উপকণ্ঠ প্রাত্যহিক ওয়েব ম্যাগাজিন- 05/11/2020
*********************************
আপনার ব্লগ ওয়েব সাইটতে বিজ্ঞাপন লাগিয়ে ইনকাম করতে চাইলে নীচের লিঙ্কে ক্লিক করুন
100% ইনকাম ও Real payment
"উপকণ্ঠ সাহিত্য পত্রিকা"
(ওয়েব ম্যাগাজিন)
প্রকাশ কাল:-05/11/2020, বৃহস্পতিবার
সময় :- রাত 8 টা. 05 মি:
সভাপতি:- অরুণ কুমার ঘড়াই
সহঃ সভাপতি:- সেক আব্দুল মজিদ
সম্পাদক এবং
প্রকাশক:- সেক আসাদ আহমেদ
যুগ্ম সহঃ সম্পাদক :-
১) ইমরান খাঁন
২) শেখ মণিরুল ইসলাম
সম্পাদকীয় দপ্তর ::-
গ্রাম:- গাংপুরা ডাকঘর:- সাগরেশ্বর
থানা:- রামনগর জেলা:- পূর্ব মেদিনীপুর
সূচক-৭২১৪৪৬ পশ্চিমবঙ্গ ভারত
মুঠোফোন:- 9593043577
✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒
অন্তর দহন
বিপ্লব গোস্বামী
কি করে এ জ্বালা আমি করব সহন ?
হিয়া মাঝে ব্যথাকীট করছে দহন।
বিশ্বাসের অকাল মৃত্যু হয়েছে যেদিন
অন্তরেতে ব্যথাকীট প্রবেশে সেদিন।
দারুণ বিষের জ্বালায় হিয়া পুড়ে ছাই
অশান্ত চিত্ত মাঝে শান্তি কোথা পাই ?
যে স্মৃতি আমি চাই যেতে ভুলে
এমন নিঠুর স্মৃতি আসো কেন ফিরে ?
এসো না,এসো না তুমি মম কল্প-লোকে
নতুন পৃথিবী মাঝে থাকো তুমি সুখে।
সুখে থাকো ভালো থাকো তোমার সখা সনে
নীলকণ্ঠ কবি তুমি রেখো না মনে।
একমুঠো রোদ্দুর
এমাজদ্দিন সেখ
কালো কুয়াশায় পুরো আকাশটা ছেয়ে আছে l
নিটোল আঁধারে দিশেহারা ; ছটফট করছে অব্যক্ত বেদনায় ;---
বাংলা - ভারত - বিশ্বের সিংহ ভাগ মানুষ ঝিমোচ্ছে সে আঁধারে ;---
সেই আঁধারেই গুটি কয়েক হাসে কুটি কুটি ;
আলো-আঁধারীয় নির্বিঘ্নে মানুষের শ্রম - রক্ত নিচ্ছে লুটি !
এই অশুভ মেঘ আঁধার তন্দ্রা তাদেরই সৃষ্টি l
একমুঠো রোদ্দুর জন্য হাপিত্যিস করছে মানুষ ;---
একমুঠো রোদ্দুর দেবে কুয়াশা মুক্ত এক ঝলমলে আকাশ ;..
একমুঠো রোদ্দুর আনন্দে কোটি কন্ঠ একতানে গাইবে জীবনের গান !
একমুঠো রোদ্দুর আবেশে আট- আশির হৃদয়ে জাগাবে প্রেম !
একমুঠো রোদ্দুর সৌরভে কিশোর - যুবক ভুলে যাবে বাবার কাছে হাত পাতা ;---
একমুঠো রোদ্দুর হরষে প্রেমিক-প্রেমিকার আবার নিয়ম করে কাছে আসা ;---
একমুঠো রোদ্দুর আলোতে চাষী-মজুর-জেলে-মুচি তুলবে মাথা !
একমুঠো রোদ্দুর তীব্র আলোকে পুলিশ-কেরানি ভুলেযাবে হাত পাতা !
একমুঠো রোদ্দুর মিষ্ঠতায় কবি সৃজিবে অমর কাব্য গাথা !
একমুঠো রোদ্দুর শুভ্রতায় নারী বেড়ি,পর্দা ছুঁড়ে এক সাথে মেলাবে পা !
একমুঠো রোদ্দুর ঝলকে চির তরে মুছে যাবে মধ্যম গ্রাম -হাথরাস লজ্জা l
একমুঠো রোদ্দুর ছোঁয়ায় বন্ধ হবে দুঃখী মায়ের বুক বিদীর্ণ কান্না !
একমুঠো রোদ্দুর বন্যায় ধুয়ে যাবে জাত জালিয়াত ফেতনার বর্বরতা !
একমুঠো রোদ্দুর রোশনাই এক আসনে মিলবে ব্রাহ্মণ-চাঁড়াল-ডোম-মোল্লা-মাঁঝি ;---
এই ঘোর আঁধারে আমার চাই একমুঠো রোদ্দুর আজই !
একমুঠো রোদ্দুর চাই ;মনের , বিবেকের ,মনুষ্যত্বের ;ঘুচাবে হৃদয়ের বিভাবরী !!
আমি আজও ভালোবাসি......
চিত্তরঞ্জন দেবভূতি
পদ্ম আর গোলাপ আমি আজও সমান ভালোবাসি,
যেমন ভালো লাগে হিন্দু মুসলমানের মিলেমিশে থাকা,খাওয়া দাওয়া আর মিষ্টি মধুর হাসি৷
সবাই মানুষ,সবার রক্ত?সেটাও তো দেখি লাল,
যেখানে হিংসা,সেখানে হানাহানি, আমরা কেন চাইবো এমন কাল?
অভিন্ন
সুস্মিতা দে
উমা রূপে কালির রূপে উমা। তারা অভিন্ন। নামেই তারা ভিন্ন ।
সেই স্রষ্টার সেই সৃষ্টি সেই মহাদেব সেই সৃজন ছন্দে নাচে আনন্দে নাচে সেই নটরাজ সেই।
এক সৃষ্টিকর্তার অভিন্ন রূপের বিরাজমান। সেই আল্লা সেই প্রভু সেই তো এক ঈশ্বর সেই যীশু ।
এক মায়ের কোলে রবি শশী দোলে দোলে
সৃষ্টির নিয়মে এক খালি চাঁদ নীল আকাশে নিঝুম রাতে একলা হাসে ।
সেই অমাবস্যার তমসালগ্ন শেষ হলে সেই একই রূপোলি ঈদের চাঁদে আমরা আনন্দে মাতি ।
সচ্ছ হয় নয় সেই কলঙ্কিত চাঁদ পূর্ণিমা রাতে সোনালী রূপের আলো কিরনে স্বচ্ছ আলোর কিরনে জলে। জোয়ার হাসে প্রকৃতি নিজের নিয়মে চলে আসবে সব রূপের ঋতু ।
আজ হেমন্ত তাকে স্বাগতম জানাই সে পাতাগুলো ঝড়িয়ে যাবে নতুন পাতা তবেই আসবে।
শীতের আমেজ বেশ লাগছে গায়ে হালকা গরম জামা রাখো । করোনা ভাইরাস শেষ হোক ঈশ্বর তুমি আশীর্বাদ করো।
কবিতা
নীলকন্ঠী
ডঃ রমলা মুখার্জী
একটা দারুণ স্বপ্ন সেদিন দেখি শারদ প্রাতে,
ত্রিশূলের বদলে মা ভ্যক্সিন নিয়ে হাতে।
করোনাসুর বধ করে অভয়া করোনামর্দিনী-
সত্যি হোক স্বপ্ন মাগো, বাঁচাও জগত্তারিণী।
তুমি মাগো অগতির গতি, তুমিই বিপত্তারিণী-
তুমিই গৌরী, কাত্যায়নী, শ্যামা,শঙ্কাহরণী।
পাপী-তাপী, অধম জনেরে করে দাও মাগো ক্ষমা-
বিশ্বের বিষ শোষণ করে হও নীলকন্ঠী উমা।
নীল পদ্মে পুজবো তোমায়, দেবো অপরাজিতা -
দয়া কর মা, করোনা ভাইরসকে কর তুমি পরাজিতা।
আমাদের গ্ৰামের মাঠ
আব্দুল রাহাজ
আমাদের গ্ৰাম সবুজে শ্যামলায় ভরা
পূর্বের দিকে তাকালে শুধু দিগন্ত বিস্তৃত মাঠ।
ভালো লাগে পরিবেশ ভালো লাগে ফুরফুরে হাওয়া ।
পাশ দিয়ে বয়ে গেছে বিদ্যাধরী নদী সবুজের মাঝে নদী বয়ে চলে নিজের তালে তালে
দেখতে ভালো লাগে সবাইকে।
ওপাড়ার কালু থেকে এপাড়ার করিম দাদুরা সারাদিন কাটিয়ে দেয় মাঠে নিজ নিজ কাজের
মধ্য দিয়ে।
সত্যি ধান সরিষার সময় প্রকৃতির সবুজ শ্যামলায় ভরে ওঠে।
শীতের শহরে
বদরুদ্দোজা শেখু
গ্রীষ্মের শিমলা শহর
ঘুরে এলাম একদা দলবদ্ধ
আমরা সবাই, পূঞ্জীভূত সবুজের নিবিড়ে নিবদ্ধ
মহাকালের কোনো এক অনাদি প্রহর
মনে হলো দিনরাত্রির নীরব পর্যায়ক্রমিক
ছন্দের আবর্ত ভেঙে সাজাচ্ছে রূপের এক অপূর্ব মোহন
নিসর্গ শহর ঘিরে, আনন্দের চেয়ে সমধিক
বিস্ময় জাগায় দীর্ঘ দেওদার বৃক্ষশোভা লতাপাতা পাহাড়িয়া শহর-বিন্যাস,
আকাশে বাতাস তোলে সবুজের তীব্র জলোচ্ছ্বাস
ক্ষণে ক্ষণে, কুয়াশায় আন্দোলিত সবুজে শীতের আস্তরণ ।
ওই শীতের শহর দেখে সকলেই মুগ্ধ হয়
কমবেশি, কেউ কেউ যান
গ্রীষ্মকালে পেতে হৃত স্বাস্থ্যের টনিক , বর্ণময়
অবসর কাটানোর আদর্শ শহর বটে স্বপ্ন অফুরান
দৃশ্যরাজির সম্ভারে । স্মৃতি-মনোহর
রহস্য আমার চোখে অভিনব চূড়ার বসতে একদিন
কাটানোর অভিজ্ঞতা , আনন্দের সেই গ্রন্থিহীন
সময়কে যাবে না তো কখনো ফেরানো আর ডেকে পরস্পর ।।
ভালোবাসা
অলোক রায়
জানি তুই ভালোবাসি শব্দটাই শুনতে চাস।
আসলে শব্দটি এতোটাই সস্তা যে বললে নিজেকেই সস্তা মনে হয়।
যে কেউই এটা বলে দেয়,
এই দাবি প্রমাণ করতে যে,
সে ভালোবাসে।
কিন্তু, ভালোবাসা তো একটা শব্দতেই নির্ধারিত হতে পারেনা।
এটি একটি ঐশ্বরিক অনুভূতি।
আমি তা সস্তা ভাবে বিকোতে চাইনি কখনোই।
তবে পরিস্থিতি সবকিছুই করতে বাধ্য করে।
আমি প্রকাশ না করে ভালোবাসির মানুষ টাকে আকড়ে রাখতে চাই,
এমন ভাবে যাতে তাকে কখনোই শাব্দিক ভালোবাসি এটা বলার প্রয়োজন না পড়ে,
শুধু সে জানুক আমি তাকে ভালোটা বাসি ভালোবাসি।
আর এটা কোন সম্পর্কের দায়বদ্ধতায় সীমাবদ্ধতার ভিত্তি তে নয়।
শুধুই ভালোবাসি এই ভিত্তিতে।
যেখানে শুধু ত্যাগ থাকবে আপন ছন্দময়তায়।
ভালোবাসার নদী
হামিদুল ইসলাম
সেদিনগুলো আর নেই
ছিলো একদিন
যেদিন ছিলো
ভালোবাসা প্রেম
আমরা ছিলাম প্রেম পুজারী ।।
আমাদের বিশ্বাস এখনো অটুট
এই বিশ্বাসে বেঁচে আছে গাছ
নদী
নল খাগড়া
সমুদ্র সৈকত ।।
আমরা ভাগ্যবান
আমাদের কপালে লেখা ইতিহাস
সে ইতিহাস নির্মেঘ
চেয়ে দেখি জলোচ্ছ্বাসে ভরে ওঠে
প্রাণ ।।
মরিয়া জীবন
ফিরে পাই হাতে
চেপে ধরি প্রিয়ার হাত
ভালোবাসার নদী
বুকেতে গভীর রাত ।।
কবিতা :
তোমার কথা!
বিশ্বজিৎ কর
তোমার কথায় আকাশ দেখি -
স্বচ্ছতার ক্যানভাসে,
তোমার কথায় ভালবাসা -
চাঁদের আলোয় ভাসে!
তোমার আদুরে গলার কথা-
জীবনকে নিয়ে হাসে,
তোমার কথায় কথা থাকে -
নিবিড়তার উচ্ছ্বাসে!
তোমার কথা শুনতে চাই -
মিলনের আলাপনে,
তোমার কথা স্মৃতি হবে -
বিচ্ছেদের সন্ধিক্ষণে!
প্রেমের খোঁজে
তাপসী প্রামাণিক
প্রেম শুধু একটি ছোট্ট কথা
কিন্তু ভীষণ দামী
মণিমাণিক্য পাবার আশায়
হই তার অনুগামী।
ডুবুরি সেজে খুঁজতে গিয়ে
অনেক গভীরে যাই,
পাইনা তার মনের হদিশ
কোথাও যে প্রেম নাই।
মরীচিকার মতো যে প্রেম
অধরা স্বপ্নই বটে
ঠিকানা খুঁজে পাই না তবু
বদনাম কত রটে!
নাই বা পেলাম তারে আমি
খুঁজব চিরদিনই,
মনের মানুষ হয়ে এসো গো
থাকব চির-ঋণী।
আত্মঘাতী
অনিন্দ্য পাল
নিজেকে খেয়ে চলেছি নিজে
ধ্বংস করেছি নিজেকে, করছিও
তবু শুনলাম কানাকানি
সব ধ্বংস-স্তূপ একদিন ফুল হয়ে যায়
আমার ছন্নছাড়া শেষ উৎসবের শিকড়ে
রেখেছি তাই এক টুকরো জন্ম-মাটি...
হিয়ার আনন্দ
সৌম্য ঘোষ
আমার সকল কবিতা যখন তোমার চেতনা স্পর্শ করে
আমার সমস্ত উপলব্ধি যখন তোমার
হৃদয়কে ছোঁয়, আমার সমস্ত ভাবনা
যখন তোমার বোধিতে নিমজ্জিত,
তখন প্রাণের গভীর থেকে
মোহনমন্ত্র উচ্চারিত হয় ।
জানি না কেন মোহন বাঁশির সুর
এতোবার ধ্বনিত হয় আমার নীরব হিয়ায় !
বারবার কেন ঘুরে ঘুরে আসে !
অর্ফিয়াসের বাঁশরী কিংবা পিনাকপাণির ডমরু
রণিত হয় ভিতরে,
বুকের মধ্যে যন্ত্রণাক্ত আকাশ,
আমার আকাশ যেন অমলিন হয়ে যায়
যেন ক্ষুধাতুর
শিশুটির হাতে এক থালা গরম ভাত.....
আমি
মুগ্ধমূর্খ চোখে কেবল তাকিয়ে থাকি ।।
মিনতি গোস্বামীর দুটি কবিতা
(১)
মেয়ে মানুষ
আমি
মেয়ে মানুষ
সবাই ভাবে মুখ্যু
আমার মাথায় বুদ্ধি নেই
তাই সহ্য করি সংসারের অত্যাচার
একুশ শতকেও মেনে নিচ্ছি পারিবারিক নির্যাতন।
তোমরা আসলে বোঝোনি কোনদিন নারীর মন
নারী চায় একটা নিজের সংসার
সহ্য তাই ঝড়ঝাপটার খেই
মানে তাই দুখ্যু
হয়না ফানুস
কামী।
(২)
নদী ও নারী
নারীকে
কেউ ভাবে
নারী একটা নদী
বয়ে চলা তার ধরন
নারীকে কেউ আবার ভাবে অরণ্য
যে অরণ্য শুধু মানুষের সেবায় লাগে।
কেউ ভাবেনা নদীর বুকেও নারী জাগে
সময়ে সেও দেখায়না ধ্বংসে কার্পণ্য
শীৎকারকে অরণ্য করেনা বরণ
নারীই নদী যদি
রাখো খেতাবে
নারীকে।
আমার মৃত্যুর পর
অশোক কুমার পাইক
আমার মৃত্যুর পর হয়তো থেমে যাবে
দিকে দিকে ক্ষয়িষ্ণুর উদ্দাম নৃত্য,
বিষণ্ণ কালো ছায়া রাত্রির বন্ধন,
হয়তো সভ্য হবে চির শত্রুর কৃত্য l
কোমল মনের কোঠরে গুজব গুঞ্জন
যদিবা গ্রামনগরের ভিড়ে সায়ক মারে,
'বুদ্ধের অহিংসার চেতনার সে বাণী'
মোর মৃত্যুর পর ছড়াবে বিশ্বদ্বারে l
হয়তো সেদিন থামবে 'রক্তের পিপাসা ',
মিথ্যা খুনোখুনি, হানাহানি ও কলরব,
বহু চেতনার কুহুতানে মূখরিত হবে
'রক্তবাসরে চির শত্রুর উৎসব l'
হয়তো সেদিন বৈরীর হিংসা কানাকানি
শেষ হবে উন্মাদ তিক্ত অহংবোধ -
খুঁজবে মানুষ 'সত্যযুগের সন্ধান '
শান্তি নীরবতার সেই 'ভ্রাতৃত্ববোধ l'
হয়তো সেদিন থাকবেনা অন্তরজ্বালা,
সত্যসাধনায় জাগবে শত্রুকুল,
শেষ হবে রক্তরসের জীবন্ত ক্ষুধা -
ভাবনায় শোধরাবে বদ্ধ মনের ভুল l
হয়তো বা আবার দস্যুতার প্রবৃত্তি
'রত্নাকর নাম - কবি বাল্মীকি হবে ',
দগ্ধ হৃদয়ে ধ্যান গম্ভীর সাধনায়
হয়তো 'অমর মহাকাব্য 'রচিবে ভবে l
সান্ত্বনা
ভাগ্যশ্রী রায়
প্রদীপ টাকে বিশ্বাস
করেছিলো শিখা
মৃত্যুর আগে কখনো
ছাড়বে না একা।
ভেঙে পড়ার আগে
শেষ সান্ত্বনাটুকু
মুছে বুজুক চোখ
অন্তরালে থেকে
কেউ বুঝি বলে
ছিলো নিশ্চুপে
ওর ভালো হোক।
👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇
লেখা আহ্বান
আমাদের পরবর্তী বিশেষ সংখ্যা
"উপকণ্ঠ কালীপূজা সংখ্যা-2020"
লেখা পাঠান :- 21 oct 2020 থেকে 11 Nov 2020 এর মধ্যে
কালীপূজা সংখ্যার জন্য লেখা পাঠান কোনো নির্দিষ্ট বিষয় নেই যে ধরনের লেখা পাঠাবেন 👇👇👇👇
১) হাইকু, অনুকবিতা, লিমেরিক, কবিতা
২) অনু গল্প, ছোটোগল্প, গল্প
৩) প্রবন্ধ, জীবনী, স্মৃতি কথা, চিঠি, ভ্রমন কাহিনী
৪) ইংরেজি:-
Poem, Short story, Story, Essay
• নিদির্ষ্ট কোনো শব্দসীমা নেই
• whatsaap তে টাইপ করে পাঠান
• 9593043577 এই নং তে
• লেখার উপর অবশ্যই উল্লেখ করবেন "উপকণ্ঠ কালীপূজা সংখ্যা- 2020"
পত্রিকা প্রকাশ করা হবে- 14 Nov 2020 , বিকাল 3টা (কালীপূজার দিন)
0 comments: