"উপকণ্ঠ 12 আগষ্ট সংখ্যা "
"উপকণ্ঠ প্রাত্যহিক বিভাগ"
(ওয়েব ম্যাগাজিন)
প্রকাশ কাল:-12/08/2020,বুধবার
সময় :- সকাল 11 টা
সভাপতি:- অরুণ কুমার ঘড়াই
সহঃ সভাপতি:- সেক আব্দুল মজিদ
সম্পাদক এবং
প্রকাশক:- সেক আসাদ আহমেদ
যুগ্ম সহঃ সম্পাদক :-
১) ইমরান খাঁন
২) শেখ মণিরুল ইসলাম
সম্পাদকীয় দপ্তর ::-
গ্রাম:- গাংপুরা ডাকঘর:- সাগরেশ্বর
থানা:- রামনগর জেলা:- পূর্ব মেদিনীপুর
সূচক-৭২১৪৪৬ পশ্চিমবঙ্গ ভারত
মুঠোফোন:- 9593043577
🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷
উপকণ্ঠ সাহিত্য পত্রিকা ফেসবুক আইডি লিঙ্কে ক্লিক করুন আর যুক্ত হন আমাদের সাথে
Click Here
উপকণ্ঠ সাহিত্য পত্রিকা এর হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপতে যুক্ত হন লিঙ্কে ক্লিক করে
Click Here
👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇
👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇
সত্য ঘটনা অবলম্বনে রচিত সেক আসাদ আহমেদ এর ধারাবাহিক গল্প.... আজ ষষ্ঠ অংশ প্রকাশিত হল
নিজের পরিচয়
সেক আসাদ আহমেদ
ষষ্ঠ অংশ
সেদিন গভীর রাতে আবার এলেন জেলার সাহেব। একের পর এক সব ঘটনা শুনলেন খালেকের কাছে। খালেক সত্যি নির্দ্বিধায় সব সত্যি ঘটনা খুলে বলল। দুজনেরই চোখে জল ভরে এল। আর এক মূহুর্তের জন্য অপেক্ষা না করে জেলার সাহেব বেরিয়ে গেলেন ।
পরের দুদিন পর পর এসেছিলেন। কিন্তু দীর্ঘ দু-সপ্তাহ আর মেলেনি।
শেষে একদিন এক পুলিশ পাহারাদার এসে বলল— বাইরে এসো
——বাইরে এসো? মানে?
— তোমার সাজা মুকুব হয়েছে
— মুকুব হয়ে গেছে? আরে আরও তো দু'বছর বাকি। যেন বিশ্বাস হয়না খালেকের। কিছুটা বিশ্বাস অবিশ্বাস এর মাঝে সত্যতা লুকিয়ে রয়েছে।
হঠাৎ চার দেওয়ালের মধ্যে মিষ্টি গন্ধে ভরে গেল । গন্ধটা খুব চেনা খালেকের। প্রতি রাতে এই চেনা গন্ধ ঘুম পাড়িয়ে যেত।
— আচ্ছা এতো তাড়াতাড়ি সাজা মুকুব হয়ে গেল কেন?
—তা জানিনা। বাইরে এসো। আমার পিছনে পিছনে এসো। জেলার সাহেবের হুকুম।
পাহারাদারের কথা মতো এগিয়ে চলল খালেক। জেলার সাহেবের ঘরে ঢুকিয়ে স্যালুট করে বিদায় নিল পাহারাদার।
খালেক লক্ষ্য করল সেই নতুন উর্দি পরা লোকটি মাথা নিচু করে চেয়ারে বসে আছেন।
তিনি অন্য উর্দি পরা লোকটিকে কী নির্দেশ করলেন। সে ভাষার কিছু বোধগম্য হয়নি খালেকের।
0666 তো?
——হাঁ জ্বি
— এখানে এসো
কথা মতো উপস্থিত হল খালেক। তিনি সই করতে বললেন।
কেন সে সই করবে? কী ব্যাপার ? সাজা কী সত্যি মুকুব হল। জিজ্ঞেস করবে ভাবলেও সাহস করে উঠতে পারেনি।
সই করল খালেক
হাত দেখাও স্ট্যাম্প দিতে হবে।
তৎক্ষণাৎ জেলার সাহেব বললেন— না - না! আমার কাছে পাঠাও।
জেলার সাহেব নিজের মানিব্যাগ থেকে কিছু টাকা দিলেন এবং বললেন যাও আজই বাড়ি চলে যাও।
হঠাৎ খালেক বলে বসল রাস্তা জানি নে।
জেলার সাহেব তাকে সব বুঝিয়ে দিলেন এবং নিজের ড্রাইভারকে ডেকে পাঠালেন।
ড্রাইভারের সঙ্গে সঙ্গে বাসস্টোপের দিকে চলল খালেক।
আসার হঠাৎ পিছন ফিরে তাকল খালেক দেখল নতুন জেলার সাহেবের দুচোখ দিয়ে জল গড়িয়ে পড়ছে।
চলবে........
বিমলদের ভূতের বাড়ি
আব্দুল রাহাজ
রঞ্জন পবিত্র শুভ আর বিমল ওরা স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষার পর বিমলদের দেশের বাড়িতে গিয়েছিল খুব সুন্দর জায়গা চারিদিকে নদী আর নদী বিমল বললো এই গ্রামটির নাম ফতেপুর ওরা ওখানে আগে জমিদার ছিল এখন সেই বাড়িটা পুরানো হয়ে গেছে ওরা গিয়ে উঠলো ওদের পিসি দের বাড়ি খুব আনন্দ করল এবার রঞ্জন বলে উঠলো চলতো তোদের
পুরানো বাড়িতে যায় বিমল বলল যাবি চল চল একটা বনের ভিতর গাছপালা আবৃত হয়ে গেছে বাড়িটি এখন ওরা তো প্রথমে দেখে ভয় পেয়েছিল পবিত্র বলল এটা ভূতের বাড়ি হয়ে গেছে তো শুভ আবার ভূতকে ব্যাপক ভয় করে ওর হাত পা কাঁপতে শুরু করল বিমল বলল আরে কিছু হবে না চল ভেতরে যায় চল তোরা যখন বলছিস চলএই বারে ওরা ভিতরে প্রবেশ করলো সব যেন ধ্বংসস্তূপের মত বালি ইট-পাথর সব ঝরে ঝরে পরছে বিপদজনক অবস্থায় আছে বাড়িটি শুভ তো ভয় আরষ্ট হয়ে যাচ্ছে রঞ্জন বলে উঠলো এ ছাগল টা কে কেন আনলাম ঠিক বলেছিস তুই বিমল বলল। এর মধ্যে বাইরে আকাশে কালো মেঘ জমেছে সূর্যকে দেখা যাচ্ছে না চারিদিকে কালো হয়ে এসেছে কিছুক্ষণ পর মুষলধারে বৃষ্টি আরম্ভ হল আর বৃষ্টি থামল না এদিকে সময় অনেক হয়ে গেছে খিদেয় ওদের পেট হাহা করছে পবিত্র বলল বিমল দেখ দেখ একটা কলাগাছ কলা গুলো পেকে হলুদ হয়ে আছে চলো ও টাকে সাবাড় করি ওরা চলে গেল সেখানে পেট পুরে কলা ভোজ করলো এদিকে সন্ধ্যা নেমে এলো বৃষ্টি আর থামে না বিমল বলল আর একটু পরেই আমরা বেরোবো এখান থেকে পশ্চিম দিক থেকে দিনহাটা ঘটর ঘটর আওয়াজ হলো শুভ বলল ওরে বাবা কি ওটা হাত-পা বড় বড় মাথাটা বিকৃত আমার দিকে চেয়ে আছে রঞ্জন বলল ধুর আবার কে চল দেখিতো বিমল গিয়ে দেখল সত্যিই তাই শুভ তো দৌড়ানোর জন্য প্রস্তুত পবিত্র বললো পালা পালা ভূত ভূত ওরা বেশ জোরে দৌড়ালো পিসি দের বাড়ির সামনে এসে থামল শুভ বলল কি দেখলাম রে বাবা আমি কাল বাড়ি যাবো তোরা থাক এখানে পবিত্র বলল আরে পাগল আমরাও যাব জল খেয়ে নিয় ওদের এই কান্ড দেখে পিসি হেসে গড়িয়ে গেল বেশি জানত ওই বাড়িতে ভূত থাকে কিন্তু ওদের বলিনি রাতের বেলা খাবার সময় বলল শুভ তো ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে আরষ্ট হয়ে যাচ্ছে একটা ওষুধ এনে খাইয়ে দিল বিমলের পিসি আর বলল ওই বাড়িটা এখন ভূতের হানা বাড়ি পিসি তখন বলল তোরা কি কাল বাড়ি যাবি শুভ বললো হ্যাঁ হ্যাঁ কাল ভোরে যাব আমরা এরপর ওরা বাড়ি চলে এলো। তারপর ওর সব বন্ধুদের সাথে বলল তারপর থেকে বিমলের ভূতের বাড়ি সম্বন্ধে সবাই বিমল এর কাছে ভিড় জমাতো এইভাবে বিমল দিয়ে দেশের বাড়ি যে ভূতের বাড়ি তা সবাই জেনে ছিল।
জন্মাষ্টমী
আভা সরকার মন্ডল
ভাদ্রমাসের কৃষ্ণপক্ষ
অষ্টমী নাম তিথি,
দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায়
কাঁপছিল বন বীথি।।
অষ্টম গর্ভ দেবকী মার
কংসের পাহারাতে,
ছিল তবু ভবিতব্য
পারেনি এড়াতে।।
দুষ্ট দমন, শিষ্ট পালন
উদ্দেশ্যটা নিয়ে,
জন্ম নিলেন স্বয়ং ঈশ্বর
মথুরাতে গিয়ে।।
দ্বাপর যুগে পৃথিবীতে
কৃষ্ণ রূপে এসে,
দেখিয়েছেন রাসলীলা তাঁর
মানুষ ভালোবেসে।।
জন্মাষ্টমী নামে কৃষ্ণের
জন্মদিন হয় পালন,
ভগ্বদ গীতার তত্ত্বকথা
বুকে করে লালন।।
কবিতা :
আমার রোদ্দুর!
বিশ্বজিৎ কর
নাম জিজ্ঞাসা করতেই,
এক হৃদয় হাসি-"রোদ্দুর"!
এক লহমায় লাগল ভালই-
যেন ভরা যৌবন,ঘর্ষণের নয়,
সহজাত উষ্ণতা!
অনুভূতিতে রোমাঞ্চ,ভাবনায় কামনা,পরশে একাকার!
জীবন এখন জ্বলছে যৌবনের উচ্ছ্বাসে,আলিঙ্গনের মত্ততায়,বেহিসেবি কামনায়!
কে জানে,কেমন আছে রোদ্দুর!কতদিন খোঁজ নেই!
পারিজাত
মৌসুমী গুহ রায়
পারিজাত ফোটে স্বর্গীয় গন্ধে,
পৃথিবী ঘুরে চলে আনন্দে।
মনের মধ্যে থম ধরা আকাশ,
বুকের ভিতর বাতাস।
আসছে পুজোর মাস,
ঠাকুর দেখা অভ্যাস।
দিগন্তে জ্বলে আলো,
মনের ভিতর কালো।
আকাশ আজ নীল,
ভরাট খাল বিল।
ঘরের ভিতর জীবন,
কবিতায় ভরে মন।
ব্যথা
হামিদুল ইসলাম।
ব্যথার রাজত্বে বাস
অব্যক্ত ভাবনাগুলো
সমুদ্র মন্থন আবার কবে হবে
জানি না পৃথিবী শেষ কবে
তবু পৃথিবী আছে পৃথিবীর মাঝেই ।
মৃত্যু ভয়ে কাতর এখন
ঘরবন্দি মানুষ
আজ আছি কাল নেই
নেইয়ের রাজত্বে বাস আমাদের অসুখ
বুকে পুশি সে অসুখ দিনরাত ।
এসো একদিন বেড়িয়ে আসি
নদী থেকে মোহনা
যেখানে পড়ে আছে পিয়জনের লাশ
যে লাশের হদিস কেউ রাখে না
এসো তাদের জন্যে একটু তর্পণ করি ।
জলে নামি
বৈশাখী মেঘে আকাশ ছেয়ে যায় হঠাৎ ।
কবিতা
কবি
মিনতি গোস্বামী
আমি
শুধুই কবি!
খাপ পঞ্চায়েতের মোড়োল
সবার বিছানার খবর রাখি
ফেসবুক টুইটারে বিচারের সভা বসাই
ধুনুরির মত ধুনে দিই জমাট তুলো।
ভাষ্কর্য মানে জানি জমাট মলিন ধুলো ।
রঙে রঙে চুবিয়ে অক্ষর সাজাই
সাহিত্যকে সতীপীঠের আখড়ায় ঢাকি
জারি তকমার কোঁদোল
শুদ্ধ ছবি
দামী।
বিভাগ :--- নিবন্ধ
সম্পর্ক
অধ্যাপক সৌম্য ঘোষ
"সম্পর্ক"----- এমন একটি শব্দ যার দ্যোতনা অনেক বেশি ।গভীরতাও অনেক । সম্পর্ক--- শব্দটির মধ্যেই লুকিয়ে আছে হাজারো অর্থ ।সম্পর্ক মানেই মায়া, আন্তরিকতা টান, ভালোবাসা, মমত্ব ।আমরা যে সম্পর্কে প্রাথমিক ভাবে আবদ্ধ সেখানে প্রথমেই চলে আসে জেনেটিকালি দাদু -ঠাকুমা ,বাবা -মা ,দিদি- দাদা- ভাই -বোন ইত্যাদি অর্থাৎ পরিবারের কথা। আছে স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক ।এর বাইরে যে পৃথিবী আছে সেখানে মনের অনুভূতি একগুচ্ছ মিলনে আরো কত মানুষ চলে আসে তৈরি হয় সম্পর্ক ।
কিন্তু শুধুই কি মানুষের সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক রচিত হয় ? তা তো নয়। যেকোন বিষয় সময় ,স্থাপত্য ,নদী ,বালুতট ,গাছ- ফুল- পাখি -------- সম্পর্ক সবার সঙ্গে হতে পারে। প্রয়োজন গভীর অনুভূতি ।
সম্পর্কের কত প্রকারভেদ আছে তার সংজ্ঞা আমার জানা নেই ।সম্পর্ক নিঃস্বার্থ হলে দীর্ঘস্থায়ী হয় ।স্বার্থযুক্ত সম্পর্ক ভঙ্গুর ।একটি সম্পর্ক গড়ে তুলতে গেলে দরকার সততা ,বিশ্বস্ততা, স্বচ্ছতা ,বোঝাপড়া এবং অবশ্যই দায়িত্ব ।
"সম্পর্ক " বিষয়ক গবেষনায় " The Proceedings Of National Academy Of Science , Canada" মন্তব্য করেছে : " ....... একজন মানুষ তার সম্পর্ক নিয়ে কতটুকু সন্তুষ্ট বা সঙ্গীর প্রতি তার আন্তরিকতা কতটুকু এর উপরেই সম্পর্কের মান নির্ভর করে "। গবেষণায় এও বলা হয়েছে ,একজন মানুষের ব্যক্তিগত বৈশিষ্ট্যের উপর সম্পর্ক নির্ভরশীল ।ব্যক্তিগত বৈশিষ্ট্য গুলি হলো , প্রাত্যহিক জীবনযাত্রা সন্তুষ্টি ,নেতিবাচক মাত্রা, হতাশা ,পারস্পরিক বোঝাপড়া ও মেলামেশা ইত্যাদি ইত্যাদি ।।
কালবৈশাখী
রঞ্জনা রায়
ওই দুরন্ত কালবৈশাখী ছুটে আসার মুহূর্তে
আমি তাকিয়ে ছিলাম সেই নিমগ্ন চোখের দিকে।
সেই শান্ত চোখের ঘন ছায়ার আশ্রয়ে
উন্মত্ত তাণ্ডবের ছন্দপতন
সৃষ্টিবীণায় স্রষ্টার তান।
অনুভবে এক দৃঢ় আলিঙ্গনের ঐশ্বর্য উৎসব
মগ্নচেতনায় মন্দ্রিত হয়
পবিত্র গায়ত্রী স্তব।
কল্পনায় তুমি~ ২
অলোক রায়
যাই হোক কিছু তো একটা বলতে হবে,
কী বলি কী বলি, ভাবছি তখনো।
Hmm ! কেউ তো মজাও করতে পারে সে সময়,
কারণটা যে সঙ্গীন ছিল এমনটাও নয়।
সাদা মনে বলে দিলাম Wrong
Number !
সাথে কী যেন জিজ্ঞাসাও করলাম
তার উপর আবার বিভিন্ন কথা জানার আবদার।
কি যেন কি ভেবেছিল মেয়েটি তখন মনে মনে,
অবাকও হলাম সেদিন নিজেকে ভেবেই,
সহজ, সরলতা এসব কি আমার স্বভাবেই।
কোনো কালেও তো এমন হয়নি আমার সাথে
ক্লাসে গিয়েও মন বসলো না,
বিগত রাতের কথাই...
বারবার যে মনের কোণে ভাসে।
নিজের মন আর ব্যক্তিত্বের দ্বন্দ্বে পড়লাম,
মন বলে একরকম, আর চিন্তা হল অন্যরকম।
কেমন যেন কল্পিত সিনেম্যাটিক চিত্রায়ন!
ভীষণ ভাবে ফুটে উঠেছিল তার বাস্তবিক রূপায়ণ!
ভালো ছেলে! সবার কাছেই ভালো
কি যেন কী ভেবে মেয়েটি একদিন
কিছু কটু কথা শুনিয়ে দিল।
কেন জানি না তথাপি যাইহোক
তাঁর কথাগুলো ভীষণ রকম মনে ধরে ছিল।
হয়তো চারপাশের ঘটনা বহুলতাই প্রকাশ ঘটেছিল,
যা হোক, বড়োই চিন্তাগ্ৰস্থ মনে আমার
কি জানি তখন কি হচ্ছিল।
রূপগ্রাহী
আরশাদ আল গালিব
বাংলাদেশের ছেলে আমি,
বাংলায় কথা বলি।
বাংলা ভাষা কি যে মধুর
শুনতে চমৎকার।
এই ভাষারই জন্য যে
দিয়ে গেল তারা প্রান।
এই গর্ব নিয়ে যে বুকে,
ছুটছি যে আমি জগৎ জুড়ে।
শেষ নয় শেষ নয়
আরো আছে ভাডি।
বিশ্বজোড়া খ্যাতি আমার
অতিথি পরায়ন আমি।
আসবে যখন বিদেশ থেকে
সমাদর করব মোরা হৃদয় থেকে।
একবুক ভালোবাসা আছে মোর বুকে,
এটাই আমি দেই বিলিয়ে সারা বিশ্বের মাঝে।
এসব দেখে ভাই,
সারা বিশ্ব যে গুন গায়।
কি আর করি ভাই,
জবাব যে আর নাই,
মুচকি হেসে তাই রূপের অতলে তলাই।
👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇
লেখা আহ্বান
আমাদের পরবর্তী বিশেষ সংখ্যা
"স্বাধীনতা দিবস সংখ্যা"
লেখা পাঠান :- 01 Aug 2020 থেকে 13 Aug 2020 এর মধ্যে
যে ধরনের লেখা পাঠাবেন 👇👇👇👇
১) হাইকু, অনুকবিতা, লিমেরিক, কবিতা
২) অনু গল্প, ছোটোগল্প, গল্প
৩) প্রবন্ধ, জীবনী, স্মৃতি কথা, চিঠি
৪) ইংরেজি:-
Poem, Short story, Story, Essay
• নিদির্ষ্ট কোনো শব্দসীমা নেই
• whatsaap তে টাইপ করে পাঠান
• 9593043577 এই নং তে
• লেখার উপর অবশ্যই উল্লেখ করবেন "স্বাধীনতা দিবস সংখ্যা"
লেখক তালিকা প্রকাশিত হবে 14 Aug 2020
পত্রিকা প্রকাশ করা হবে- 15 Aug 2020
প্রচারে :- সম্পাদক, উপকণ্ঠ
0 comments: