সোমবার, ৯ নভেম্বর, ২০২০

উপকণ্ঠ প্রাত্যহিক ওয়েব ম্যাগাজিন- 09/11/2020

 উপকণ্ঠ প্রাত্যহিক ওয়েব ম্যাগাজিন- 09/11/2020

Upokonthasahityapatrika.com

*********************************

আপনার ব্লগ ওয়েব সাইটতে  বিজ্ঞাপন লাগিয়ে ইনকাম করতে চাইলে নীচের লিঙ্কে ক্লিক করুন 

100% ইনকাম ও  Real payment 

**********************************

"উপকণ্ঠ সাহিত্য পত্রিকা"
                 (ওয়েব ম্যাগাজিন)     

প্রকাশ কাল:-09/11/2020, সোমবারবার
               সময় :- রাত 8 টা. 15 মি:


সভাপতি:- অরুণ কুমার ঘড়াই
সহঃ সভাপতি:- সেক আব্দুল মজিদ

সম্পাদক এবং
প্রকাশক:- সেক আসাদ আহমেদ

যুগ্ম সহঃ সম্পাদক :-
                  ১) ইমরান খাঁন
                  ২) শেখ মণিরুল ইসলাম


সম্পাদকীয় দপ্তর ::-
গ্রাম:- গাংপুরা ডাকঘর:- সাগরেশ্বর
থানা:- রামনগর জেলা:- পূর্ব মেদিনীপুর
সূচক-৭২১৪৪৬ পশ্চিমবঙ্গ ভারত
মুঠোফোন:- 9593043577

✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒

       কবিতা -  
        ঘুম   ভাঙেনি   
                পিনাকী  মুখার্জী     
          
               হৃদয়  হতে লোলুপ লাভা
                   পোড়ায়  ফুসফুস  !!
            ফল্গুধারা  বইছে আগুন , যেন
                        জ্বলন্ত  তুষ  !!

            ফুসফুসে লেগেছে আগুন উঠছে
                        কালো  ধোঁয়া  !!
             ভাঙেনি ঘুম ওঠেনি ওরা এমনি
                        অবাক  শোয়া  !!

                  মত্ত  নদী অথৈ সাগর
                       ঊষর মরুভূমি  !!
             শরৎ আকাশ ফাগুন বাতাস
                       চাতক  মৌসুমী  !!

             তুমি  দিয়েছো পাহাড়  বুঝিনি
                   ওটাই  তোমার স্বরূপ  !!
              তুমি  অনিয়ত  সকলে ব্যাপ্ত
                   তাইতো  তুমি  বিরূপ  !!




এক


ভাগ্যশ্রী রায়

একই আকাশ


তবু পরবাস


একই নদী


বাঁধ ভাঙ যদি


একই খেয়াল


খানিক আড়াল


একই মন


হাজার শমন


একই ক্ষত


বিষের মত


একই পথ


চেনা শপথ।





ওরা বন্ধু
     আব্দুল রাহাজ

অপরাহ্ণে খেলতে গেলাম ওই মাঠে
প্রথমবারের মতো
হয়ে গেল সব বন্ধুগুলো হল কতসত সব আনন্দ।
দেখতে দেখতে কেটে যায় ওদের সাথে কয়েকটা বছর তারপর কে কোথায় পুকুরপাড়ের আম গাছ তলায় যে খেলাটা হতো হারু দাদুর বাগান থেকে যে আম পাড়া হত সেসব যেন আর হয় না সময়ের তালে তাল মিলিয়ে যেন আমরাই হারিয়ে যায় সময় যেন তরতর করে এগিয়ে চলে ওই বন্ধুদের আর খুঁজে পাওয়া যায় না সেরা মুহূর্ত গুলো যেন কোথাও সূর্যের দুর্বল রশ্মির মত হারিয়ে যায় কোথায় ওরা বন্ধু ওরা বন্ধু তোরা আমার বন্ধু।





ঈশ্বরের কষ্ট
      সুস্মিতা দে

মেঘবালিকা কি হয়েছে মা ?
আজ মন করেছে মা আমি আকাশের সাথে ভাসবো মা,
আমার বুকে বেদনা জমেছে

সব বন্ধু দের সাথে আমার ভাব নেই মা ,আমার অন্তরের কথা মুখে বলেছি কোন সাড়া নেই কেন মা? হৃদয় জুড়ে  হাসে না মধুর হাসি অতীতের কথা , আজ কেন তা শুকিয়ে গেছে মা

সহসা ঝনানা বাজে কতো পায়েলিয়া কাদের ?
কথা শেষ না বৃষ্টি ধারায় ধুইয়ে দিল সব মলিনতা ।মিলেমিশে একাকার নদীর জল করছে টলমল আকাশে রামধনু আঁকা রঙ দেখতে গিয়ে সবাই বৃষ্টিতে ভেজে অসময়ে বৃষ্টি ঋতুর নয় স্বয়ং  ঈশ্বর দিয়েছে ঐশ্বরিক বৃষ্টির আশীর্বাদ ।

করো বিশ্ববাসীর বৃষ্টি তে
গায়ে রামধনু মেখেছে মিশে গেছে মানবের বন্ধু একটি রঙের একাত্মের বন্ধন ।

প্রনাম করি ঈশ্বর দিয়েছে আল্লা দিয়েছে প্রভু দিচ্ছে প্রকৃতি আনন্দে আত্মহারা আজ অন্ধকার হারিয়ে আলো  জ্বলে ওঠে ।
অন্তরের কষ্ট ঈশ্বর শোনে  বোঝেন শাস্তি দিতে সে নিজে অনেক বেশী কষ্ট পায়।

শব্দহীন শব্দ সাড়া পাচ্ছি সুন্দর ছবি আঁকেন মানব হৃদয় জুড়ে জড়িয়ে নাও হৃদয়ে হৃদয়ে ঐশ্বরিকবৃষ্টি ।

ধুয়ে যাবে যতো জমানো আমাদের সকলের পাপ

মা করোনা মুক্ত  হবে?  সংকেত পাচ্ছি  হবে ,পাপের শেষ হলেই হবে।জন্ম নেবে পাপহীন বিশ্বসমাজের স্বজনের বাস।

সময় ধরে  হৃদয়ের ধন সম্পদ ভক্তি ভালোবাসা মানবিক বিবেক বৈরাগ্যের হৃদয়ের রাখি বন্ধন হলে ,প্রভু আসবেন আবার ।

  ঈশ্বর কাঁদছে আমার সন্তানদের মনে ভাব বন্ধন শুরু হলেই। হৃদয় আত্মার সাথে অনুভূতি সাড়াতে হৃদয়ের উথলিছে বারি স্বয়ং ঈশ্বর মঙ্গলময় করুণাময়ী মা কাঁদছে আমাদের অসাড় অস্তিত্বে  , সুন্দর মানুষ হবো উবে যাবে ,করোনা এক মুহূর্তের মাঝে , সর্বশক্তিমান প্রভু  তোমার চরনে শতো কোটি প্রনাম। অবসান হবে জ্বরা জালা যন্ত্রণা ,আসবে  প্রীতি শুভেচ্ছা ভালোবাসা আশীর্বাদে সাড়া অনুভব হলো হৃদয়ের শুভ অঙ্কুর জন্মাবে? মা বল ।







প্রবন্ধ
বিষয় :  অণুকাব্য
""""""""""""""""""""""""""""""""""
সৌম্য ঘোষ
"""""""""""""""""""""""""""""""""""

                    সাহিত্য যে কোন জাতির অভিব্যাক্তি। জাতির আর্তি উঠে আসে সাহিত্যের লিপিতে।বীরত্ব,প্রেম-প্রীতি,দেশমাতৃকার প্রতি ভালবাসা সাহিত্যই বহন করে যুগ যুগ ধরে।বাংলা সাহিত্য বা কাব্য চর্চা শুরু হয় ১২৫০ খ্রীঃ হতে। যার চর্চা আজও  চলছে সময়ের সাথে ।
বাংলা কাব্যকুলে অণুকবিতা বেশ কিছুটা স্থান নিয়ে বসে আছে।প্রাচীন কাব্য চর্যাপদ থেকে আজ পর্যন্ত এমন কোন কবি নেই যে অণুকবিতার চর্চা করেন নি!

                 ইংরেজ কাব্যে ”জিয়োফ্রি চসার” থেকে অারাম্ভ করে ক্যাথি সং পর্যন্ত অনু কবিতা চর্চা করেছেন।পৃথিবীর সব দেশেই অনু কবিতার চর্চা রয়েছে। যেমন অয়ারল্যান্ড, ফ্রান্সে লেমিরিক, জাপানে হাইকু, তানকা, আরবে লতিফা, ঊর্দ্দূতে চার লাইনের লতিফা অণুগীতি কবিতার চর্চা রয়েছে। আমরা লতিফা নামে হিন্দিতেও লতিফার চর্চা দেখতে পাই।

                                 অণুকবিতা
সাধারণতঃ১/২/৩/৪/৫/৬/৭/৮/পঙক্তিতেও হয়ে থাকে। যদিও অনেকেই  মনে করেন অণুকবিতা লেখা খুব সহজ আসলে অত সহজ নয়। দক্ষতার সংগে এই কবিতা লিখতে হয়। একটি কবিতা বিশ লাইনে কবি তাঁর কল্পজগৎ সৃষ্টি করেন, কবির সেই কল্পজগৎ মাত্র কয়েকটি পঙক্তির মধ্যে সীমাবদ্ধ করতে হবে। একমাত্র  দক্ষ কবি ছাড়া অণুকবিতা লেখা অসম্ভব।
পূর্ণাঙ্গ কোনো অণুকবিতার গ্রন্থ আছে কিনা আমার জানা নেই ।
  আমাদের বাংলা কাব্যজগতে প্রাচীন কাল থেকে আজ পর্যন্ত ।  কবি শঙ্খ ঘোষ  থেকে  নির্মলেন্দু গুণ প্রভৃতি অণুকবিতা লিখেছেন। তাঁদের শ্রেষ্ঠ কবিতার রচনাবলীর শেষ কয়েকটি পাতা জুড়ে এই অণুকবিতা রয়েছে বিভিন্ন নামে।যেমনঃ কণিকা, ক্ষনিকা, গোধুলীয়া, ফুল ফুলিয়া, পাতা ঝরা ইত্যাদি নামে। ২-৮পঙক্তিতে।





  রত্নেশ্বর
        বদরুদ্দোজা শেখু


দু'জন কেন ? কোন্ মহিলা ? ঘুরতো সাথে সাথে ?
সব জা'গাতেই বেলেল্লাপন' ? মস্তি আমার সাথে !

লে মর্ জ্বালা ! বেফাঁস প্রশ্ন ! জবাব কিছু আছে ?
সরল কথায় গন্ধ শুঁকে, খেমটাই সে নাচে !
হতবুদ্ধি হাসছি আমি হাসছি অনেক কাল,
রত্নেশ্বর মহিলা হলো !  হাসছে মহাকাল ।

বলবো কা'কে ? শুনলেই তো ? অবিশ্বাসের প্রেত
কোথায় যেন মজ্জা চাটে,ঘাঁটায় রাতবিরেত।

---যা চ্চলে যা ! যা খুশী তাই ভাবতে পারিস তুই ,
স্বতঃসিদ্ধ সঙ্গীসাথীর স্ত্রী-পুরুষ থুই
অপ্রাসঙ্গিক , নবীশ-কালের ছত্রে ছত্রে ছায়া
রত্নেশ্বর দাঁড়িয়ে  আছে দুঁহুঁর প্রতিচ্ছায়া ।।




                 স্বপ্ন
          হামিদুল ইসলাম
            

জলের গভীরে নামি
তোমার জন‍্যে তুলে আনি শাপলা ফুল
পাখিদের সকাল
গানে গানে ছাপিয়ে যায় মনের দুকূল  ।।

হৃদয় আজ আনন্দে আত্মহারা
হারিয়ে যায় আকাশ
পাহাড়ের দেশে ফিরে আসি একদিন
যুঁই মল্লিকায় ভরা বাতাস   ।।

তোমাকে শুঁকে দেখি
গায়ে যুঁই মল্লিকার আস্বাদ
ভালোবাসা তুলে রাখি জামার পকেটে
স্বপ্নগুলো নিখাদ   ।।

জলেভরা আরশিনগর
জলের মাঝে দুর্বৃত্তের বাস
আশাগুলো ডুবে যায়
তবু পেয়ে যাই জীবনের আশ্বাস  ।।

জীবন কোমলতায় পূর্ণ প্রতি পদে পদে
জীবনকে করি যাচাই
স্বপ্ন আছে তাই জীবন বেঁচে আছে
স্বপ্নগুলো কেবল মন ছুঁয়ে যায়  ।।




প্রেমর জন্যে
        আসরাফ আলী সেখ

কথা দিয়ে ছিলে প্রেম করবে দু'জনে  মিলে ,

সাক্ষী ছিলো অনেকে
সার সার দাঁড়িয়ে ,

আলোক বর্ষ ‌দূরে দূর
প্রেম ফুরিয়ে হল চুর ,

ছিনিয়ে নিয়েছে আকাশ বাতাস , ছায়াতে , তুমি ও
কি অপহরণ দলে ?

না না এ হতে পারে না !
আমি কথা রাখিনি ঠিক ই ,,
তবে তুমি কোথায় ?

আমার আজও মনে
পড়ে , কানে বাজে ,
আমার মনে আলোক
বর্ষের দূরে দূরে ;

প্রেম হবে বলে !!



ভোর ৭
       উমর ফারুক

খুঁজে ফিরে এক স্বর
ঝিঁঝিঁদের গান
চাঁদ পৃথিবীর কাছে টেনে আনে দিন
তারাটি দেখা গেছে জলের ভিতর।
আমি চাইনি তারা বলুক কথা;
ভোরের নীরবতা ভেঙে !
ছোট্ট কোকিল আর আধ খাওয়া মাথা
খুঁজে ফিরে তার স্বর
বন্দিনী ও বহুদূরে সোরগোল
গায়ে ঝিঁঝির পোশাক।
শুভ সকালের সমীকরণ
সংকীর্ণ হয়ে গেল ওপারের কুয়াশায়
ভোরের নীরবতায় কর্কশ কাক ডাকে
যায় ডুবে নির্বাক হয় হতাশায় ।





নাচ ময়ুরী
       জুয়েল রূহানী

মন ময়ুরী পেখম মেলে
হৃদ যমুনায় নাচে,
মনের প্রয়োজনে যেন-
স্বর্গ রানী কাছে।

রং বাহরী ডানা মেলে
হৃদয়ে ঝড় তুলে,
তা-ধীন, তা-ধীন নাচ ময়ুরী
মনের অতল মূলে।

মন ময়ুরীর রঙ্গীন পাখা
দেখতে খুব রূপরাসি,
ভূবন মাঝে স্বপ্নে যেন-
স্বর্গ রানীর হাসি!

মন ময়ুরীর ছন্দে নানান
কল্প তরুর ছাঁয়া,
শাখায় শাখায় নাচ ময়ুরী
ছড়িয়ে সব মায়া।



শরতাগম
        সত্যব্রত চৌধুরী

বিদায় লভিলা বরষা রাণী,
কাঁদিল কত সে মোরা জানি  ।
কাঁদিল ঝরিল অশ্রু - ধারা ,
মথিল  ভাসিল  বসুন্ধরা ।।

কাঁদিয়া হাসিল কী অপরূপ !
হাসিয়া ধরিল শরতের রূপ ।
হাসিয়া ভাসিল মেঘের ভেলায় ,
কাশফুল বেশে কী অবলীলায় ।।

শিউলির বাসে উদ্বেলিত হিয়া ,
উদিল সবুজ পাথার ভেদিয়া ।
অমল হাসিতে ধরাও যে হাসে,
সবুজের ঢেউ ধানক্ষেতে ভাসে  ।।

সবুজের মাঝে কৃষকের হাসি ,
সুরেলা বাজে রাখালের বাঁশি ।
শরৎ শিশুর মধু কলতান ,
গগনে গগনে আগমনী গান ।।



অবুঝ মন
       স্বরাজ পরামানিক

আশার তরীর এক ভাগে
হিমশৈলের ধাক্কা লাগে।
হৃদয়ে বিদগ্ধ ব্যথার ভারে
নিরাশার সন্ধে আমার পৃথিবীতে নামে।

কষ্টেরা কাঁদে; চাপা গোঙানির সুরে
ভরে যায় আকাশ বাতাসের রন্ধ্র।
মন যার ভাঙ্গে সেই বোঝে
ভাঙ্গা কাচ জোড়ার কষ্ট।

তবু মন শোধরায় না!
আবার বাইতে চায় রঙিন তরী,
চলার নামই তো জীবন
সংগ্রাম করিতেই মরি।

জানিনা এ অবুঝ মন কবে
ভাবিবে নিজের ভালো সবে,
জানিনা এ রাতের ভোর কবে
নাকি আবারও চূর্ণ হবে?





মিনতি গোস্বামীর দুটি কবিতা
(১
শয়তান ও ভগবান

শয়তান
দল বাঁধলেই
রক্তাক্ত হয় জনপদ
মূহুর্তেই জীবিতরা হয় শব
সাধারণ মানুষের কন্ঠ হয় রোধ
ভালো মানুষ সাজার মহড়ায় দিই খিল।

নিজের অজান্তে নিজের পিঠেই বসাই খ   কিল
হারাতে বাধ‍্য হ ই  নিজের বোধ
প্রতিবাদে কখনো করিনা কলরব
দলছুট আমরাই বদ
অস্ত্র শানালেই
ভগবান।

(২)

আসছে শীত

শীত
আসছে কুয়াশার
হিমেল চাদর ঢেকে
শিশির ঝড়ছে টুপটুপ
চলছে খেলা চারিদিকে চুপচুপ
শীত এলেই জমবে মাঠে মাঠে মেলা।

মিঠে রোদ্দুর পিঠে গড়িয়ে যাবে বেলা
শাল সোয়েটারে খুলবে বাজারের  রূপ
খামারে  সোনালী ধানের স্তুপ
নতুন গুড় মেখে
পিঠে খাওয়ার
রীত ।




👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇

লেখা আহ্বান
আমাদের পরবর্তী বিশেষ সংখ্যা  
     "উপকণ্ঠ কালীপূজা সংখ্যা-2020"

লেখা পাঠান :- 21 oct 2020 থেকে 11 Nov 2020 এর মধ্যে



কালীপূজা সংখ্যার জন্য লেখা পাঠান কোনো নির্দিষ্ট বিষয় নেই  যে ধরনের লেখা পাঠাবেন 👇👇👇👇

১) হাইকু, অনুকবিতা, লিমেরিক, কবিতা
২) অনু গল্প, ছোটোগল্প, গল্প 
৩) প্রবন্ধ, জীবনী, স্মৃতি কথা, চিঠি, ভ্রমন কাহিনী
৪) ইংরেজি:-
        Poem, Short story, Story, Essay 


• নিদির্ষ্ট কোনো শব্দসীমা নেই
• whatsaap তে টাইপ করে পাঠান 
• 9593043577 এই নং তে 
• লেখার উপর অবশ্যই উল্লেখ করবেন  "উপকণ্ঠ কালীপূজা সংখ্যা- 2020"  

পত্রিকা প্রকাশ করা হবে- 14 Nov 2020 , বিকাল 3টা (কালীপূজার দিন) 











1 টি মন্তব্য: