শনিবার, ১ আগস্ট, ২০২০

উপকণ্ঠ বকর-ঈদ সংখ্যা-01/08/2020


উপকণ্ঠ বকর-ঈদ সংখ্যা-2020
বিশেষ সংখ্যা:-
           
             "উপকণ্ঠ বকর-ঈদ সংখ্যা "
             "উপকণ্ঠ প্রাত্যহিক বিভাগ"
                (ওয়েব ম্যাগাজিন)

  প্রকাশ কাল:-01/08/2020,শনিবার
               সময় :- সকাল 10 টা

সভাপতি:- অরুণ কুমার ঘড়াই
সহঃ সভাপতি:- সেক আব্দুল মজিদ

সম্পাদক এবং
প্রকাশক:- সেক আসাদ আহমেদ
যুগ্ম সহঃ সম্পাদক :-
                  ১) ইমরান খাঁন
                  ২) শেখ মণিরুল ইসলাম


সম্পাদকীয় দপ্তর ::-
গ্রাম:- গাংপুরা ডাকঘর:- সাগরেশ্বর
থানা:- রামনগর জেলা:- পূর্ব মেদিনীপুর
সূচক-৭২১৪৪৬ পশ্চিমবঙ্গ ভারত

মুঠোফোন:- 9593043577

🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷🌷
••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••
প্রচ্ছদ ছবি :- ইন্টারনেট থেকে সংগৃহীত
ডিজাইন:-  সেক আসাদ আহমেদ
••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••
উপকণ্ঠ বকর-ঈদ সংখ্যা-2020 
  অনুগল্প বিভাগ 👇👇👇👇👇👇👇
••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••
         বোধোদয়
                   আরশাদ আল গালিব
আজ ঈদের দিন। রাফিনের মনে খুব আনন্দ। কারন তার বাবা এই পরিস্থিতির ভিতর ও তার আবদার মেটাতে নতুন জামা কিনে দিয়েছে।

 রাফিনের বাবা এলাকায় খুব বিত্তশালী। তেমনি তার মনটাও বড় উদার। এই দুর্যোগের সময় তিনি সবাইকে তার সাধ্যমত সাহায্য করেছেন। তিনি চেয়েছিলেন রাফিন যেন এবার ঈদের জামা না কিনে। কিন্তু অনেক বোঝালেও রাফিনের সেই এক গো তাকে জামা কিনে দিতেই হবে। অগত্যা কি আর করা। ছেলের জেদের কাছে হার মেনে অনেক ভিড় ঠেলে কিনে আনলেন জামা।

 সেই সাথে বাড়ির বাঁধা কাজের লোক রহিমের ছেলের জন্যও একটা জামা আনলেন। জামাটা এনে রহিমের হাতে দিতে দিতেই রহিম হায় করে উঠলো

"হায় হায় ভাইজান এইডা কি করছেন।"

"কেন কি হয়েছে?"

"হইছে না মানে ভাইজান। এইডা কি নতুন জামা পরনের সময়। দ্যাশ গ্যারামের যে অবস্থা হইছে হেইডা ভাইবলে কি আর জামা পরন যায়। কত মাইনষে না খাইয়া রইছে। তাই এহন কি এইসব করন ঠিক।"

"তুমি ঠিকই বলেছ রহিম ভাই। কিন্তু কি আর করি বল, রাফিনের গোঁ তো জানোই। একবার যা বলবে তাই করতে হবে। ছেলেটা বড্ড বেয়াড়া হয়ে যাচ্ছে"

"এডি নিয়া ভাইবেন না ভাইজান ও তো ছোড মানুষ। বড় হইলে ঠিক হইয়া যাইব। আপনে এক কাম করেন আমার পোলার এই জামাডা আর কাউরে দেইয়া দেন। কত মাইনসের জামা নাই "
এসময় রাফিন হঠাৎ করে প্রবেশ করল ঘরে। এতক্ষণ ধরে আড়াল থেকে সে সব কথাই শুনছিলো।
সে ঘরে ঢুকেই দৌড়ে বাবাকে জড়িয়ে ধরল। আর বলল,
"বাবা আমার ভূল হয়েছে। আমি এতদিন বুঝি নি। কিন্তু আজ রহিম চাচার কথায় সব বুঝেছি। আমার জামার দরকার নেই বাবা। আমার জামাটা তুমি অন্য কাউকে দিয়ে দিও।"
ছেলের মুখে একথা শুনে আনন্দের আতিশয্যে চোখের পানি আর ধরে রাখতে পারলেন না রাফিনের বাবা। ঝরঝর করে কেঁদে উঠলেন আর প্রান ভরে ছেলের জন্য দোয়া করলেন।





    প্রান্তিক মানুষের বকর ঈদ
                             আব্দুল রাহাজ
একটা ছোট্ট দ্বীপ সেখানে থাকত কয়েকটা মুসলিম পরিবার বসবাস করত তাদের মেলবন্ধন পারস্পারিক সম্পর্ক ছিল দেখার মতো প্রত্যেক বছর ঈদে ওরা খুব আনন্দ করে। বাড়িতে বাড়িতে বিভিন্ন রকমারি খাবারে ভরপুর হয়ে ওঠে । ময়ুরী নদীতে ঠান্ডা জলে সকালবেলায় সাবান দিয়ে স্নান করে সবাই মন্টুদের বাড়ির পাশে মসজিদে নামাজ পরে তারপর চলে খাওয়া দাওয়া বকর ঈদে গ্ৰামের হাসানরা প্রত্যেক বছর বড়ো গরু কেনে গ্ৰামের সবাই সেদিন মিলিত ভাবে কাজ করে এটাই বকর ঈদের আনন্দ ওদের কাছে খুব ভালো ভাবে দিনটা হই হই করে কাটিয়ে দেয় । ওরা প্রান্তিক হলেও সবাই মিলেমিশে ঈদ উদযাপন করে সেদিন ওদের আনন্দ সবেচেয়ে বেশি হয় দ্বীপ জুড়ে এক খুশির হিমেল বাতাস বইতে থাকে । দ্বীপ জুড়ে মানুষ গুলোর কাছে শান্তির বাতাবরন তৈরি হয় এক অনন্য পরিবেশ নিয়ে দ্বীপ ফুটে ওঠে। ওরা প্রান্তিক হলেও যে মেলবন্ধন ফুটে ওঠে এক অনন্য রুপে।ঈদের দিনে এইসব মানুষ গুলো একে অপরের সঙ্গে নিয়ে মেতে ওঠে । প্রান্তিক মানুষের বকর ঈদ পালন এই দ্বীপে মহা আনন্দে পালন করে থাকে তাদের এই আনন্দ অটুট থাকে সারাজীবন ধরে।




••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••
কবিতা বিভাগ 👇👇👇👇👇👇👇
••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••


  কুরবানী
              উমর ফারুক

রক্ত কভু হয়না কবুল
করলে তো কুরবানী
কবুল তো হয় অন্তরে যার
থাকে তাকওয়া খানি।

খোদার হুকুম যেইনা শুনে
ঝড়ল চোখের জল
বিদীর্ণ বুক উঠল কেঁপে
শুন্য হবে কোল!?

পুত্র স্বয়ং বলল হে পিতা
রব যেটা ভালো চায়
প্রস্তুত করো রয়েছে ধৈর্য
ভয়ের কিছু নাই।

জাতির পিতা মিনার গেল
খোদার করূণ ডাকে
বাধা দিলে ছুঁড়েছিল ঢিল
ইবলিশ পরে বিপাকে।

মিনা থেকে খুশির বাতাস
একটি নরম সুর
রবের থেকে বিধান হল
কুরবানী পশুর।




            কোরবানি
                  জুয়েল রূহানী

মনের পশুত্ত্বকে-
দিলে কোরবানি
মিলবে প্রভূর দয়া-
এইটুকু জানি।

টাকার অঙ্কে নহে-
পশু কোরবানি
খাস দিলে কোরবানি-
এ প্রভূর বাণী।

কোরবানি ঈদে তাই-
করি মোরা পণ,
এ জগতে যাঁরা আছি-
স'বে মেহমান।

খাস দিলে সবে মিলে-
কোরবানি করি,
ঈদের মহানন্দে স'বে-
হাতে হাত ধরি।






              খুশির ঈদ
                        সৌম্য ঘোষ
   
কুয়াশার গাঢ় আচ্ছন্নতা আর নেই
তরুণ অরুণ স্বতোজ্জ্বল ভালোবাসায় ;
প্রসন্ন বৃক্ষলতায় সবুজ হিল্লোল
সুঘ্রাণে ভরা শস্যক্ষেত্র ;
আজ স্বর্ণালী চন্দ্র প্রভায় খুশীর আকাশ,
" মুসলিম জাহান আজ একতায় "।
আজ মিলনবেলায় আলিঙ্গনে ....
আমির ফকির দীনহীনে,
জীবন প্রভাত আজ বিস্ময়ে মহাজাগরণ ;
কোথা মক্কা মোয়াজ্জেম মদিনা কাবা
আজ ভারতের প্রান্ত তটে ঈদগাহে
ঘুচেছে ব্যবধান দুর্জয় বিপুল ।
আজ এই ঈদের দিনে
এই পবিত্র শুভ ক্ষণে, ঈদ হোক সফল ধন্য
শুভ যা জেগে থাক, নিখিল মানব মিলনের জন্য ।।




           পবিত্র ঈদে
                       অলোক রায়

পবিত্র ঈদের খুশির দিনে,
সকলেই মেতে ওঠে আনন্দে মিলনে।
যেদিন হয় ঈদ উল আযহা,
ধনী গরিব দীন দুঃখী সকলে করে আনন্দ আর মজা।
দুঃখ কষ্ট হিংসা দ্বেষ,
পবিত্র ঈদের দিনে হোক শেষ।
ঈদের দিনে নামাজ শেষে,
রাগ অভিমান ভুলে সবাই
কোলাকুলি করবে এসে।
ঈদ যে মুসলমান এর পবিত্র উৎসব,
সেদিন তাঁরা সবাই করে আনন্দে কলরব।
কোটি কোটি খরচ করে কতজনে করে কোরবানি,
মনের পশুত্বকে করো ত্যাগ এটাই জোড় বাণী।
কোরবানি যে ত্যাগের নাম,
দেখাতে নেই টাকার দাম।
ভোগবিলাসে আছে দ্বন্দ্ব,
ভোগের জন্য কোরবানি
দেখতে লাগে বড়োই মন্দ।
দীন দুঃখীরে না খাইয়ে
যদি নিজেরাই আহার করলে,
কোন লাভ নেই কোরবানিতে
শত পশু মারলে।
ঈদের দিনেও লক্ষিত হয় ধর্মীয় সম্প্রীতি,
অবাঙালিরাও যে পায় হাতে সেমাইয়ের বাটি।
ধনী গরিব নির্বিশেষে সবার জীবন সুন্দর হোক,
 সবাই কে জানাই ঈদ মোবারক।






      কোরবানীর ঈদ
                      হামিদুল ইসলাম
                 

কোরবানির ঈদ এসেছে ভাই
এই ঈদে তুমি আমি বন্ধু আপনজন
ঈদ মানে খুশির পর্ব
ঈদ আমাদের মিলনের স্বপন ।।

ঈদ মানে হিন্দু মুসলিমের মৈত্রী
আমাদের মিলন মেলা
এই ঈদ বন্ধুত্ব আরো প্রগাঢ় করে তোলে
কোরবানির ঈদ মানে খাও দাও ফুর্তি করো সারাবেলা ।।

ঈদ মানে ঘৃণা আর বিভেদকে দূরে হটাও
ঈদ মানে আমরা ভারতবাসি
আমরা সবাই এ দেশের নাগরিক
কোরবানির ঈদ মানে খুশি আর পরস্পর পরস্পরে ভালোবাসাবাসি ।।




 ঈদ মোবারক!
                       বিশ্বজিৎ কর

আকাশে বাতাসে কি আনন্দ,
উচ্ছ্বাস,উদ্দীপনায়-
খুশির ঈদ, আনন্দের ঈদ,
বইছে আনন্দধারায়!
সংহতির এই ফল্গুধারায়,
প্রকৃতি আজ রঙিন-
সব্বাইকে "ঈদ মোবারক",
আসুক ফিরে সুদিন!




       কুরবানী ঈদ
                রমলা মুখার্জী

ভাই বোন সবে এসো উৎসবে
     প্রাণে বয় খুশির দোল....
কুরবানীর ঈদের দিনে
      হৃদয়েতে হিল্লোল।
বিভেদ ভুলে ছন্দে দুলে                                       
  আনন্দে আজ মাতি-
মুসলমান ভায়ের সাথে
   হিন্দু ভাইও সাথি।
কুরবানী আনে অমৃতের বাণী
      অশুভ হয় যে দূর....
চিন্তা-চেতনে, সেবায়, দানে
       ভাসে আজানের সুর।
 যিনি খোদা তিনি দেবতা
          বুদ্ধ-যীশুও তিনি,
  পানি-জল-ওয়াটারকে
        জীবন বলেই চিনি।
মা আমিনা, মেরী, যশোদা
   সবার বিশ্ব-মাতা।
গর্ভ তাঁদের গর্বে ভরা
   জন্ম লভেন ত্রাতা।
অবক্ষয়ের পাপের তাপে
    সমাজ মরে ভুগে...
  পৃথিবীর পরিত্রাতারা
    আসেন যগে যুগে।
আবার হজরত-চৈতন্য এসো
      এই ভারতের বুকে
হিংসা-হানাহানির শেষে
   দেশকে ভাসাও সুখে।





চাচার পাড়ায় কুরবানী
             মিনতি গোস্বামী

রহিম চাচা বেকার আজ
  কাজ গিয়েছে চলে
হাতে পয়সা নেই এখন
   হাত কচলে বলে।
দুদিন পরে কুরবানী যে
  হবে কিসে পরব!
গোটা পাড়ার এক ই হাল
  সব আজ নীরব।
কুরবানীতে কিনতো পশু
  হতো মাংস বিলি
গোটা পাড়ায় উঠতো মেতে
   করতো কোলাকুলি।
মিষ্টি সিমাই পাঠিয়ে দিত
  হিন্দু ভায়ের ঘরে
পরব বলে তারা এসব
নিতো, আনন্দ করে।
এতো করেও পাপে পৃথিবী
   গিয়েছে আজ ভরে
মানুষ আজ মুখ লুকোচ্ছে
   নিজেই ঢুকে ঘরে।
রহিম চাচা অনেক ভেবে
   সভা করে পাড়ায়
এবার হবে অন‍্য পরব
   সাক্ষী হবে ধরায়।
মনের পশু বলি দিয়েই
   হবে যে কুরবানী
  তাতেই খোদা কবুল
দেবে মেহেরবানী।






ঈদ এলো তাই
              আভা সরকার মন্ডল
ঈদের খুশি রেখে যারা
আকাশ পথের হলো তারা,
স্মরণ করে মুখটি তাদের
দুখ্ হয়েছে ঈদের চাঁদের।।

আঁচড়ে দিল যমের হুলো
ভাসছে জলে স্বপ্নগুলো,
পেজা তুলো হয়ে উড়ে
আশাগুলো যায় যে দূরে।।

কষ্ট কালের পৃথিবীতে
ভুগছে মানুষ অ-সুখ শীতে,
ফোটেনা তাই খুশির কুঁড়ি
ঝরে দুঃখের ইলশেগুঁড়ি ।।

বাবার চোখে জমা পাথর
কাকে মাখায় সুরমা আতর?
মা হারা ঐ কাঁদে ছেলে..
ঈদ এলো তাই সুখটি ফেলে।।






      ঈদ-উল-আযহা
                 নন্দিনী সাহা

বছর ঘুরে এলো রে আজ কুরবানীর ঈদ উল আযহা,
ভেতরের পশুত্বের হোক বলি,বেঁচে থাক মানবতা।
সত্যের পথে হোক পথ চলা,ঘুচে যাক অন্যায়ের গ্লানি,
মানুষে বেঁচে থাক ভ্রাতৃত্ব,প্রজ্জ্বলন হোক জ্ঞানের বাতি।
বনের পশুর নয়,মনের পশুর হোক আজ কুরবানী,
মনের কালিমা হোক দূরীভূত,হোক আত্মার আত্মশুদ্ধি।
ধনী-গরীব,বাদশাহ-ফকির একসাথে থাকুক পাশাপাশি,
ঘুচে যাক সকল বৈষম্য,হোক মানুষে মনুষ্যত্বের প্রতিষ্ঠা।
আত্মত্যাগ, ভালোবাসার আদর্শে মানুষ হোক উদ্বুদ্ধ,
কোনো অবলা পশুর নয়,মনের পশুর হোক আজ জবাই।
মানুষের মধ্যে হোক তাঁর সুপ্ত মনুষ্যত্বের আজ জাগরণ,
প্রাণঘাতী যেন না হয় কোনো জীবন্ত প্রাণ,গোরু,বা ষাঁড়।
অভূক্তের মুখে দাও তুলে অন্ন,করো সামর্থ্য মতো দান,
করুক সকলে শান্তিতে সহাবস্থান,ভালো থাকুক সবাই।








              ঈদ মিলন
                            অগ্নিমিত্র 

আজ মহামিলনের পরব..
এ পরব ফিরে দেখার,
নিজের সব তমোগুণ
নিমেষে ঝেড়ে ফেলার ।
আজ এসো সবে মিলি
প্রতিজ্ঞা নিই মোরা;
ছড়াব নীতি, সত্য- মন্ত্র
বল না সবাই তোরা ।।






কুরবানি
বিপ্লব গোস্বামী

সারা বিশ্বে আনন্দ জোয়ার
এলো কুরবানির ঈদ ;
আজি কুরবানী দেবো পশুত্বা
অহং ভরা হৃদ।
কুরবানি করব অশুভ শক্তি
লোভ,মোহ,কাম ;
অধর্ম,অন‍্যায়,নারী লালসা
যত সব হারাম।
ইসমাঈলের পিতা ইব্রাহীম সেদিন
আল্লাহর আদেশ মতে ;
কুরবানি দিলেন পুত্র মোহ
সেই আরাফাতের পর্বতে।
আজি মোরা করব সবে
মনের শয়তান বলিদান ;
আনন্দেতে গাইব সবে আজি
মহান আল্লাহর জয়গান।

••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••••

© সেক আসাদ আহমেদ
       সম্পাদক, উপকণ্ঠ
গাংপুরা, রামনগর, পূর্ব মেদিনীপুর
তাং- 01/08/2020


0 comments: