মঙ্গলবার, ১০ নভেম্বর, ২০২০

উপকণ্ঠ প্রাত্যহিক ওয়েব ম্যাগাজিন- 10/11/2020

 উপকণ্ঠ প্রাত্যহিক ওয়েব ম্যাগাজিন- 10/11/2020

Upokontha Web Megazine- 10/11/2020


*********************************

আপনার ব্লগ ওয়েব সাইটতে  বিজ্ঞাপন লাগিয়ে ইনকাম করতে চাইলে নীচের লিঙ্কে ক্লিক করুন 

100% ইনকাম ও  Real payment 

**********************************

"উপকণ্ঠ সাহিত্য পত্রিকা"
                 (ওয়েব ম্যাগাজিন)     

প্রকাশ কাল:-10/11/2020, মঙ্গলবার
               সময় :- রাত 6 টা. 15 মি:


সভাপতি:- অরুণ কুমার ঘড়াই
সহঃ সভাপতি:- সেক আব্দুল মজিদ

সম্পাদক এবং
প্রকাশক:- সেক আসাদ আহমেদ

যুগ্ম সহঃ সম্পাদক :-
                  ১) ইমরান খাঁন
                  ২) শেখ মণিরুল ইসলাম


সম্পাদকীয় দপ্তর ::-
গ্রাম:- গাংপুরা ডাকঘর:- সাগরেশ্বর
থানা:- রামনগর জেলা:- পূর্ব মেদিনীপুর
সূচক-৭২১৪৪৬ পশ্চিমবঙ্গ ভারত
মুঠোফোন:- 9593043577

✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒




নাম  কাব্য
  এ কেমন বাহানা?
      সুস্মিতা দে

বাঁধা ছাড়া জীবন চলে না জীবনের
নিয়ম সাড়া জীবন সব সমস্যার হয়না
সমাধান এই টাই সমীকরণ ।
দেওয়ালে পিঠ ঠেকে যায় পড়ে যাই
আবার  উঠে তবেই বিবেক কথা বলে ।

সমস্যা ফেলে পালিয়ে বলি
আজো কেন মেয়েরা বলে না
আপন সন্তান বাইলোজিকাল
মা বাবা সব কেন তা হবে কেন ?
ভাবেন না নেবো আমি ।
অনাথ আপন সন্তান স্নেহে।

দরিদ্র আমার তোমার 
দেশ আমরাই উদাহরণ
হলাম না আমরা সুসন্তান
আমরা আবেগ বিবেকের 
ভাগ করতে অনেক ভাগ টুকরো
করে বুঝতে পারছি না নিজেরা
করছি  দন্ব ভাঙছে দেশ।

বিধ্বস্ত বিধ্বংসী অগুনতি
অগ্নিসংযোগ অগ্নিকাণ্ডে
ধূলিসাত্ দেখি। সেই চোখে দেখি
হাজার টাকার টিকিট কেটে
চোখের বালি সিনেমাটি।

বিপন্ন নেই অস্ত্র হাতে এইটা
বাহানা আমি কি দূর্গা অস্ত্র
সজ্জিত ত্রিশূল হাতে করবো
সৃষ্টি আর ধ্বংস ,আমরা

গার্গী মৈত্রী সীতার মতো
  উপমা থাকতে পাশের ঘরে
মানুষ টি অসুস্থ জানি ।
আজ নয় করোনা তার আগে
অনেক মানুষ আগেই চলে
গেছে বিনা চিকিত্সাতে সময়
হয়নি না মন হয়নি আবার
নতূন করে গড়া দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগি।





ঋতুর বিবর্তনে
       শান্তি দাস

ঋতুর বিবর্তনে আজ পেরিয়ে যায় বছর,
ঋতুর বিবর্তনে আজ উষ্ণতার করুন অভাব।

গ্রীষ্মকালের দহন আর উষ্ণতার প্রখর তাপ,
ঋতুর বিবর্তনের ফলেই তো তা ঘটে।

এই তো প্রকৃতি চলছে বিবর্তনের ধারায়,
ঋতুর বিবর্তনে আজ কোকিল কন্ঠে মধুর সুর বাজে।

কোকিলের কন্ঠে ঘটে চলে আতেতিয়তার আবির্ভাব,
আভাস-বাহী,নানা অস্থায়ী বন্ধুর আগমন।

ঋতুর বিবর্তনে গাছে গাছে ফুল ফোটে,
কুঁড়িতে কু্ঁড়িতে নতুন সবুজের আগমন।

ঋতুর বিবর্তনেই ধ্বংস ও আবির্ভাব ঘটে,
বিবর্তন শুধু ঋতুর,অহংবোধের ঘর বেধো না...

ঋতুর বিবর্তনেই অহং ধংস অভিসম্ভাবী চিরন্তন সত্য,
দেখবে সবাই নতুন সূর্যের আলোয় ভোরের কাকের ডাকে স্বপ্ন ভাঙার পর...






রাখী  
     বদরুদ্দোজা শেখু


সেই রাখীটি দিয়েছি রেখে সযত্নে সিন্দুকে ।
মমতা-মাখা ভালবাসায় মূর্ত আছে বুকে ,
বিদায়-দিনে দিয়েছিলেন কমলেশ শর্মা-দি ----
দেউড়ি গ্রামের পাহাড়ি বধূ , কালেভদ্রে বাঁধি
কব্জিতে তা , বাস্তবে নয়, হয়তো মনেমনে,
অপার্থিব আনন্দ এক অন্তঃকরণে
ছড়িয়ে পড়ে , অনুভূতি রিনরিনিয়ে উঠে
জীবন-জ্বালার কাঁটার ঝোপে স্মৃতির গোলাপ ফুটে
অগোচরে, বিকীর্ণ হয় তার সুষমার শিখা
দেশান্তরে , সেই রাখীটি প্রীতির স্মরণিকা ।
দুয়েক দিনের পরিচিত গম-রঙা মুখখানি
হৃদয়ে তাঁর ফুলের মতোই মূর্ত অভিমানী
সেই ঘটনার সন্ধিস্থল সিরদী সাঁই বাবার
মন্দিরটায় মন ছুটে যায় ,ইচ্ছে হয় যাবার ,
এটাও আমার দুর্বলতা বলবে তো নিন্দুকে?
বলুক, তবু রাখীটি আছে বক্ষের সিন্দুকে ।।




          বন্ধন
             হামিদুল ইসলাম
               

পূজোর নৈবেদ‍্যি হাতে রাখি
রাখি না দিনের খবর
শকুনগুলো উড়ে বেড়ায় আকাশে
ভাগাড়ের দিকে নজর
ভাগাড়ে জমে আছে মৃত মানুষের অস্থি রক্ত মজ্জা  ।।

পেরিয়ে আসি পিলসুজের আড্ডাবাড়ি
অনেক মানুষের সহবাস
মানুসগুলো আতঙ্কে কাঁপে
পড়ে থাকে তুরুপের তাস
ভুলে যাই প্রতিদিন নৈসর্গিক প্রকৃতি প্রেম  ।।

জীবন যুদ্ধের আখড়াভূমি
যুদ্ধ ছাড়া জীবন জীবনই নয়
এ জীবনকে ভেঙে গড়ি ইতিহাসের পাতায়
অস্থির ভাবনার মোড়কে ভাঙি মিথ‍্যের ঘর সারা বিশ্বময়
ভালোবাসায় চিনে রাখি মানুষ ও জানোয়ার  ।।

মানুষের জন‍্যে মানুষ
জীবনের জন‍্যে জীবন
দুঃখের পাশে সুখের সহাবস্থান
বালির বাঁধে দেখি ভালোবাসার সহমরণ
যেখানে তোমার সাথে আমার পারস্পরিক বন্ধন বরাবর  ।।




পদ্য
     মেঘবালিকার গান
    ডঃ রমলা মুখার্জী

পুব আকাশেে ছাড়ল সবে
      রঙিন মেঘের নাও-
মেঘের রঙে রঙ ভাসিয়ে
      প্রাণের গানটি গাও।
গানের নাও হৃদয় মাঝে
     আনে খুশির পরশ-
আকাশের কানে কানে
     মেঘবালিকার হরষ।
মেঘের মেলা রঙের খেলা
      মনের বুকে ছন্দ,
কবিতার কলি ফোটে
      ঘোচে দ্বিধা-দ্বন্দ্ব।
রাঙা রঙের আলোর ভেলায়
         মেঘবালিকার স্নান-
পাখ পাখালি ভোরের বেলায়
          ধরে মিঠে গান।
ফুরায় বেলা গোধূলি গগন
      পাখিরা ফেরে নীড়ে,
সাগর মাঝে ডুবলে তপন
      আঁধার নামে ধীরে।
মেঘবালিকা ঘুমের দেশে
       স্বপন আঁকে চোখে-
খোকাখুকু ঘুমিয়ে পড়ে
        রাতপরিদের দেখে।





নদী তীর
         আব্দুল রাহাজ

নদীতীরে ভাবি বসে একা
পাখিরা সব দূর আকাশে উড়ে যায়
নিজের অভিসন্ধিতে।
চার পাশ বৈচিত্র্য ভরা দেখতে ভালো লাগে।
মাছ গুলো জলে ঘুরে বেড়ায় আপন‌ মনে।
ফুরফুরে‌ বাতাসে শরীর টা যেন ভালো‌‌ লাগে।
নদী তীর সবার‌ কাছে
হয়ে ওঠে এক রূপে‌ লাবন্যের প্রতীক
আর নদী মা বয়ে‌ চলে আপন তেজে।





প্রকৃতি
       জুয়েল রুহানী

প্রকৃতির মাঝে আমি নিজেকে হারিয়ে,
আনন্দ লভি তব দু'হাত বাড়িয়ে-
ছন্দে এ মন মোর বহুরূপে সাজে
এত রূপ সম্ভার প্রকৃতির মাঝে!

প্রকৃতির মাঝে আমি পেয়েছি যে ছন্দ
মন্দ তাড়িয়ে যাহাযোগায় আনন্দ,
রূপসী এ বাংলাতে মৌ-মৌ গন্ধ-
তার মাঝে নৃত্যের ছন্দ-আনন্দ!

প্রভূর দয়াতে গড়া যত রূপ-সম্ভার,
প্রভূর নেয়ামতে নয় কভূ ফুরাবার!






তুমি ভালোবাসো বলে
             বিপ্লব গোস্বামী

তুমি ভালোবাসো বলে
বৃষ্টি ঝরে শ্রাবনের রাতে।
তুমি ভালোবাসো বলে
শিশির ঝরে কার্তিকের প্রাতে।
তুমি ভালোবাসো বলে
উদাসী কোকিল ডাকে রুদেলা দুপুর।
তুমি ভালোবাসো বলে
শ‍্যামলীর আঁচল মাঝে কুসুমের দোল।
তুমি ভালোবাসো বলে পৃথিবী সবুজ
তুমি ভালোবাসো বলে আমি আজো অবুজ।
তুমি ভালোবাসো বলে আমি কবি
তুমি ভালোবাসো বলে ,ভালোলাগে সবই।




মিনতি গোস্বামীর দুটি কবিতা
(১)

পরিচয়

ধর্ম
হোক ভিন্ন
হোক ভিন্ন জাত
গোত্র হতে পারে আলাদা
মিল না থাকতে পারে লিঙ্গের
তবু মানুষের একটাই জাত সে মানুষ।

মানুষের পৃথিবীতে তার চাই মান হুঁশ
সে শিকার হবেনা কোন বৈষম্যের
লুটবেনা সে পৃথক ফায়দা
ঘটাবেনা অনর্থে রক্তপাত
এই জনালোক
বর্ম।

(২)

মায়া ও ছায়া

মায়া
বাড়িয়োনা আর
চলে যেতে হবে
একদিন সবাইকে এটাই সত্য
গাড়ি বাড়ি শাড়ি নেবনা কানাকড়ি
চলে যাবো একাই মহাশুন্যের মহার্ঘ্য পথে।

বিশ্বাস রেখেছি চিরদিন এই সত্য মতে
পলিথিন শবে নেই কলসি দড়ি
জগৎ সংসারে সব ই অনিত‍্য
যেদিন বুঝবে সবে
থাকবেনা মায়ার
ছায়া।





রুশ বিপ্লব
       উমর ফারুক

লেনিনের উষ্ণ হৃদয় চুমেছিল মাটি
প্রান্তর থেকে সুতীক্ষ্ণ তীর!
যার কোনও বাকি নেই জেগে ওঠা
আছে নদীর প্রবাহধারা
লাল বাহিনীর রকেট দৌড়।
জীবনের দিলরুবায় ওঠে বিপ্লবের সুর ! 
অজস্র মৃত্যুর স্তূপে আবিষ্কার হয় বিপ্লব
গায়ে বিঁধে যায় প্রতিঘাতের কাঁটা,
মিছিলের শেষ বিপ্লবী রক্তের
ঝরা পাতায় লেখা হয় বিপ্লবের পান্ডুলিপি।
প্রাকাণ্ড এক আলো
বিচূর্ণ চাহনির প্রান্তরে
জ্বলে উঠল রুশ; যা প্রগতির দ্যুতি হয়ে
বিপ্লব আলোকিত হয়।
জারের সমাধি সৌধের গায়ে
লেখা হয় রুশ বিপ্লব।





কালো ও আলো
    স্বরাজ পরামানিক

না যদি থাকতো কালো, পেতে কি তোমরা আলো?
নাই যদি হতো রাত , পেতে কি ভোর - সকাল?

অন্ধকার আছে বলেই আলোর খোঁজ করো,
ব্ল্যাক এর সাথে তোমরা সদাই সাদার তুলনা ধরো।

হোয়াইট গডেস আছে বলেই আজও
ব্ল্যাক লিঞ্চড হয়,
বিনা অপরাধে তাচ্ছিল্যের হাততালি শোভা পায়।

বিস্ময় ভরা পৃথিবীতে আজও ভেদাভেদ হয়,
অন্ধকারেতে ভালো ঘুম হয়
তীব্র আলোতে নয়।

তবু তোমার প্রতি ভালোবাসা
এই পৃথিবীতে ম্লান,
তোমার প্রতি শ্রদ্ধা;অস্পৃশ্য, অবমান।

তবু তুমি ক্ষমা করেছ তাদের
যারা করেছে ভুল।
তোমার বক্ষে মৃত্যু বিরাজ
সেখানেই ফোটে ফুল।






ধর্ষিতা মনীষা
    অশোক কুমার পাইক

                 
হাসরথের আকাশে এখন দুর্যোগের ঘনঘটা
বিপন্নতার নগ্ন জোয়ার বিষাদ মলিন ছটা,
নরম মাটির রস শোষণ ক্ষমতা নাই সূর্যের
ছায়াঘন নিঃভৃত পল্লী এখন দখল বুর্জের l

সোনালী মাটিতে রক্তের কালশিটে দাগ মনীষার
শরতের বর্ষণে লাল সে দাগ মোছাইনি চাষার,
শুধু হাহাকার আর করুন কান্না ভাসে হাসরথে
মনীষার ধর্ষণ, জীবন্ত খুন, ছোটে জনরথে l

সেদিন মনীষার দেহের পরে উন্মত্ত ভোজ ঘিরে
কামান্ধ পশুর দল শার্দুল সম খায় যে ছিঁড়ে,
পাশবিক অত্যাচারে ভগ্ন মেরুদণ্ডের হাড়,
ক্ষত বিক্ষত দুর্লভ আত্মা রক্তস্নাত তার l
মনীষার আর্ত চিৎকার ছেদন জিহ্বা বিহীন--
নীরবে নিঃশব্দে লুটেছে যৌবন কামুকরা সেদিন l

দুঃসহ কাতর যন্ত্রনা অসাড় গোপন অঙ্গে --
অন্ধ বিধাতা বজ্রবিহীন থাকেনি তার সঙ্গে;
নিষ্পাপ,নিষ্কলঙ্ক,সোনার মেয়ে সোনালী ক্ষেতে  শান্তির শয়ন শয্যায় কণ্ঠক অভিমান গেঁথে,
কুন্ডলীকৃত জ্বলন্ত চিতায় নির্মম পরিহাসে
নিদ্রা গেলো একরাশ বেদনা বিদুর দীর্ঘশ্বাসে !

ঘরেতে বন্দী স্বজন পরিজন রূদ্রশ্বাসে কেহ
তাদেরই অজান্তে পুড়ে ছাই হলো মনীষার দেহ,
হয়তোও সে অন্তিমবার ডেকে ছিল বাবা মা'র
শোকার্ত পিতা মাতা অসহায় পথ নাই পালাবার l
চতুর্দিক অবরুদ্ধ যেন সপ্তরথীরা ঘিরে
নরপিচাশদের সহায় তারা ওদেরই খায় ছিঁড়ে,
তীব্র যন্ত্রনা বক্ষে, মনীষার  পরিবার শোকে
সকরুণ আর্তনাদে,হা হুতাশে,দেয়ালে মাথা ঠোকে l

কোথা তুমি বেগবান ভয়ঙ্কর দুরন্ত হে বজ্র,
ওই নরঘাতকদের মাথায় পড়ো মানেনা দৈর্য্য;
ওরা সেই দুরাচার, নিকৃষ্ট কীটাণুকীটের দল,
ওরা হিংস্র নরখাদক, সমাজের উৎশৃঙ্খল l
ওরা কুৎসিত, কদর্য আর পাপিষ্ঠ জানোয়ার,
ওরা বেজন্মা, সমাজের শত্রু, ওরা কুলাঙ্গার,
ওরা চরিত্রহীন লম্পট, নারীলোভী শয়তান,
আমরা করি ওদের নির্মম মৃত্যুর সন্ধান l
ওদের দুঃসাহসিক পদদ্বয় যদি না পারো ভাঙতে
দাও কঠিন কঠোর অভিশাপ জীবন না মাঙতে;
আর যদি না পা ।



👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇

লেখা আহ্বান
আমাদের পরবর্তী বিশেষ সংখ্যা  
     "উপকণ্ঠ কালীপূজা সংখ্যা-2020"

লেখা পাঠান :- 21 oct 2020 থেকে 11 Nov 2020 এর মধ্যে



কালীপূজা সংখ্যার জন্য লেখা পাঠান কোনো নির্দিষ্ট বিষয় নেই  যে ধরনের লেখা পাঠাবেন 👇👇👇👇

১) হাইকু, অনুকবিতা, লিমেরিক, কবিতা
২) অনু গল্প, ছোটোগল্প, গল্প 
৩) প্রবন্ধ, জীবনী, স্মৃতি কথা, চিঠি, ভ্রমন কাহিনী
৪) ইংরেজি:-
        Poem, Short story, Story, Essay 


• নিদির্ষ্ট কোনো শব্দসীমা নেই
• whatsaap তে টাইপ করে পাঠান 
• 9593043577 এই নং তে 
• লেখার উপর অবশ্যই উল্লেখ করবেন  "উপকণ্ঠ কালীপূজা সংখ্যা- 2020"  

পত্রিকা প্রকাশ করা হবে- 14 Nov 2020 , বিকাল 3টা (কালীপূজার দিন) 







0 comments: