উপকণ্ঠ প্রাত্যহিক ওয়েব ম্যাগাজিন- 23/10/2020
উপকণ্ঠ প্রাত্যহিক ওয়েব ম্যাগাজিন- 23/10/2020 |
*********************************
আপনার ব্লগ ওয়েব সাইটতে বিজ্ঞাপন লাগিয়ে ইনকাম করতে চাইলে নীচের লিঙ্কে ক্লিক করুন
100% ইনকাম ও Real payment
"উপকণ্ঠ সাহিত্য পত্রিকা"
(ওয়েব ম্যাগাজিন)
প্রকাশ কাল:-23/10/2020, শুক্রবার
সময় :- সন্ধ্যা 6 টা
সভাপতি:- অরুণ কুমার ঘড়াই
সহঃ সভাপতি:- সেক আব্দুল মজিদ
সম্পাদক এবং
প্রকাশক:- সেক আসাদ আহমেদ
যুগ্ম সহঃ সম্পাদক :-
১) ইমরান খাঁন
২) শেখ মণিরুল ইসলাম
সম্পাদকীয় দপ্তর ::-
গ্রাম:- গাংপুরা ডাকঘর:- সাগরেশ্বর
থানা:- রামনগর জেলা:- পূর্ব মেদিনীপুর
সূচক-৭২১৪৪৬ পশ্চিমবঙ্গ ভারত
মুঠোফোন:- 9593043577
✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒✒ https://www.videosprofitnetwork.com/watch.xml?key=a52565d53d5bbd824a9fd9645c486df1
উমা
শ্রীকান্ত মালাকার
এলো যে উমা বাপের বাড়ি, নিয়ে তার পরিবার।
স্বামী মহাদেব আসেননি সঙ্গে, কৈলাসে থাকা তার যে দরকার।
মর্তলোকে উমাদেবী থাকেন,
মোটে চারটি দিন।
তার আসার খবর মর্তবাসী,
পায় মহালয়ের দিন।
শরৎকালের মহাষষ্ঠীর দিন,
ভরা হয় প্রথম বোধনের ঘট।
মহাসপ্তমীর দিন প্রকৃত পূজা
শুরু হয়,ভরে মঙ্গল ঘট।
অষ্ঠমী ও নবমী তিথির সন্ধিক্ষণে,
হয় সন্ধিপুজো।
অনেক মণ্ডপে কুমারী বালিকাকে,
মাতৃরুপে করেন পুরোহিত পুজো।
সিদ্ধিদাতা গণেশ দেবের,
ডান দিকে থাকেন কলা বৌ।
নতুন পোশাকে সুসজ্জিত হয়ে,
উমাকে দু'চোখ ভরে দেখছে মৌ।
দশমীর বিদায়ী সুরে উমাদেবীর,
চোখ করে ছলছল।
কৈলাসে ফিরিয়ে নিয়ে যাবার জন্য,
দিঘি পুকুরের জল করে টলমল।।
মিনতি গোস্বামীর দুটি কবিতা
(১)
ভাবনা
মনের
মধ্যে অহরহ
বাজে বিষাদের ধূন
আগমনির নূপুরধ্বনি বাজেনা কানে
মৃত্যুর সঙ্গে চলছে লুকোচুরি খেলা
ভেঙ্গে গেল কত পরিবারের মধুময় বেলা ।
জীবনতো অমৃতকুম্ভ তাকে নিয়েই বসে সাগরমেলা
তবুও দেখি জীবন নিয়ে হেলাফেলা
আকাশ চেয়েছে বিষ বাণে
দেয়ালে ঝড়ছে চুন
লিখছে বিরহ
ঘরের।
(২)
দ্রোহকাল
জানিনা
কবে কাটবে
এই বিষময় দ্রোহকাল
মানুষের মনে ফিরবে বিশ্বাস
হাত দুটো কবে পাবে কাজ
পৃথিবী ফিরবে আবার পুরোনো সেই ছন্দে।
নিরাময় আর পরিষেবা নিয়েই মানুষ ধন্দে
দেশজুড়ে চলছে এখন বাতুলতার রাজ
প্রতিশ্রুতির চোঁয়াঢেঁকুরে যৌবনের হাঁসফাঁস
অস্ত্রহীন জীবনটাই ঢাল
কতদিন থাকবে
ভাবিনা।
মানব জাতি ব্যর্থ
আব্দুল রহিম
জীবন মানচিত্রের ইঁদুর দৌড়ে,
ছুটতে ছুটতে পিঠ ঠেকেছে দেওয়ালে,
আজব দুনিয়ার কর্মকাণ্ডে,
নব ইতিহাস রচিত যুদ্ধ লড়াই দ্বন্দ্বে,
জ্ঞান জ্যোতির আলোয় জগৎ মহাপণ্ডিত,
নব নব আবিষ্কারের পর আবিষ্কার,
মানব ভাবনার কাছে বিষ্ময়কর ,
তবু থামেনি এ ইঁদুর দৌড়।।
মায়াজালের সৃষ্টির মাঝে সৃষ্টিকে দিচ্ছে টক্কর
আজ আলোর বেগ,ব্লাকহোল বড়ই বিষ্ময়কর,
কেমিষ্ট্রির মাঝে বিক্রিয়ার পর বিক্রিয়া
মরণব্যাধির গড়ছে প্রতিক্রিয়া,
বায়োলজির অভিব্যক্তি অভিযোজন,
বন মানুষের কথা মনে করিয়ে দেয় সারাক্ষণ,
অঙ্ক না থাকলে জীবন যেন থমকে দাঁড়িয়ে শূন্যে ।।
কিন্তু বিজ্ঞানের এ সার্থকতা
সভ্যতার অগ্রগতি কিসের জন্য ?
সেই তো পৃথিবী থমকে দাঁড়িয়ে
সভ্যতার সেই আদি লগ্নে,
আজও দেখতে হয় জাতির নগ্ন নৃত্য
আজও মানুষকে ছুটতে হয় দ্বারে দ্বারে
এক মুঠো ভাত,একটা পোড়া রুটির জন্য
এই কি সভ্যতা, না এই কি সফলতা ।।
বিবর্তনের ধারায় মানুষ নরপিশাচ,
হবে কি মনুষ্যত্ব ভাইরাসের প্রতিরোধ,
না এভাবেই চলবে,
চোখে কাফন পড়ে এ সভ্যতা
তবে মানবজাতির
এটা নয় সার্থকতা, নয় সফলতা
শুধু ব্যর্থতার পর ব্যর্থতা ।।
যে পথে কাঁটা বিছানো
উমর ফারুক
যে পথে কাঁটা বিছানো
মুহুর্মহু হাততালি দেওয়া উল্লাস
শ্যাওলার পিচ্ছিল রস বটে:
নিমেষে ওষ্ঠে আলতো ভাবে নাড়া,
সুর উঠল সাত বেতার যন্ত্রের।
নিমগ্ন উদর পূর্তি থাকেনা
এক পেট ক্ষুধা হাত বাড়ায় কবিতায়
এ ছন্দের সুর যতদূর যায়...
ততদূর মানুষের কর্নপাত হবে:
মুমূর্ষ থাকা আর হবেনা কারোর?
যে পথে কাঁটা বিছানো!
বিছানার চাদরে কন্টকে কোণঠাসা
কন্টক বেড়ে খাবার পরিবেশন
পার্থিব জীবনের প্রথম সুখ
পরকালের জন্য!
কাঁটা বিছানো পথ সুগম হয় না।
অপসংস্কৃতি ত্যাগ করে মানতাকে জাগাতে হবে
বিপ্লব গোস্বামী
ঈশান বাংলা তথা সমগ্ৰ দেশ আজ এক বিভীষিকাময় পরিস্থিতিতে।একদিকে কুসংস্কার-অন্ধবিশ্বাস, অন্য দিকে হিংসা, আতঙ্ক-ত্রাস ,জাতপাত আর হানাহানি।এক কালো অন্ধকার যেন সমগ্ৰ দেশকে গ্ৰাস করতে শুরু করেছে।
আজ সবাই আধুনিক থেকে উত্তর আধুনিক হতে চলেছে।গ্ৰহণ করছে বিদেশী অপসংস্কৃতি।বিদেশী সংস্কৃতি গ্ৰহণ করা কোন অন্যায় বা অপরাধ নয় কিন্তু কোন অপসংস্কৃতি গ্ৰহণ করা একদম কাম্য নয়।কারণ অপসংস্কৃতি সর্বদা বিনাশকারী হয়ে থাকে।আজকাল তরুণ তরুণীরা উৎসবের নামে শোভাযাত্রাকে অবাদ মেলামেশার উপলক্ষ বানিয়েছে।সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে উন্মত্ততা ও অশ্লীলতায় মেতে ওঠে তারা।সময়ের সঙ্গে তাল মেলাতে ঈশান বাংলার যুব সমাজ আধুনিকতায় জিজিটাল হতে চলেছে।আধুনিক জিজিটাল হতে গিয়ে নিজ সংস্কৃতিকে জলাঞ্জলী দিয়ে গ্ৰহণ করছে মদ সংস্কৃতি-ডিজে সংস্কৃতি আর বিদেশী অপসংস্কৃতি।
চলছে বাংলার সবচেয়ে বড় উৎসব দূর্গা পূজা।আজকাল দূর্গা পূজাও হতে চলেছে জিজিটাল।হারিয়ে যাচ্ছে সাত্ত্বিকতা।পূজো মণ্ডপে ধর্মীয় গানের পরিবর্তে চলছে ডিজে গান।আজকাল দূর্গা পূজাতে বা যে কোন ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যুবক যুবতীরা যেভাবে যে অঙ্গভঙ্গিতে নৃত্য রত হয় কিংবা রাজপথ দিয়ে শোভা যাত্রায় যায় তাতে পাশ্চাত্য আধুনিকতা আমদানিতে ভারতীয় সংস্কৃতিকে তারা শুধু লজ্জা নত করছে তা নয় অপমানিতও করছে।
আজ হারিয়ে যাচ্ছে মানবতা। লক্ষ টাকা ব্যয় করে মাঠির দুর্গার পূজো করা হচ্ছে।অথচ গর্ভের দূর্গাকে ভ্রুণেই হত্যা করা হচ্ছে।রাস্তায় এক দূর্গা পেলে ধর্ষণ করা হচ্ছে।বিয়ের দূর্গার কাছে পণ চাওয়া হচ্ছে।বড় বিচিত্র এ জিজিটাল যুগ।
আমাদের জিজিটাল হতে হবে ঠিকই কিন্তু নিজের সংস্কৃতিকে জলাঞ্জলী দিয়ে নয়,মানবতাকে জলাঞ্জলী দিয়ে নয়।যত দিন পর্যন্ত আমাদের মনে মানবতা জাগ্ৰত হচ্ছে না ততদিন প্রকৃত অর্থে ডিজিটাল হওয়া সম্ভব নয়।প্রকৃত অর্থে আধুনিক ডিজিটাল হতে হলে অপসংস্কৃতি ত্যাগ করে আগে মানবতাকে জাগাতে হবে।
অব্যক্ত অনুভূতি
অলোক রায়
যত যাবে গভীরে একাকী মায়াবী রাতে,
অন্তহীন বিষন্নতা গলা জড়াবে দু হাতে।
একতরফা প্রেমে কামনার দংশন,
একাকীত্বের কালে করে জ্বালাতন।
নিশুতি রাতের গল্পকথা
আর কাকে শোনাই বলো,
তোমার আশায় জেগে থেকে
এখন রাত যে অনেক হলো।
একা একলা সময় কাটে,
সঙ্গীহীন চলি বাস্তবে হেঁটে।
যদি ভালোবাসা বেঁচে থাকে,
জোর করে বলবো থাকতে হৃদয়ের বাঁকে।
কাছে টেনে মনের ললাটে চুম্বন দিয়ে,
একমুঠো প্রেম দিতাম শুভ বিদায়ে।
বিরহের প্রেমে তে মশগুল স্বপ্নেরা,
বিভোর রাত একলা কাটে প্রিয়জন ছাড়া।
এখন অনেক রাত,
কেউ তো নেই যে রাখবে হাতে হাত।
মারণ বারণ
মোঃআলিউল হক
বারণটা মানতে হবে
দেশে এখন মারণ
সংক্রমণকে রুখতে হবে
নয়লে বিপদ বাড়ন।
ফি বছর শারদ পরব
আসবে এই দেশে
এবার না হয় সজাগ হয়ে
ঘরেই রইলাম বসে।
বিপদ যাতে বিদায় হয়
এ জন্য হুশিয়ারি,
বেপরোয়া হলে কিন্তু
সমস্যা হবে ভারী।
সবার কথা মাথায় রেখে
মিশবো লোকের সনে ;
ঘোর সংকট ফণা তুলে
প্রমাদ নাহি গোনে।
সবাই সজাগ হবো তবে
মারণ প্রতিরোধে,
বাঁচলে মানুষ নামবে কাজে
আবার কোমর বেঁধে।
মিনতি
অশোক কুমার রায়
কষ্ট করে মর্তে যখন
এলি দূগ্গা মা !
যাবার সময় করোনাটা
ধ্বংস করে যা !
আমরা তোর.অবোধ শিশু
করছি হায় হায় !
মুক্তি দেনা বদ্ধ থেকে--
মিনতি তোর পায় !
মানিক গাছ
আব্দুল রাহাজ
মানিক গাছ মানিক গাছ
তুমি দাঁড়িয়ে আছো প্রাচীন কাল ধরে।
বৃদ্ধ হয়েও মানুষের সামনে তোমার যৌবন ফুটিয়ে তুলছো।
তোমার আশ্চর্যের কথা জানিয়ে দিচ্ছো প্রতিটি মানুষকে।
এভাবেই তুমি পরিচিতি লাভ করেছে হাজারো হাজারো মানুষের মনে প্রানে।
তরঙ্গ
হামিদুল ইসলাম
নৈঃশব্দ্যের জালে আলোর মশাল
আমরা দিন রাত্রির পাহারাদার
আমরা জানি না মৃত্যুভয়
পথের মাঝে পথ হামেশাই পার হয়ে যাই ।
তোমাদের জন্যে পাহারা দিই রাতের কবরবাড়ি
পদ্মবীজে জীবনের ভ্রূণ খুঁজি
ঝড়জলে অরণ্য একাকার
পৃথিবীর পাঠশালা বন্ধ এখন বাতাসে খবর ছড়ায় ।
ভূপৃষ্ঠের জমি সব করি দখল
কৃষিনীতিকে করি থোড়াই কেয়ার
চাঁদের দেশে মায়াবী স্বপ্নের পাহাড় গড়ি
শব্দের বাঁধভাঙা তরঙ্গ ধেয়ে আসে বারবার ।
একদা দেখা জীবনের সাথে
সাধের এ জীবন কি করে করি অস্বীকার
নশ্বর জীবনের মায়া ত্যাগ করতে পারি না একটিবারও
চেনা শব্দ তরঙ্গে ডুবে যাই আবার ।
হিসেবে মিল
সুস্মিতা দে
ছোট্ট আমার মেয়ে খালি জ্বালায় বেশি । আমি উত্তর বললে দক্ষিণ যাবে । মাথায় বড়ো দুষ্টু বুদ্ধি মুখ খুলতে না খুলতে বোঝে সব বেশি ।
কথায় কথায় হুমকি দেবে তুমি তো বলো সত্যি কথা বলতে আমি তাই বলি।
প্রমান দেবো দে দেখি তোর প্রমানের কতো ঘটা।
তুমি বলো মা আমি সূর্য কে পশ্চিম দিকে উঠতে বলি আর সূর্য কে পূর্ব দিকে ওঠাই।
আলমারির চাবি খুলে তিনটে নতুন জামা আমায় দিয়ে দাও ।কথা কি শোনে সে তিনটে জামা নিয়ে গিয়ে খালি হাতে ফেরে। কি রে তোর জামা কোথায় বন্ধু কে দিয়ে চুড়ি কানের দুল গলার মালা নিয়ে হাজির করছে ? বুদ্ধির ধার আছে আমার বিদ্যাধরী বলে মা তুমি যে সেদিন ঠাকুমার বালা দিয়ে দুটো কানে সোনার দুল গলার হার কিনলে দিলে তো দুটি বালা সোনার দোকান দার।
অংক হিসেবে একবারে ঠিক ।
বাপের বাড়ীর নারী
অঞ্জলি দে নন্দী,মম
দুগী তো কবে থেকেই ট্রলি ব্যাগ গুছোচ্ছে। কিছুতেই যেন আর ঠিকঠাক হচ্ছে না। এতবার ধরে বার করছে, নাবাচ্ছে আবার গুছোচ্ছে তুলছে। সব আর হয়ে উঠছে না।
ভোলে তো হেল্প করেই চলেছে। গিন্নীর মন রাখতে চুপচাপ আছে। মুখ ফুটে বলতে পারছে না যে সব কিছু ঠিকঠাকই গোছানো হয়েছে। বার বার বার আর এতো তোলপারা করার দরকার নেই।
যাক শেষমেশ দুগী বাপের বাড়ীর দিকে রওনা দিল ছেলেমেয়েদের নিয়ে।
খানিকটা গিয়ে হঠাৎই মনে পড়লো যে মোবাইল ফোনটা ড্রেসিং টেবিলের ওপর ভুলে ফেলে রেখে বেরিয়ে চলে এসেছে। কি করে এবার? উবের ড্রাইভারকে খুব করে অনুনয় বিনয় করে গাড়ী আবার ফিরিয়ে এনে ফোনটা নিল। সবার মুখেই মাস্ক বাঁধা। মর্তলোকে না হলে নাকি নো এন্ট্রি। মা, মেনকা ও বাবা দক্ষও সেরকমই নাকি মেন্টেন করছে। মাস্ক ছাড়া তারাও নাকি একদন্ডও থাকছে না। কৈলাস অবশ্য তাদের মাস্ক বেঁধে থাকতে হয় না। মা ফোন করে কি যেন সব বলেছিল, " দুগী! এখানে করোনা নামে একটি প্রাণ সৃষ্টি করে ফেলেছে মনুষ্য। সে এখন জগতে রাজ করছে। তার দাপটে সকল মনুষ্য জাতি ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে আছে। এর থেকে রক্ষা পাওয়ার একটাই উপায়, তা হল সদা সর্বদা মাস্ক মুখে বেঁধে রাখা। তোরাও আসার সময় বেঁধেই আসিস। আমি এই মোবাইলে ছবিটি পাঠালাম। এইরকম করে নিজেই বানিয়ে নিস, তোদের মুখের মাস্কগুলি। " তাও মেয়েও মায়ের কথামত ব্যবস্থা নিয়েই বাপের বাড়ী এলো।
👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇👇
লেখা আহ্বান
আমাদের পরবর্তী বিশেষ সংখ্যা
"উপকণ্ঠ কালীপূজা সংখ্যা-2020"
লেখা পাঠান :- 21 oct 2020 থেকে 11 Nov 2020 এর মধ্যে
কালীপূজা সংখ্যার জন্য লেখা পাঠান কোনো নির্দিষ্ট বিষয় নেই যে ধরনের লেখা পাঠাবেন 👇👇👇👇
১) হাইকু, অনুকবিতা, লিমেরিক, কবিতা
২) অনু গল্প, ছোটোগল্প, গল্প
৩) প্রবন্ধ, জীবনী, স্মৃতি কথা, চিঠি, ভ্রমন কাহিনী
৪) ইংরেজি:-
Poem, Short story, Story, Essay
• নিদির্ষ্ট কোনো শব্দসীমা নেই
• whatsaap তে টাইপ করে পাঠান
• 9593043577 এই নং তে
• লেখার উপর অবশ্যই উল্লেখ করবেন "উপকণ্ঠ কালীপূজা সংখ্যা- 2020"
পত্রিকা প্রকাশ করা হবে- 14 Nov 2020 , বিকাল 3টা (কালীপূজার দিন)
0 comments: