকে
মনে আমার বান ডেকেছে
নয়নে তার পরিচয়
মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে
বেঁচে আছে প্রতিচ্ছবি
ঠোঁটের কোণে মিথ্যা হাসি
ঝলমলিয়ায় চলে
অন্তর আমার ক্রন্দন তায়
ভেজা শিশির কনাতে
মৃত্যু আমার আশেপাশে ঘোরে
আমার তালিয় দিও
কঠিন মাটির তলে
👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇
লেখা আহ্বান
আমাদের পরবর্তী বিশেষ সংখ্যা
"স্বাধীনতা দিবস সংখ্যা"
লেখা পাঠান :- 01 Aug 2020 থেকে 13 Aug 2020 এর মধ্যে
যে ধরনের লেখা পাঠাবেন 👇👇👇👇
১) হাইকু, অনুকবিতা, লিমেরিক, কবিতা
২) অনু গল্প, ছোটোগল্প, গল্প
৩) প্রবন্ধ, জীবনী, স্মৃতি কথা, চিঠি
৪) ইংরেজি:-
Poem, Short story, Story, Essay
• নিদির্ষ্ট কোনো শব্দসীমা নেই
• whatsaap তে টাইপ করে পাঠান
• 9593043577 এই নং তে
• লেখার উপর অবশ্যই উল্লেখ করবেন "স্বাধীনতা দিবস সংখ্যা"
লেখক তালিকা প্রকাশিত হবে 14 Aug 2020
পত্রিকা প্রকাশ করা হবে- 15 Aug 2020
প্রচারে :- সম্পাদক, উপকণ্ঠ
0 comments: