Upokonthasahityapatrika.Com
Upokontha sahitya patrika-23/11/2020
উপকণ্ঠ প্রাত্যহিক ওয়েব ম্যাগাজিন- 23/11/2020
"উপকণ্ঠ সাহিত্য পত্রিকা"
(ওয়েব ম্যাগাজিন)
প্রকাশ কাল:- 23/11/2020, সোমবার
সময় :- রাত 9 টা. 50 মি:
সভাপতি:- অরুণ কুমার ঘড়াই
সহঃ সভাপতি:- সেক আব্দুল মজিদ
সম্পাদক এবং
প্রকাশক:- সেক আসাদ আহমেদ
যুগ্ম সহঃ সম্পাদক :-
১) ইমরান খাঁন
২) শেখ মণিরুল ইসলাম
সম্পাদকীয় দপ্তর ::-
গ্রাম:- গাংপুরা ডাকঘর:- সাগরেশ্বর
থানা:- রামনগর জেলা:- পূর্ব মেদিনীপুর
সূচক-৭২১৪৪৬ পশ্চিমবঙ্গ ভারত
মুঠোফোন:- 9593043577
✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒
করোনা সচেতনতা
বিপ্লব গোস্বামী
শোন দেশের জনগণ
করি এক নিবেদন,
ঠেকাতে হলে সংক্রমণ
হতে হবে সচেতন।
সহকর্মী, সহপাঠী
বন্ধু,বান্ধব যত,
কর মর্দন,কোলিকুলি হতে
থাকতে হবে বিরত।
বন্ধুত্ব,ভালোবাসা,সম্পর্ক
থাকুন নিজের মত,
একে অন্যের মধ্যে থাকবে
এক মিটার দূরত্ব।
হাঁচি-কাশি দিতে করো
রুমাল ব্যবহার,
সাবান দিয়ে হাত ধোয়ে
থাকবে পরিষ্কার।
আপন মনে আপন ধর্ম
থাকুক সবাকার,
উপাসনালয়,সভা-সমিতি
করতে হবে পরিহার।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ জন
বলছেন বার বার,
নিয়ম মেনে চলতে হবে
থাকতে হবে পরিষ্কার।
কবিতা
ওষুধে সাবধান
- অগ্নিমিত্র
অ্যান্টিবায়োটিক বুঝে খান,
যখন তখন খাবেন না...
ঠিক ব্যবহার না করলে যে
কাঙ্ক্ষিত ফল পাবেন না ।
নতুন ওষুধ আসছে না ভাই ;
এই কথাটি মনেতে থাক..
সামান্য সর্দি কাশিতে
এই ওষুধটি দূরেই থাক ।।
আজ জগদ্ধাত্রী পূজা
সুস্মিতা দে
ঢাকে কাঠি সাড়া দিন কাজ করলে
করতে হবে জগতের মা র জগতধাত্রী
পূজার আলো আজ কতো
মানুষের ঠাকুর ঘরে বারান্দায়
অথবা প্যান্ডেল ।
মর্যাদা সন্মান দিতে হবে যদি না
পারি তাহলে আমি স্বাধীনতার
যোগ্য নহে ।
আমাকে আমি গড়ে নেবো
ভালো হতে চাইলে নিজেকে
ভালো হতে হবে।মনে বল
আনতে চাইলে আপন মনকেই
বলীয়ান করতে হবে।
এই জীবনের পাতায় আছে
যা লেখা সব ভুল।
অনেক স্মৃতি আজকে তুমি
একাকী হয়ে কাঁদো তুমি
তো মা, স্বজনের জন্য কাদঁ
তাতে স্মৃতি তোমার জমাট
বেঁধে আছে তোমার দুঃখ
তোমার আনন্দ ,তো তোমার
এই বাস্তব কে মেনে নিতে কষ্ট
পাও?
তোমার কথা তোমার
একান্ত নিজের তা কে
ভাগভাগি করা যায় তাই
বাস্তব কঠিন তবুও মনে থাকে
আপন জনের মানুষ কষ্ট
পায়। ঠিক তা হবেই
তারা হয়তো তোমার
মতো তাদের আপনজন।
মানুষ তুমি!
অনিন্দ্য পাল
======================
মানুষ নাকি উন্নত জীব, বুদ্ধি নাকি সেরা
পৃথিবীটা তারই দখল, সমস্ত তার ডেরা
তার কথাতেই ওঠে বসে মরু মেরু সাগর
মানুষ নাকি করেছে এই পৃথিবীটা ডাগর?
গর্বে বুক খুব ফুলেছে বাড়ছে অহংকার ও
মানুষ তুমি সৃষ্টিরই জীব ভুলতে কেমন পারো!
এই যে এখন ঘরবন্দী, মরছো ভয়ে ত্রাসে
মানুষ তুমি লকডাউনে আর "করোনা" হাসে!
গাছ কেটেছ, বন মেরেছ, বানিয়েছ গ্রাম শহর
অবলাদের খুন করেছ, এতই লোভের বহর!
সুখ বেড়েছে, মন হয়েছে সভ্যভদ্র কষাই
চাই আরো চাই দাও আরো দাও
হজমি আছে মশাই?
বন্ধু এখন বন্ধ তোমার লুঠতরাজের যন্ত্র
কোথায় গেল গোমুত্র, আর কোথায় তন্ত্রমন্ত্র
করোনা সেই দৈত্য এখন, মানুষখেকো বিষ
বেঁধেছে সে চারদেওয়ালে, কোরোনা নিশপিশ!
ওষুধ কিছু নেই এখনো, তৈরি হয়নি টিকা
মরছে মানুষ লাখো লাখো, ভাঙছে অহমিকা
কু-মন্ত্রনা কু-চিন্তা আর ধর্ম নিয়ে লড়াই
ঈশ্বরকে শিকেয় রেখে, নিজেই মহান বড়াই!
ভগবানতো ভগবানই, সমান সবার জন্য
মানুষ তুমি সেই পিতাকেই আজ করেছ পণ্য
সৃষ্টিতে তার তুমিও যেমন, তেমনি বাকি সবাই
কিন্তু তুমি লোভ মেটাতে সব করেছ জবাই!
ভান
অঞ্জলি দে নন্দী, মম
ভালো থাকার ভান করে ও।
ভালোবাসার অপচয় করে ও।
প্রেমের ছন্দে হৃদয়জুড়ে গান করে ও।
মধুর স্মৃতি সঞ্চয় করে ও।
জানো কী -
ওর নামটা কী?
হ্যাঁ, নামটা ওর জীবন।
সম্পর্কের দৃঢ়তা নেই যেথা,
ও বাঁচতে চায় সেথা।
অকারণই ও গড়তে চায়।
আপনারে ভরতে চায়।
শূণ্য এ জীবনগতীতে পথে গন্তব্য না পায়।
তবুও চির কালই সে পথেই ধায়।
তুমি হবে সফল
মোহাম্মাদ আবুহোসেন সেখ
রাত ঘনায় দিনের অত্যাচারে
প্রভাতে গা নতুন জগতের ছোঁয়া পায়।
নিশ্বকলঙ্গ মানব জগত,সবার জন্য
যুগ-যুগান্তর অপেক্ষারত....
মানবের খক্ষুতে ধরা দেবার জন্য।
শুধু তাদের সৌন্দর্য দেখানোর জন্য।
এতে কেউ বলে ভালো আবার খারাপ
তাতে হয়না রাগ ধৈর্য্যক্ষীণ তার?
আমার বেলায় যত অধৈর্য্যহীন।
না,না,না-মানতে রাজি নই
মনে হয়............
ইচ্ছায় চাঁদ উঠে ডোবে।
চেষ্টায় সূর্য অস্ত বা উদয় হয়।
আসবে দিন বিশ্বাসে রাত লুকায়।
সবাই ধৈর্যের সাথে নিজেকে চালায়।
তাই যুগ যুগ পাচ্ছে সফলতা।
এখন.................
ইচ্ছা,চেষ্টা,বিশ্বাস,ধৈর্য্য হলো
তাদের সফল হওয়ার চাবিকাঠি।
চারটি সূত্রে,যদি পায় তারা সফল
আমি,আমরা করছিনা কেনো ফলো?
আর ডরাইয়োনা,একটু ভাবো
এই সূত্রকে করলে তুমি,তোমরা ফলো
সফলতা তোমার দরজায় আসবে,
আসতে বাধ্য।।
অবশেষে
অলোক রায়
ঐ পাহাড় দুটো লিখে দিবি আমার নামে,
আর ঐ নদীটাও নদী।
আমি সারাদিন দাঁড় ফেলবো।
ইচ্ছে হলে পাহাড়ে দাঁপিয়ে বেড়াবো।
যখন ক্লান্তি আসবে শরীর জুড়ে,
তখন না হয় ঝাঁপিয়ে পড়বো তোর দেয়া সেই নদীতে।
আমি না ডুবে ডুবে জল খাবো,
না হয় মরণের সন্ধিক্ষণে ভেসে যাব।
তখন না হয় আসিস তুই,
স্নেহের আবেশে বুকে জড়িয়ে নিস।
না হয় ঠোঁটের ওপর ঠোঁট রেখে,
ফুসফুসে একটু ঝড়ো বাতাস দিস।
হয়তো ফিরে আসবো আবার,
তোর কাছে
না হয় আবার পরাজিত হয়ে তোর কাছে,
মৃত্যুকে না হয় ফেলবো পিছে।
আমি বেঁচে রবো,
তবুও বেঁচে তোর অধিকারের অধীনে,
হয়তো এভাবেই আবার না হয় কল্পভ্রমে পাশে পাবো তোকে প্রতিদিনে।
ছেলে বেলার খেলার সাথী
আব্দুল রাহাজ
কয়েকটা বছর কেটে গেল ভুবন শহরে পড়াশোনা করে সে এখন ডাক্তার হতে চলেছে কিন্তু তার গ্রামের বাড়ির কথা সে যেন প্রায় সব ভুলে গেছে বাবা-মা তার সাথেই থাকে শহরের একটি বাড়ি আছে সেখানে। ভুবনের ছেলেবেলা কেটেছে গ্রামের বাড়িতে নারায়নপুরে সেখানে ছিল ছেলে বেলার খেলার সাথী পবিত্র সেখানেই কেটেছে ভুবনের গ্রামের পাঠশালায় পড়াশোনা করে সে এক যেন অনন্য স্মৃতি। ভুবন সেদিন রাতে কর্মব্যস্ততা সেরে সারাদিন পর একটু ঘুমাতে যাবে ঠিক সেই সময় একটা ফোন বেজে উঠলো কল টা ধরতেই আবেগঘন গলায় পবিত্র বলে উঠলো ওই ভুবি কেমন আছিস গ্রামের সবাই ভুবনকে ভূবি বলে ডাকত তাই পবিত্র ও বলল। ভুবন বন্ধু তুমি এতদিন পর তারপর কেমন আছো ভূবন বলল পবিত্র বলল খুব ভালো আছি রে তুই কেমন আছিস খুব ভালো আছি পবিত্র বলল আমি কাল শহরে যাচ্ছি ওখানে একটা স্কুলে ইতিহাসের মাস্টার মশাই হিসেবে নিযুক্ত হয়েছি বাহ বেশ ভালো কথা তারপর পবিত্র বলল ভাবছি থাকার জায়গা পাবো কোথায় ভুবন কিছুক্ষণ চুপচাপ থাকলো তারপর ভুবন বলল ওহে আমার ছেলে বেলার খেলার সাথী আমার বাড়িতে তুই থাকবি আমার বাড়ি তুই কাল চলে আয় ঠিকানাটা দিয়ে দিল। এরপর পরের দিন সকাল বেলা মধু মাঝির নৌকা চেপে সামশেরগঞ্জ এর তীরে এসে থামল তারপর অচেনা শহরে পবিত্র এই প্রথম পা দিল তারপর ঠিকানা খুঁজতে খুঁজতে ঘুরতে ঘুরতে ভুবনের বাড়ি চলে গেল তখন প্রায় দুপুর ছুটির দিন ভুবন বাড়িতে আছে দূর থেকে পবিত্র কে দেখে ভুবন ছুটে এসে জড়িয়ে ধরল বন্ধু পবিত্র তুমি এসেছো হ্যাঁ এসেছি সত্যিই তুই আগের মতন থেকে গেলি রে ভুবন। এভাবে বিভিন্ন কথাবার্তায় হাসি-ঠাট্টা বাড়ির ভেতরে ঢুকলো পবিত্র কে দেখে ভুবনের মা-বাবা খুব খুশি হলো এরপর ওরা উপরের তলায় চলে গেল বেশ সুন্দর ঘরে পবিত্রকে থাকতে দিলো তারপর কত কথা সেই বামন-দিকে মাঠে কত খেলা হয়েছে গ্রামের ছেলে মেয়েদের সঙ্গে সেই সব কথা বলতে বলতে সন্ধ্যা হয়ে গেল কোথাও যেন ওরা ফিরে পেল সেই ছেলেবেলার দিনগুলো বিভিন্ন কথাবার্তা ছেলে বেলার খেলার সাথী কে পেয়ে ভুবন অনেকটাই চিন্তা মুক্ত হয়ে গেল সেই সব থেকে সুন্দর দিনটা ছিল ভুবন পবিত্র কাছে। ছেলে বেলার খেলার সাথী কে ফিরে ভুবন উদ্যমে কাজ করতে লাগলো ডাক্তারি করতে লাগল মানুষের সেবা করতে লাগলো আর ওদিকে পবিত্র টাউন স্কুলের শিক্ষকতা শুরু করল দেখতে দেখতে পবিত্র একটি বাড়িয়ে কিনে ফেলল শহরে বেশ সুখে শান্তিতে ছেলে বেলার খেলার সাথী কে পেয়ে ভুবন পবিত্র রাখি বন্ধন নিয়ে পাশাপাশি বসবাস করতে থাকলো।
ইচ্ছে নদী
হামিদুল ইসলাম
ইচ্ছে করে প্রতদিন পেরিয়ে যাই পাহাড়
নদী
নদীর আঁকাবাঁকা পথে নেমে আসে শীতল জল
মনকে দুবেলা শানাই
হাতের মুঠোয় ।।
পৃথিবীর ময়দানে আজ কবিদের সমাবেশ
পিপাসিত গুণিজন
দুহাতের মুঠোয় অঙ্গীকার
এরা প্রতিদিন সমাজ বদলাতে চায়
বিপ্লবের কাস্তেয় শান দেয় আরণ্যক জীবন ।।
নিটোল বিশ্বাসে গড়ি মায়ার সংসার
দুগ্ধবতী ধানক্ষেত
শুষে খায় রাতের হায়নারা
মৃত্যুভয়ে ভীত প্রতিদিন গ্রাম শহরের মানুষ
জোটবদ্ধ সবাই সবার জন্যে ।।
শোষনের তরবারি খোঁজে ঘরে ঘরে
রক্তের লেলিহান শিখা
মানুষ প্রতিবাদ করে
বিপ্লবীরা দখল করে আরো একটি দেশ
যুগে যুগে পাল্টে দেয় সাম্রাজ্যবাদী ইতিহাস
ইচ্ছে নদী বয়ে চলে আপন ধারায় ।।
অশ্রুর মর্ম ব্যাথা
উমর ফারুক
আমার অশ্রু আর বৃষ্টির ফোঁটা
এবং আকাশের তারকা
পরস্পরে মিলিত হল মুহূর্তেই।
মিলে গিয়ে হয়ে গেলো একটি হিরক দীঘি
একটি অশ্রুর ফোঁটা রক্ত হয়ে ঝরে
আর বৃষ্টির ফোঁটা রক্ত ধুয়ে চাঁদকে ছুঁতে চায়
তারকাটি চাঁদের অন্তরায় সৃষ্টি করে।
আমি অন্ধ হলাম এবং আকাশ অন্ধ হলো
সমস্ত কিছু হল
অশ্রুর মর্মব্যথায় ,তারকার দুঃখে।
আমার কোনো তাড়া নাই
বদরুদ্দোজা শেখু
সমাজের কোনো এক প্রতিভাবানের অকাল প্রয়াণে আজ
চারিদিকে প'ড়ে গেছে
ছুটির হিড়িক । আজ আমার কোনো
তাড়া নাই , তোমরা যাবে যাও
হুড়োহুড়ি ক'রে
সিনেমা সার্কাস পার্ক প্রদর্শনী যাও
পার্টিতে দাঁড়াও , হিল্লিদিল্লী
আগ্রা সিক্রি কুতুবমিনার লাল কেল্লা
যন্তরমন্তর যত্রতত্র ঘুরে এসো ,
একদিনের উড়ুক্কু ভ্রমণে যত বেশী সম্ভব
দ্রষ্টব্য দু'চোখে গোগ্রাসে গিলে এসো একসাথে ,
উৎসবের উত্তেজনা নিয়ে , অর্থকে বানাও ইচ্ছা , ইচ্ছাকে
অর্থের দাস আর
নারীকে বানাও বেশ্যা , বেশ্যাকে নারীর প্রেত কিংবা
জৈবনিক ক্ষুধাকে বানাও প্রেম ,
প্রেমকে আঁধার পার্কের বিষয় , শুধু
ফূর্তির ফোয়ারা ছড়াও
অপ্রত্যাশিত বেকার বিরক্তিকর সময়কে স্বপ্ন ক'রে
কাটানোর অধীর উষ্ণতা নিয়ে , যাও
ছুটির দিনের এই দুর্লভ অবসরকে তাড়াতাড়ি কোনো
ইন্দ্রিয়ের উপভোগ্য ফসল বানাও , যাবে যাও । আমি আজ
কোথাও যাবো না , আজ
আমার কোনো তাড়া নাই , আমি শুধু
জনশূণ্য দোতলার বারান্দায় ব'সে
দেখবো সামনের লনের অনবদ্য ঘাসের সবুজ আর
সাঁঝের আকাশে অবতরণ-প্রয়াসী বিমানের
নির্ভয় স্বচ্ছন্দ গতি । আর নিমগ্ন মনের কোণে
গ'ড়ে তুলবো ইচ্ছামতো
এক ক্লেদশূণ্য উদ্বাস্তু শহর । ক্ষণিক অবসরকে বিড়ম্বিত
তাড়া ক'রে এই জীবনের শূণ্যতার পূর্ণতা হবে না জানি ,
তাই আমার কোনো তাড়া নাই আজ , তোমরা
যেখানে খুশী যাবে যাও , আমার কোনো তাড়া নাই তাড়া নাই আজ
মিনতি গোস্বামীর দুটি কবিতা
১। শিরোনাম-রাত জেগে শুনি
রাত
জেগে শুনি
কারা যেন যায়
হেঁটে, পায়ে পায়ে এগিয়ে
হতাশা আর বঞ্চনার আগল ঠেলে
তারা জানি পৌঁছে যাবে আলোর ভোরে।
জানি আর বেশীদিন কাটাতে পারবোনা ঘুমঘোরে
ধুলোমাখা মানুষেরা ফিরবে মশাল জ্বেলে
শ্লোগানে মুক্তির বার্তা নিয়ে
সময় পাল্টা. বায়
তাই গুণি
হাত ।
২। শিরোনাম. - শহর বর্ধমান
আমার
শহর বর্ধমানে
জানা-অজানা কত কথা
লুকিয়ে আছে শহরের আনাচে-কানাচে
দানশীলতা,কীর্তিকথা, ইতিহাসে. রাজাদের অবদান
বাড়িয়েছিল বহুযুগ আগে এই শহরের মান।
ক্রমবর্ধমান এই শহরে রাজারা আজো অম্লান
সায়র আর মন্দিরে পাতলে কান
রাজাদের মহানুভবতায় হৃদয় নাচে
শিক্ষাঙ্গনে তাদের বার্তা
শিক্ষার্থীরা জানে
বারবার।
অসাধারণ সমস্ত কবি বন্ধু লেখা এবং এই পএিকার সমস্ত এডমিন প্যানেলদের জন্য রইল অসংখ্য ধন্যবাদ।
উত্তরমুছুনচমৎকার পাঠে একরাস মুগ্ধতা রেখে গেলাম পরের জন্য
উত্তরমুছুন